অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস বলেছেন, টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রা (এসডিজি) অর্জন পরিমাপের ক্ষেত্রে মানসম্মত পরিসংখ্যানের গুরুত্ব ও প্রয়োজনীয়তা অপরিসীম।
সোমবার (২০ অক্টোবর) বিশ্ব পরিসংখ্যান দিবস ও জাতীয় পরিসংখ্যান দিবস উপলক্ষে রোববার (১৯ অক্টোবর) দেওয়া এক বাণীতে তিনি এ কথা বলেন।
ড. মুহাম্মদ ইউনূস বলেন, বিশ্বের অন্যান্য দেশের মতো এবারও বাংলাদেশে বিশ্ব পরিসংখ্যান দিবস পালিত হচ্ছে জেনে আমি আনন্দিত। এবারের প্রতিপাদ্য- ‘ড্রাইভিং চেঞ্জ উইথ কোয়ালিটি স্ট্যাটিসটিক্স এন্ড ডাটা ফর এভরিওয়ান’, যা বর্তমান প্রেক্ষাপটে অত্যন্ত সময়োপযোগী ও তাৎপর্যপূর্ণ।
তিনি আরও বলেন, সঠিক ও মানসম্মত উপাত্ত কেবল সরকারের নীতি ও পরিকল্পনা প্রণয়নের ক্ষেত্রেই নয়, বরং সেগুলোর কার্যকর বাস্তবায়ন ও মূল্যায়নেও গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে।
প্রধান উপদেষ্টা উল্লেখ করেন, বাংলাদেশ অন্তর্বর্তীকালীন সরকার ইতোমধ্যে বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরোকে (বিবিএস) বিশ্বমানের সংস্থা হিসেবে গড়ে তুলতে প্রয়োজনীয় সংস্কার ও আধুনিকীকরণের একাধিক পদক্ষেপ গ্রহণ করেছে। এসব পদক্ষেপ বাস্তবায়িত হলে উপাত্ত সংগ্রহ, বিশ্লেষণ ও প্রকাশ প্রক্রিয়াকে আরও কার্যকর, প্রযুক্তিনির্ভর ও আন্তর্জাতিক মানসম্পন্ন করে তুলবে।
ড. ইউনূস বলেন, উপাত্তের সর্বজনীন প্রাপ্যতা ও মানসম্মত উপাত্তের ব্যবহার দেশের গণতান্ত্রিক শাসনব্যবস্থা, স্বচ্ছতা ও জবাবদিহিতা বৃদ্ধিতে সহায়ক ভূমিকা রাখবে এবং উন্নয়নকে আরও জনমুখী করবে।
তিনি আরও জানান, দেশের সব নীতিনির্ধারক, সিদ্ধান্ত গ্রহণকারী, পরিকল্পনাবিদ, গবেষক, পরিসংখ্যানবিদ এবং তথ্য ব্যবহারকারীদের সম্মিলিত প্রয়াসে ‘সবার জন্য মানসম্মত পরিসংখ্যান ও উপাত্ত’ নিশ্চিত করতে কাজ করা হচ্ছে।
সবশেষে ড. মুহাম্মদ ইউনূস বিশ্ব পরিসংখ্যান দিবস ও জাতীয় পরিসংখ্যান দিবস উপলক্ষে গৃহীত সব কর্মসূচির সার্বিক সফলতা কামনা করেন।
সোমবার (২০ অক্টোবর) বিশ্ব পরিসংখ্যান দিবস ও জাতীয় পরিসংখ্যান দিবস উপলক্ষে রোববার (১৯ অক্টোবর) দেওয়া এক বাণীতে তিনি এ কথা বলেন।
ড. মুহাম্মদ ইউনূস বলেন, বিশ্বের অন্যান্য দেশের মতো এবারও বাংলাদেশে বিশ্ব পরিসংখ্যান দিবস পালিত হচ্ছে জেনে আমি আনন্দিত। এবারের প্রতিপাদ্য- ‘ড্রাইভিং চেঞ্জ উইথ কোয়ালিটি স্ট্যাটিসটিক্স এন্ড ডাটা ফর এভরিওয়ান’, যা বর্তমান প্রেক্ষাপটে অত্যন্ত সময়োপযোগী ও তাৎপর্যপূর্ণ।
তিনি আরও বলেন, সঠিক ও মানসম্মত উপাত্ত কেবল সরকারের নীতি ও পরিকল্পনা প্রণয়নের ক্ষেত্রেই নয়, বরং সেগুলোর কার্যকর বাস্তবায়ন ও মূল্যায়নেও গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে।
প্রধান উপদেষ্টা উল্লেখ করেন, বাংলাদেশ অন্তর্বর্তীকালীন সরকার ইতোমধ্যে বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরোকে (বিবিএস) বিশ্বমানের সংস্থা হিসেবে গড়ে তুলতে প্রয়োজনীয় সংস্কার ও আধুনিকীকরণের একাধিক পদক্ষেপ গ্রহণ করেছে। এসব পদক্ষেপ বাস্তবায়িত হলে উপাত্ত সংগ্রহ, বিশ্লেষণ ও প্রকাশ প্রক্রিয়াকে আরও কার্যকর, প্রযুক্তিনির্ভর ও আন্তর্জাতিক মানসম্পন্ন করে তুলবে।
ড. ইউনূস বলেন, উপাত্তের সর্বজনীন প্রাপ্যতা ও মানসম্মত উপাত্তের ব্যবহার দেশের গণতান্ত্রিক শাসনব্যবস্থা, স্বচ্ছতা ও জবাবদিহিতা বৃদ্ধিতে সহায়ক ভূমিকা রাখবে এবং উন্নয়নকে আরও জনমুখী করবে।
তিনি আরও জানান, দেশের সব নীতিনির্ধারক, সিদ্ধান্ত গ্রহণকারী, পরিকল্পনাবিদ, গবেষক, পরিসংখ্যানবিদ এবং তথ্য ব্যবহারকারীদের সম্মিলিত প্রয়াসে ‘সবার জন্য মানসম্মত পরিসংখ্যান ও উপাত্ত’ নিশ্চিত করতে কাজ করা হচ্ছে।
সবশেষে ড. মুহাম্মদ ইউনূস বিশ্ব পরিসংখ্যান দিবস ও জাতীয় পরিসংখ্যান দিবস উপলক্ষে গৃহীত সব কর্মসূচির সার্বিক সফলতা কামনা করেন।