চট্টগ্রাম মহানগরীর চকবাজার থানা এলাকায় এক শ্বাসরুদ্ধকর অভিযান চালিয়ে অপহরণের মাত্র ৪ ঘণ্টার মধ্যে পাঁচ মাস বয়সী শিশু মোঃ আদিয়াতকে উদ্ধার করেছে র্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়ন (র্যাব-৭)।
এ ঘটনায় অপহরণের মূল পরিকল্পনাকারী মোঃ আমিনুল ইসলামকে (৪১) গ্রেপ্তার করা হয়েছে।
বুধবার র্যাব-৭, চট্টগ্রামের পাঠানো এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য নিশ্চিত করা হয়।
মামলার বরাত দিয়ে র্যাব-৭,জানায়, মামলা সূত্রে জানা যায়, ১৪ অক্টোবর দুপুর ২টার দিকে মনজুর আলম তার শিশুপুত্রকে কোলে নিয়ে বাড়ির উঠানে বসে ছিলেন। এ সময় তাদের প্রতিবেশী ও পূর্ব পরিচিত রিদুয়ান নামে এক ব্যক্তি শিশুটিকে কোলে নিতে চায়। সরল বিশ্বাসে মনজুর আলম তার সন্তানকে রিদুয়ানের কোলে দিয়ে কাছের একটি চায়ের দোকানে যান এবং যাওয়ার সময় রিদুয়ানকে তার সন্তানকে মায়ের কাছে পৌঁছে দিতে বলেন।
তবে বিকেল ৩টার দিকে বাড়ি ফিরে তিনি জানতে পারেন, রিদুয়ান শিশুটিকে তার মায়ের কাছে দেয়নি। রিদুয়ানের মোবাইল নম্বরে ফোন করে সেটি বন্ধ পাওয়া যায়। পরে প্রতিবেশীদের মাধ্যমে জানা যায়, রিদুয়ান একটি অটোরিকশাযোগে শিশু আদিয়াতকে নিয়ে অজ্ঞাত স্থানের দিকে চলে গেছে।
এ ঘটনায় অপহৃত শিশু আদিয়াতের বাবা মোঃ মনজুর আলম (৩০) চট্টগ্রামের বাঁশখালী থানায় বাদী হয়ে নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইন ২০০০ (সংশোধনী-২০০৩) এর ৭/৩০ ধারায় বাঁশখালী থানায় একটি মামলা দায়ের করেন, যার মামলা নম্বর ১১।
মামলা দায়েরের পর র্যাব-৭, চট্টগ্রাম দ্রুততার সাথে গোয়েন্দা নজরদারি শুরু করে। গোপন সংবাদের ভিত্তিতে র্যাব জানতে পারে , অপহরণ চক্রের মূলহোতা আমিনুল ইসলাম চট্টগ্রাম মহানগরীর চকবাজার থানা এলাকায় আত্মগোপনে রয়েছে। এমন তথ্যের ভিত্তিতে ১৪ অক্টোবর সন্ধ্যা সোয়া ৬টার দিকে র্যাব-৭ এর একটি আভিযানিক দল চকবাজারের দেবপাহাড় এলাকায় অভিযান চালায়।
অভিযানে মূল পরিকল্পনাকারী আমিনুল ইসলামকে গ্রেপ্তার করা হয় এবং তার কাছ থেকে অপহৃত শিশু মোঃ আদিয়াতকে সফলভাবে উদ্ধার করা হয়।
র্যাব জানায়, আমিনুল ইসলাম পটিয়া উপজেলার মধ্যম বরলিয়া গ্রামের নুরুল ইসলামের ছেলে।
জিজ্ঞাসাবাদে জানা যায়, আমিনুলের বোনের কোনো সন্তান না থাকায় সে তার পরিচিত রিদুয়ানের মাধ্যমে এই অপহরণের পরিকল্পনা করে। শিশুটিকে অপহরণ করে চন্দনাইশে আমিনুলের বোনের কাছে পৌঁছে দেওয়ার বিনিময়ে রিদুয়ানকে ১ লাখ ২০ হাজার টাকা দেওয়া হয়েছিল।
গ্রেপ্তারকৃত আসামি আমিনুল ইসলামকে পরবর্তী আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য বাঁশখালী থানা পুলিশের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে।
এ ঘটনায় অপহরণের মূল পরিকল্পনাকারী মোঃ আমিনুল ইসলামকে (৪১) গ্রেপ্তার করা হয়েছে।
বুধবার র্যাব-৭, চট্টগ্রামের পাঠানো এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য নিশ্চিত করা হয়।
মামলার বরাত দিয়ে র্যাব-৭,জানায়, মামলা সূত্রে জানা যায়, ১৪ অক্টোবর দুপুর ২টার দিকে মনজুর আলম তার শিশুপুত্রকে কোলে নিয়ে বাড়ির উঠানে বসে ছিলেন। এ সময় তাদের প্রতিবেশী ও পূর্ব পরিচিত রিদুয়ান নামে এক ব্যক্তি শিশুটিকে কোলে নিতে চায়। সরল বিশ্বাসে মনজুর আলম তার সন্তানকে রিদুয়ানের কোলে দিয়ে কাছের একটি চায়ের দোকানে যান এবং যাওয়ার সময় রিদুয়ানকে তার সন্তানকে মায়ের কাছে পৌঁছে দিতে বলেন।
তবে বিকেল ৩টার দিকে বাড়ি ফিরে তিনি জানতে পারেন, রিদুয়ান শিশুটিকে তার মায়ের কাছে দেয়নি। রিদুয়ানের মোবাইল নম্বরে ফোন করে সেটি বন্ধ পাওয়া যায়। পরে প্রতিবেশীদের মাধ্যমে জানা যায়, রিদুয়ান একটি অটোরিকশাযোগে শিশু আদিয়াতকে নিয়ে অজ্ঞাত স্থানের দিকে চলে গেছে।
এ ঘটনায় অপহৃত শিশু আদিয়াতের বাবা মোঃ মনজুর আলম (৩০) চট্টগ্রামের বাঁশখালী থানায় বাদী হয়ে নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইন ২০০০ (সংশোধনী-২০০৩) এর ৭/৩০ ধারায় বাঁশখালী থানায় একটি মামলা দায়ের করেন, যার মামলা নম্বর ১১।
মামলা দায়েরের পর র্যাব-৭, চট্টগ্রাম দ্রুততার সাথে গোয়েন্দা নজরদারি শুরু করে। গোপন সংবাদের ভিত্তিতে র্যাব জানতে পারে , অপহরণ চক্রের মূলহোতা আমিনুল ইসলাম চট্টগ্রাম মহানগরীর চকবাজার থানা এলাকায় আত্মগোপনে রয়েছে। এমন তথ্যের ভিত্তিতে ১৪ অক্টোবর সন্ধ্যা সোয়া ৬টার দিকে র্যাব-৭ এর একটি আভিযানিক দল চকবাজারের দেবপাহাড় এলাকায় অভিযান চালায়।
অভিযানে মূল পরিকল্পনাকারী আমিনুল ইসলামকে গ্রেপ্তার করা হয় এবং তার কাছ থেকে অপহৃত শিশু মোঃ আদিয়াতকে সফলভাবে উদ্ধার করা হয়।
র্যাব জানায়, আমিনুল ইসলাম পটিয়া উপজেলার মধ্যম বরলিয়া গ্রামের নুরুল ইসলামের ছেলে।
জিজ্ঞাসাবাদে জানা যায়, আমিনুলের বোনের কোনো সন্তান না থাকায় সে তার পরিচিত রিদুয়ানের মাধ্যমে এই অপহরণের পরিকল্পনা করে। শিশুটিকে অপহরণ করে চন্দনাইশে আমিনুলের বোনের কাছে পৌঁছে দেওয়ার বিনিময়ে রিদুয়ানকে ১ লাখ ২০ হাজার টাকা দেওয়া হয়েছিল।
গ্রেপ্তারকৃত আসামি আমিনুল ইসলামকে পরবর্তী আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য বাঁশখালী থানা পুলিশের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে।