রাজশাহীর তানোরে জালিয়াতির মাধ্যমে নিয়োগ নেয়া ভুয়া শিক্ষকের দৌরাত্ম্যে স্কুলের শিক্ষক-শিক্ষার্থী ও গ্রামবাসি অতিষ্ঠ হয়ে উঠেছে।উপজেলার কলমা ইউনিয়নের (ইউপি) পিঁপড়া কালনা গ্রামে এই ঘটনা ঘটেছে। অভিযুক্ত শিক্ষকের নাম মাহবুবুর রহমান (৪৮)।তিনি পাশ্ববর্তী নাচোলের খিকটা গ্রামের মৃত আব্দুল জাব্বারের পুত্র।
এদিকে গত ১৪ অক্টোবর মঙ্গলবার দরগাডাঙা পিঁপড়া কালনা বেসরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সভাপতি মজিবুর রহমান সরকার বাদি হয়ে,ভুয়া শিক্ষক মাহাবুবুর রহমানের বিরুদ্ধে তানোর থানায় লিখিত অভিযোগ করেছেন। একইদিন বিকেলে অভিযুক্ত মাহাবুবুর রহমানের শাস্তির দাবিতে গ্রামবাসি দরগাডাঙা স্কুল এ্যান্ড কলেজ চত্ত্বরে সংবাদ সম্মেলন ও মানববন্ধন করেছেন।এছাড়াও ১৬ অক্টোবর বৃহস্পতিবার উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) এবং উপজেলা প্রাথমিক শিক্ষা কর্মকর্তার কাছে পৃথক অভিযোগ করা হয়েছে। এনিয়ে গ্রামবাসির মাঝে চরম উত্তেজনা বিরাজ করছে।
অভিযোগে বলা হয়েছে, শিক্ষক মাহাবুবুর রহমান পিঁপড়া কালনা বেসরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের কোনো পদে নাই। অথচ ২০২৪ সালের জুলাই বিপ্লবের পর নিজেকে প্রধান শিক্ষক দাবি করে মাঝে মাঝে বিদ্যালয়ে এসে সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড, ভয়ভীতি, সহকারী শিক্ষকদের মারপিটের, এমনকি বিদ্যালয় দখলের হুমকি দিচ্ছে।তার সন্ত্রাসী কর্মকান্ডের কারণে শিক্ষার পরিবেশ নস্ট ও কোমলমতি শিক্ষার্থীদের মধ্যে চরম আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়েছে। তার এসব সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ডের কারণে সকল গ্রামবাসি ঐক্যবদ্ধ হয়ে, উপজেলা প্রাথমিক শিক্ষা কর্মকর্তাকে অবগত করে এক সপ্তাহের জন্য স্কুল ছুটি দিতে বাধ্য হয়েছে।
স্থানীয়রা জানান, স্কুলের সাধারণ শিক্ষক ও অভিভাবকগণ,ভুয়া প্রধান শিক্ষক মাহাবুবুর রহমানের কাছে নিয়োগপত্র দেখতে চাইলে, তিনি উল্টো তাদের সন্ত্রাসী আখ্যায়িত করে নিয়োগপত্র দেখাতে অপারগতা প্রকাশ করে নানা হুমকি-ধমকি দিচ্ছেন।
অভিভাবকগণ জানান,মাহাবুবুর রহমান ভুয়া ও জাল কাগজপত্র তৈরি করে উপজেলা প্রাথমিক শিক্ষা অফিসে যোগাযোগের চেষ্টা করছে। তিনি ২০০২ সালে সভাপতি হিসেবে মজিবুর রহমান সরকারের জাল স্বাক্ষর ব্যবহার করে নিয়োগ ও যোগনদানপত্র দেখানো দেখিয়েছেন।অথচ ২০০২ সালে মজিবুর রহমান সরকার পিঁপড়া বেসরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সভাপতি ছিলেন না।তাহলে তিনি নিয়োগ দিলেন কিভাবে ?
স্থানীয় অভিভাবক সাফিউল ইসলাম ও আব্দুর রহমান বলেন, বিগত ২০০২ সালে মাহাবুবুর রহমান প্রধান শিক্ষক হিসেবে নিয়োগ পেয়েছেন বলে দাবি করেন।কিন্ত্ত গ্রামবাসি তাকে কখানো স্কুলে আসতে দেখেনি।কিন্ত্ত জুলাই বিপ্লবের পর তিনি নিজেকে প্রধান শিক্ষক দাবি করে, মাঝে মাঝে স্কুলে এসে নানা অপতৎপরতা করছে। অভিভাবকগণ বলেন,অভিযুক্ত মাহাবুর রহমানের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেয়া না হলে তারা কঠোর কর্মসূচি ঘোষণা করবেন।
এবিষয়ে জানতে চাইলে মাহাবুবুর রহমান এসব অভিযোগ অস্বীকার করে বলেন,তাকে বৈধভাবে নিয়োগ দেয়া হয়েছে, কিন্তু তাকে সরিয়ে দিতে তার বিরুদ্ধে মিথ্যাচার করা হচ্ছে। এবিষয়ে জানতে চাইলে তানোর থানার অফিসার ইনচার্জ ওসি আফজাল হোসেন বলেন, অভিযোগ হয়েছে,তদন্ত সাপেক্ষে আইনগত পদক্ষেপ নেয়া হবে।
এবিষয়ে উপজেলা প্রাথমিক শিক্ষা কর্মকর্তা আলেয়া ফেরদৌস বলেন,অভিযোগ পাওয়া গেছে উর্ধতন কর্তৃপক্ষকে অবগত করা হবে।তিনি বলেন,উর্ধতন কর্তৃপক্ষ তার বিষয়ে সিদ্ধান্ত নিবেন।
এদিকে গত ১৪ অক্টোবর মঙ্গলবার দরগাডাঙা পিঁপড়া কালনা বেসরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সভাপতি মজিবুর রহমান সরকার বাদি হয়ে,ভুয়া শিক্ষক মাহাবুবুর রহমানের বিরুদ্ধে তানোর থানায় লিখিত অভিযোগ করেছেন। একইদিন বিকেলে অভিযুক্ত মাহাবুবুর রহমানের শাস্তির দাবিতে গ্রামবাসি দরগাডাঙা স্কুল এ্যান্ড কলেজ চত্ত্বরে সংবাদ সম্মেলন ও মানববন্ধন করেছেন।এছাড়াও ১৬ অক্টোবর বৃহস্পতিবার উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) এবং উপজেলা প্রাথমিক শিক্ষা কর্মকর্তার কাছে পৃথক অভিযোগ করা হয়েছে। এনিয়ে গ্রামবাসির মাঝে চরম উত্তেজনা বিরাজ করছে।
অভিযোগে বলা হয়েছে, শিক্ষক মাহাবুবুর রহমান পিঁপড়া কালনা বেসরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের কোনো পদে নাই। অথচ ২০২৪ সালের জুলাই বিপ্লবের পর নিজেকে প্রধান শিক্ষক দাবি করে মাঝে মাঝে বিদ্যালয়ে এসে সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড, ভয়ভীতি, সহকারী শিক্ষকদের মারপিটের, এমনকি বিদ্যালয় দখলের হুমকি দিচ্ছে।তার সন্ত্রাসী কর্মকান্ডের কারণে শিক্ষার পরিবেশ নস্ট ও কোমলমতি শিক্ষার্থীদের মধ্যে চরম আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়েছে। তার এসব সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ডের কারণে সকল গ্রামবাসি ঐক্যবদ্ধ হয়ে, উপজেলা প্রাথমিক শিক্ষা কর্মকর্তাকে অবগত করে এক সপ্তাহের জন্য স্কুল ছুটি দিতে বাধ্য হয়েছে।
স্থানীয়রা জানান, স্কুলের সাধারণ শিক্ষক ও অভিভাবকগণ,ভুয়া প্রধান শিক্ষক মাহাবুবুর রহমানের কাছে নিয়োগপত্র দেখতে চাইলে, তিনি উল্টো তাদের সন্ত্রাসী আখ্যায়িত করে নিয়োগপত্র দেখাতে অপারগতা প্রকাশ করে নানা হুমকি-ধমকি দিচ্ছেন।
অভিভাবকগণ জানান,মাহাবুবুর রহমান ভুয়া ও জাল কাগজপত্র তৈরি করে উপজেলা প্রাথমিক শিক্ষা অফিসে যোগাযোগের চেষ্টা করছে। তিনি ২০০২ সালে সভাপতি হিসেবে মজিবুর রহমান সরকারের জাল স্বাক্ষর ব্যবহার করে নিয়োগ ও যোগনদানপত্র দেখানো দেখিয়েছেন।অথচ ২০০২ সালে মজিবুর রহমান সরকার পিঁপড়া বেসরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সভাপতি ছিলেন না।তাহলে তিনি নিয়োগ দিলেন কিভাবে ?
স্থানীয় অভিভাবক সাফিউল ইসলাম ও আব্দুর রহমান বলেন, বিগত ২০০২ সালে মাহাবুবুর রহমান প্রধান শিক্ষক হিসেবে নিয়োগ পেয়েছেন বলে দাবি করেন।কিন্ত্ত গ্রামবাসি তাকে কখানো স্কুলে আসতে দেখেনি।কিন্ত্ত জুলাই বিপ্লবের পর তিনি নিজেকে প্রধান শিক্ষক দাবি করে, মাঝে মাঝে স্কুলে এসে নানা অপতৎপরতা করছে। অভিভাবকগণ বলেন,অভিযুক্ত মাহাবুর রহমানের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেয়া না হলে তারা কঠোর কর্মসূচি ঘোষণা করবেন।
এবিষয়ে জানতে চাইলে মাহাবুবুর রহমান এসব অভিযোগ অস্বীকার করে বলেন,তাকে বৈধভাবে নিয়োগ দেয়া হয়েছে, কিন্তু তাকে সরিয়ে দিতে তার বিরুদ্ধে মিথ্যাচার করা হচ্ছে। এবিষয়ে জানতে চাইলে তানোর থানার অফিসার ইনচার্জ ওসি আফজাল হোসেন বলেন, অভিযোগ হয়েছে,তদন্ত সাপেক্ষে আইনগত পদক্ষেপ নেয়া হবে।
এবিষয়ে উপজেলা প্রাথমিক শিক্ষা কর্মকর্তা আলেয়া ফেরদৌস বলেন,অভিযোগ পাওয়া গেছে উর্ধতন কর্তৃপক্ষকে অবগত করা হবে।তিনি বলেন,উর্ধতন কর্তৃপক্ষ তার বিষয়ে সিদ্ধান্ত নিবেন।