রাজশাহী মহানগরীতে নির্মানাধীন ৭তলা ভবনের ছাদ থেকে পড়ে দুইজন ইমারত শ্রমিকের মৃত্যু হয়েছে।
এ সময় স্থানীয়তা তাদের উদ্ধার করে দ্রুত রাজশাহী মেডিকেল কলেজ (রামেক) হাসপাতালের জরুরী বিভাগে নিয়ে গেলে প্রয়োজণীয় পরিক্ষা শেষে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাদের মৃত বলে ঘোষনা করেন।
বৃহস্পতিবার বেলা সাড়ে ১১টায় মহানগরীর রাজপাড়া থানার লক্ষীপুর কাঁচাবাজারে এ ঘটনা ঘটে।
নিহত ইমারত শ্রমিকরা হলেন, সুমন (৩৫), তিনি নগরীর কর্ণহার থানার বেজোড়া এলাকার মোঃ সেরাজের ছেলে ও আনারুল (৩৫), তিনি একই থানার পাতাস মোন্না এলাকার মোঃ আব্দুল রাজ্জাক খোকার ছেলে।
এ ব্যপারে জানতে চাইলে ঠিকাদার মোঃ মিজানুর রহমান জানান, ভবনের ছাদ থেকে পড়ে দুইজন ইমারত শ্রমিকের মৃত্যু হয়েছে। তাদের লাশ রামেক হাসপাতাল মর্গে রয়েছে। থানা থেকে ক্লিয়ারেন্স দিলে নিহতদের লাশ স্বজনদের নিকট হস্তান্তর করা হবে।
স্থানীয় বাসিন্দা জীবন জানায়, বিল্ডিং নির্মানে ব্যপক অনিয়ম রয়েছে। পাশের একটি বাড়ির জমিতে দুই ফিট ভবনের জায়গা ঢুকে গেছে। তিনি আরও বলেন, নির্মাণ শ্রমিকদের শরীরে কোন প্রকার সুরক্ষা পোশাক ছিল না। নিহত শ্রমিকদের পরিবারের সাথে মোটা অংকের অর্থের বিনিময়ে বিল্ডিং মালিকের মিমাংসার আলাপ-আলোচনা চলছে বলেও জানান তিনি।
তবে ভবনের মালিক ও শামসুজ্জামান তুহিন এবং রাজপাড়া থানার ওসির মুঠো ফোনে একাধীকবার ফোন দিলেও তারা ফোন রিসিভ করেননি।
এ সময় স্থানীয়তা তাদের উদ্ধার করে দ্রুত রাজশাহী মেডিকেল কলেজ (রামেক) হাসপাতালের জরুরী বিভাগে নিয়ে গেলে প্রয়োজণীয় পরিক্ষা শেষে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাদের মৃত বলে ঘোষনা করেন।
বৃহস্পতিবার বেলা সাড়ে ১১টায় মহানগরীর রাজপাড়া থানার লক্ষীপুর কাঁচাবাজারে এ ঘটনা ঘটে।
নিহত ইমারত শ্রমিকরা হলেন, সুমন (৩৫), তিনি নগরীর কর্ণহার থানার বেজোড়া এলাকার মোঃ সেরাজের ছেলে ও আনারুল (৩৫), তিনি একই থানার পাতাস মোন্না এলাকার মোঃ আব্দুল রাজ্জাক খোকার ছেলে।
এ ব্যপারে জানতে চাইলে ঠিকাদার মোঃ মিজানুর রহমান জানান, ভবনের ছাদ থেকে পড়ে দুইজন ইমারত শ্রমিকের মৃত্যু হয়েছে। তাদের লাশ রামেক হাসপাতাল মর্গে রয়েছে। থানা থেকে ক্লিয়ারেন্স দিলে নিহতদের লাশ স্বজনদের নিকট হস্তান্তর করা হবে।
স্থানীয় বাসিন্দা জীবন জানায়, বিল্ডিং নির্মানে ব্যপক অনিয়ম রয়েছে। পাশের একটি বাড়ির জমিতে দুই ফিট ভবনের জায়গা ঢুকে গেছে। তিনি আরও বলেন, নির্মাণ শ্রমিকদের শরীরে কোন প্রকার সুরক্ষা পোশাক ছিল না। নিহত শ্রমিকদের পরিবারের সাথে মোটা অংকের অর্থের বিনিময়ে বিল্ডিং মালিকের মিমাংসার আলাপ-আলোচনা চলছে বলেও জানান তিনি।
তবে ভবনের মালিক ও শামসুজ্জামান তুহিন এবং রাজপাড়া থানার ওসির মুঠো ফোনে একাধীকবার ফোন দিলেও তারা ফোন রিসিভ করেননি।