রাজশাহীর গোদাগাড়ীতে পৈতৃক সম্পত্তি নিয়ে বিরোধের জেরে একটি পরিবারের বাড়িঘর ভাঙচুর এবং তাদের প্রাণনাশের হুমকি দেওয়ার অভিযোগ উঠেছে।
এ ঘটনায় ভুক্তভোগী মোঃ রাফিকুল ইসলাম গত (৭ অক্টোবর) গোদাগাড়ী মডেল থানায় একটি লিখিত অভিযোগ দায়ের করেছেন।
উপজেলার দেওপাড়া ইউনিয়নের পালপুর এলাকায় এ ঘটনা ঘটে ।
অভিযোগ অনুযায়ী, রাফিকুল ইসলাম তার পৈতৃক সূত্রে পাওয়া জমিতে দীর্ঘদিন ধরে বসবাস করে আসছেন। সম্প্রতি একই এলাকার মো. শরিফুল ইসলাম, তার দুই ছেলে, স্ত্রী এবং আরও কয়েকজন মিলে ওই জমির অংশ দাবি করে বিরোধ শুরু করেন।
অভিযোগে বলা হয়, গত ৬ ও ৭ অক্টোবর সকালে শরিফুল ইসলাম ও তার লোকজন রাফিকুল ইসলামের বাড়িতে গিয়ে পরিবারের সদস্যদের ভয়ভীতি দেখান এবং অশালীন ভাষায় গালাগাল করেন। ওই সময় তারা বাড়ির সামনে রাখা ইট পুকুরে ফেলে দেন এবং বাড়ির বিভিন্ন অংশ ভাঙচুর করেন বলে অভিযোগে উল্লেখ করা হয়েছে।
ভুক্তভোগী রাফিকুল ইসলাম জানান, অভিযুক্তরা তার বাড়ির গেট, টয়লেট, প্রাচীর এবং পানির পাইপলাইন ভেঙে দিয়েছে। এছাড়াও কলাগাছ ও বরইগাছ কেটে ফেলা হয়েছে। এ ঘটনার পর থেকে তিনি ও তার পরিবার আতঙ্কের মধ্যে রয়েছেন বলে জানান তিনি।
স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, এই বিরোধ নিষ্পত্তির জন্য গত ২৫ জানুয়ারি একটি গ্রাম্য সালিশ অনুষ্ঠিত হয়েছিল। কিন্তু সেই সিদ্ধান্ত উপেক্ষা করে শরিফুল ইসলাম পুনরায় জমি দখলের চেষ্টা করছেন বলে অভিযোগ রয়েছে।
জমির আরেক অংশীদার মোঃ মাইনুল ইসলাম জানিয়েছেন, শরিফুল ইসলাম তার আত্মীয় হলেও তিনি তাকে জমি দখল বা ভাঙচুরের কোনো আদেশ দেননি। তিনি আরও জানান, বিষয়টি নিয়ে আদালতে মামলা চলমান রয়েছে এবং তিনি আদালতের সিদ্ধান্তই মেনে নেবেন।
অভিযুক্ত শরিফুল ইসলামও জমি নিয়ে আদালতে মামলা চলার কথা স্বীকার করেছেন।
গোদাগাড়ী মডেল থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি), মোঃ মোয়াজ্জেম হোসেন জানিয়েছেন, খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থলে পুলিশ পাঠানো হয়েছে এবং বর্তমানে পরিস্থিতি স্বাভাবিক রয়েছে। এ বিষয়ে তদন্ত করে আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে বলেও জানান ওসি।
এ ঘটনায় ভুক্তভোগী মোঃ রাফিকুল ইসলাম গত (৭ অক্টোবর) গোদাগাড়ী মডেল থানায় একটি লিখিত অভিযোগ দায়ের করেছেন।
উপজেলার দেওপাড়া ইউনিয়নের পালপুর এলাকায় এ ঘটনা ঘটে ।
অভিযোগ অনুযায়ী, রাফিকুল ইসলাম তার পৈতৃক সূত্রে পাওয়া জমিতে দীর্ঘদিন ধরে বসবাস করে আসছেন। সম্প্রতি একই এলাকার মো. শরিফুল ইসলাম, তার দুই ছেলে, স্ত্রী এবং আরও কয়েকজন মিলে ওই জমির অংশ দাবি করে বিরোধ শুরু করেন।
অভিযোগে বলা হয়, গত ৬ ও ৭ অক্টোবর সকালে শরিফুল ইসলাম ও তার লোকজন রাফিকুল ইসলামের বাড়িতে গিয়ে পরিবারের সদস্যদের ভয়ভীতি দেখান এবং অশালীন ভাষায় গালাগাল করেন। ওই সময় তারা বাড়ির সামনে রাখা ইট পুকুরে ফেলে দেন এবং বাড়ির বিভিন্ন অংশ ভাঙচুর করেন বলে অভিযোগে উল্লেখ করা হয়েছে।
ভুক্তভোগী রাফিকুল ইসলাম জানান, অভিযুক্তরা তার বাড়ির গেট, টয়লেট, প্রাচীর এবং পানির পাইপলাইন ভেঙে দিয়েছে। এছাড়াও কলাগাছ ও বরইগাছ কেটে ফেলা হয়েছে। এ ঘটনার পর থেকে তিনি ও তার পরিবার আতঙ্কের মধ্যে রয়েছেন বলে জানান তিনি।
স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, এই বিরোধ নিষ্পত্তির জন্য গত ২৫ জানুয়ারি একটি গ্রাম্য সালিশ অনুষ্ঠিত হয়েছিল। কিন্তু সেই সিদ্ধান্ত উপেক্ষা করে শরিফুল ইসলাম পুনরায় জমি দখলের চেষ্টা করছেন বলে অভিযোগ রয়েছে।
জমির আরেক অংশীদার মোঃ মাইনুল ইসলাম জানিয়েছেন, শরিফুল ইসলাম তার আত্মীয় হলেও তিনি তাকে জমি দখল বা ভাঙচুরের কোনো আদেশ দেননি। তিনি আরও জানান, বিষয়টি নিয়ে আদালতে মামলা চলমান রয়েছে এবং তিনি আদালতের সিদ্ধান্তই মেনে নেবেন।
অভিযুক্ত শরিফুল ইসলামও জমি নিয়ে আদালতে মামলা চলার কথা স্বীকার করেছেন।
গোদাগাড়ী মডেল থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি), মোঃ মোয়াজ্জেম হোসেন জানিয়েছেন, খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থলে পুলিশ পাঠানো হয়েছে এবং বর্তমানে পরিস্থিতি স্বাভাবিক রয়েছে। এ বিষয়ে তদন্ত করে আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে বলেও জানান ওসি।