মানিকগঞ্জের হরিরামপুর উপজেলায় বিএনপির দুই গ্রুপের মধ্যে সংঘর্ষের ঘটনায় উপজেলা যুবদলের যুগ্ম আহ্বায়ক মাসুম শিকদার আহত হয়েছেন।
এ ঘটনায় একই উপজেলার স্বেচ্ছাসেবক দলের আহ্বায়ক কমিটির সদস্য বাকেরুল ইসলাম বাকেরসহ আরও কয়েকজনের বিরুদ্ধে হামলার অভিযোগ উঠেছে।
মঙ্গলবার (১৪ অক্টোবর) ২০২৫ তারিখ রাত আনুমানিক ১০টার দিকে উপজেলার বলড়া ইউনিয়নের বহলাতলী বাজারে এই ঘটনা ঘটে।
আহত মাসুম শিকদার বর্তমানে হরিরামপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে চিকিৎসাধীন রয়েছেন।
আহত মাসুম শিকদারের অভিযোগ, তিনি রাতে বহলাতলী বাজারে গেলে উপজেলা বিএনপির সহ-সাংগঠনিক সম্পাদক শাহিন মৃধার অনুসারী বাকের ও আলভীসহ ১৫ থেকে ২০ জন তার ওপর অতর্কিত হামলা চালায়। তিনি আরও অভিযোগ করেন,হামলাকারীরা লাঠি দিয়ে তাকে এলোপাতাড়ি পেটায় এবং তাদের কাছে দেশীয় অস্ত্র ও চাপাতি ছিল।
তবে, এই অভিযোগ অস্বীকার করেছেন উপজেলা বিএনপির সহ-সাংগঠনিক সম্পাদক শাহিন মৃধা। তার দাবি, মাসুম শিকদার প্রায় ৫০ জন লোক নিয়ে মোটরসাইকেলের বহর ও দেশীয় অস্ত্রসহ তাদের ওপর হামলা করতে এসেছিল। তিনি বলেন, তাদের কেউ হামলা করেনি, বরং আত্মরক্ষার্থে প্রতিক্রিয়া দেখিয়েছে।
হরিরামপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. মুজিবুর রহমান ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করেছেন। উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের মেডিকেল অফিসার ডা. পলাশ চন্দ্র সূত্রধর জানিয়েছেন, আহত মাসুমের পিঠ ও মুখে আঘাতের চিহ্ন রয়েছে এবং তার মুখমণ্ডল ফুলে গেছে।
এ ঘটনায় একই উপজেলার স্বেচ্ছাসেবক দলের আহ্বায়ক কমিটির সদস্য বাকেরুল ইসলাম বাকেরসহ আরও কয়েকজনের বিরুদ্ধে হামলার অভিযোগ উঠেছে।
মঙ্গলবার (১৪ অক্টোবর) ২০২৫ তারিখ রাত আনুমানিক ১০টার দিকে উপজেলার বলড়া ইউনিয়নের বহলাতলী বাজারে এই ঘটনা ঘটে।
আহত মাসুম শিকদার বর্তমানে হরিরামপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে চিকিৎসাধীন রয়েছেন।
আহত মাসুম শিকদারের অভিযোগ, তিনি রাতে বহলাতলী বাজারে গেলে উপজেলা বিএনপির সহ-সাংগঠনিক সম্পাদক শাহিন মৃধার অনুসারী বাকের ও আলভীসহ ১৫ থেকে ২০ জন তার ওপর অতর্কিত হামলা চালায়। তিনি আরও অভিযোগ করেন,হামলাকারীরা লাঠি দিয়ে তাকে এলোপাতাড়ি পেটায় এবং তাদের কাছে দেশীয় অস্ত্র ও চাপাতি ছিল।
তবে, এই অভিযোগ অস্বীকার করেছেন উপজেলা বিএনপির সহ-সাংগঠনিক সম্পাদক শাহিন মৃধা। তার দাবি, মাসুম শিকদার প্রায় ৫০ জন লোক নিয়ে মোটরসাইকেলের বহর ও দেশীয় অস্ত্রসহ তাদের ওপর হামলা করতে এসেছিল। তিনি বলেন, তাদের কেউ হামলা করেনি, বরং আত্মরক্ষার্থে প্রতিক্রিয়া দেখিয়েছে।
হরিরামপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. মুজিবুর রহমান ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করেছেন। উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের মেডিকেল অফিসার ডা. পলাশ চন্দ্র সূত্রধর জানিয়েছেন, আহত মাসুমের পিঠ ও মুখে আঘাতের চিহ্ন রয়েছে এবং তার মুখমণ্ডল ফুলে গেছে।