রাজশাহী মহানগরীতে দুই যুবতী শিক্ষার্থী প্রকাশ্যে দিবালোকে পাপ্পু (২৬) নামের এক যুবককে শারীরিক নির্যাতন করেছে বলে অভিযোগ ওঠেছে।
মঙ্গলবার দুপুর দেড়টায় মহানগরীর মতিহার থানার কাজলা অক্ট্রয় মোড়ে এ ঘটনা ঘটে।
ওই ঘটনার ছবি যুবতী শিক্ষার্থীরা তাদের একটি গ্রুপ পেইজে মোঃ প্পাপ্পু হোসেনের প্যান্টের চেইনের সামান্য খোলা অংশের ছবি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে (ফেসবুক) ছড়িয়ে দিয়েছেন।
বুধবার সকালে বিষয়টি ভুক্তভোগী যুবকের দৃষ্টিগোচর হলে, তিনি সামাজিক ভাবে হেয় পতিপন্ন হন এবং মানুষিক ভাবে ভেঙ্গে পড়েন।
এরপর তার স্ত্রী-সন্তান ও মাকে নিয়ে স্থানীয় একটি পত্রিকা অফিসে গিয়ে সংবাদ সম্মেলন করেন তিনি।
সংবাদ সম্মেলনে মোঃ প্পাপ্পু হোসেন বলেন, তার একটি ফুট কোম্পানীর ডিলার শিপ আছে। মঙ্গলবার সকালে বিভিন্ন দোকান থেকে কোম্পানীর টাকা উত্তোলন করছিলেন। এদিন দুপুরে দেড়টার দিকে বিনোদপুর বাজার থেকে টাকা উত্তোলন শেষে হাদির মোড় তার নিজ বাড়ির উদ্দেশ্যে একটি অটোতে চেপে রওনা দেন। ওই অটোতে দুইজন যুবতী শিক্ষার্থী যাত্রী ছিলেন। অটোটি মহানগরীর কাজলা অক্ট্রয়মোড়ে পৌঁছা মাত্র। তার দুজনে আমাকে বলেন, তোর প্যান্টের চেইন খোলা কেন? আমি সরি বলে সাথে সাথে চেইন লাগাই এবং বলি আপা আমি খেয়াল করিনি, অনেক সময় এমনিতেই পুরুষ মানুষের প্যান্টের চেইন খুলে যায়। তাছাড়া আমার ভেতরে সর্ট প্যান্ট (জাংগিয়া) আছে। এটা তো দোষের কিছু দেখছিনা। তারপরও তারা চিৎকার চেঁচামেচি করে আমাকে অটো থেকে টেনে হেঁচড়ে নামিয়ে মারধর শুরু করেন। তারা দু’জনে নারী তাই আমি তাদের গায়ে হাত তোলা থেকে নিজেকে বিরত রাখি এবং চক্ষু লজ্জায় ঘটনাস্থল ত্যাগ করি।
বুধবার সকালে এলাকার বিভিন্ন প্রতিবেশি ও চেনা জানা লোকজনের কাছে জানতে পারি, আমার একটি ছবি ফেসবুকে ভাইরাল হয়েছে এবং সেখানে সম্মানহানীকর পোষ্ট দেয়া হয়েছে। সেটা দেখে আমি হতভম্ব হয়ে যায় এবং মানুষিক ভাবে ভেঙ্গে পড়ি। পোষ্ট থেকে জানা যায় তারা নর্থ বেঙ্গল ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভারসিটি’র (রাজশাহী) আইন বিভাগের শিক্ষার্থী। পরে পরিবারের লোকজন নিয়ে প্রতিবাদ জানাতে সংবাদ সম্মেলের সিদ্ধান্ত নেই।
সংবাদ সম্মেলন থেকে ওই ছাত্রীদের পোষ্ট ডিলিট করার আহবান জানান ভুক্তভোগী যুবক পাপ্পু। নইলে আইন, আদালদের দারস্থ হবেন বলেও জানান তিনি।
মঙ্গলবার দুপুর দেড়টায় মহানগরীর মতিহার থানার কাজলা অক্ট্রয় মোড়ে এ ঘটনা ঘটে।
ওই ঘটনার ছবি যুবতী শিক্ষার্থীরা তাদের একটি গ্রুপ পেইজে মোঃ প্পাপ্পু হোসেনের প্যান্টের চেইনের সামান্য খোলা অংশের ছবি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে (ফেসবুক) ছড়িয়ে দিয়েছেন।
বুধবার সকালে বিষয়টি ভুক্তভোগী যুবকের দৃষ্টিগোচর হলে, তিনি সামাজিক ভাবে হেয় পতিপন্ন হন এবং মানুষিক ভাবে ভেঙ্গে পড়েন।
এরপর তার স্ত্রী-সন্তান ও মাকে নিয়ে স্থানীয় একটি পত্রিকা অফিসে গিয়ে সংবাদ সম্মেলন করেন তিনি।
সংবাদ সম্মেলনে মোঃ প্পাপ্পু হোসেন বলেন, তার একটি ফুট কোম্পানীর ডিলার শিপ আছে। মঙ্গলবার সকালে বিভিন্ন দোকান থেকে কোম্পানীর টাকা উত্তোলন করছিলেন। এদিন দুপুরে দেড়টার দিকে বিনোদপুর বাজার থেকে টাকা উত্তোলন শেষে হাদির মোড় তার নিজ বাড়ির উদ্দেশ্যে একটি অটোতে চেপে রওনা দেন। ওই অটোতে দুইজন যুবতী শিক্ষার্থী যাত্রী ছিলেন। অটোটি মহানগরীর কাজলা অক্ট্রয়মোড়ে পৌঁছা মাত্র। তার দুজনে আমাকে বলেন, তোর প্যান্টের চেইন খোলা কেন? আমি সরি বলে সাথে সাথে চেইন লাগাই এবং বলি আপা আমি খেয়াল করিনি, অনেক সময় এমনিতেই পুরুষ মানুষের প্যান্টের চেইন খুলে যায়। তাছাড়া আমার ভেতরে সর্ট প্যান্ট (জাংগিয়া) আছে। এটা তো দোষের কিছু দেখছিনা। তারপরও তারা চিৎকার চেঁচামেচি করে আমাকে অটো থেকে টেনে হেঁচড়ে নামিয়ে মারধর শুরু করেন। তারা দু’জনে নারী তাই আমি তাদের গায়ে হাত তোলা থেকে নিজেকে বিরত রাখি এবং চক্ষু লজ্জায় ঘটনাস্থল ত্যাগ করি।
বুধবার সকালে এলাকার বিভিন্ন প্রতিবেশি ও চেনা জানা লোকজনের কাছে জানতে পারি, আমার একটি ছবি ফেসবুকে ভাইরাল হয়েছে এবং সেখানে সম্মানহানীকর পোষ্ট দেয়া হয়েছে। সেটা দেখে আমি হতভম্ব হয়ে যায় এবং মানুষিক ভাবে ভেঙ্গে পড়ি। পোষ্ট থেকে জানা যায় তারা নর্থ বেঙ্গল ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভারসিটি’র (রাজশাহী) আইন বিভাগের শিক্ষার্থী। পরে পরিবারের লোকজন নিয়ে প্রতিবাদ জানাতে সংবাদ সম্মেলের সিদ্ধান্ত নেই।
সংবাদ সম্মেলন থেকে ওই ছাত্রীদের পোষ্ট ডিলিট করার আহবান জানান ভুক্তভোগী যুবক পাপ্পু। নইলে আইন, আদালদের দারস্থ হবেন বলেও জানান তিনি।