বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেছেন, ‘দয়া করে দেশটাকে বাঁচান, আর বিভাজন সৃষ্টি করবেন না। নতুন করে দাবি-দাওয়া তুলে আন্দোলন করে আর নির্বাচন পেছানোর চেষ্টা করবেন না।’
বুধবার দুপুরে ঠাকুরগাঁও সদর উপজেলার গড়েয়া বটতলায় এক মতবিনিময় সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে এ কথা বলেন তিনি।
মির্জা ফখরুল বলেন, ‘দেশের মানুষ পিআর বোঝে না। পিআর হচ্ছে এমন একটি ব্যবস্থা যেখানে প্রার্থীকে নয়, দলকে ভোট প্রদান করতে হবে। সাধারণ মানুষ যদি তার প্রার্থীর কাছে না যেতে পারে, তার প্রার্থীকে না চিনতে পারে তাহলে? সাধারণ মানুষ পিআর বোঝে না, আমরাও বুঝি না।’
তিনি আরও বলেন, ‘আমার ভোট আমি দেব যাকে খুশি তাকে দেব। কিন্তু ১৫ বছর সাধারণ মানুষ তাদের ভোটাধিকার প্রয়োগ করতে পারেনি। এখন সুযোগ সৃষ্টি হয়েছে ভোট প্রদানের সুযোগও সৃষ্টি করতে হবে। তাহলে আমরা সঠিক প্রতিনিধি পাব।’
বিএনপি মহাসচিব বলেন, ‘বিএনপি ক্ষমতায় গেলে এক লাখ মানুষের চাকরির ব্যবস্থা করবে। স্বাস্থ্য ও শিক্ষা খাতে বরাদ্দ বৃদ্ধি করে স্বাস্থ্য ও শিক্ষা ব্যবস্থার উন্নয়ন ঘটাবে। সাধারণ শিক্ষার পাশাপাশি কারিগরি শিক্ষার ওপর জোর দেওয়া হবে। প্রতিটি পরিবারকে একটি করে কার্ড প্রদান করা হবে। নারীরা সেই কার্ড নিয়ে দেশের সকল সুবিধা ভোগ করবেন। সবাই তাদের গুরুত্ব দেবেন।’
সংস্কারের বিষয়ে মির্জা ফখরুল জানান, রাজনৈতিক দলগুলো যেগুলো বিষয়ে সম্মত হয়েছে তার সনদই আগামী ১৭ তারিখে স্বাক্ষর হবে। আর যেগুলোতে সম্মত হয়নি সেগুলো সংসদে জনগণের মতামতের ভিত্তিতেই পাস করা হবে।
এ সময় জেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক পয়গাম আলী, সদর উপজেলা বিএনপির সভাপতি আব্দুল হামিদ, সাধারণ সম্পাদক মাহাবুব হোসেন তুহিনসহ দলটির অন্যান্য নেতা-কর্মীরা উপস্থিত ছিলেন।
বুধবার দুপুরে ঠাকুরগাঁও সদর উপজেলার গড়েয়া বটতলায় এক মতবিনিময় সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে এ কথা বলেন তিনি।
মির্জা ফখরুল বলেন, ‘দেশের মানুষ পিআর বোঝে না। পিআর হচ্ছে এমন একটি ব্যবস্থা যেখানে প্রার্থীকে নয়, দলকে ভোট প্রদান করতে হবে। সাধারণ মানুষ যদি তার প্রার্থীর কাছে না যেতে পারে, তার প্রার্থীকে না চিনতে পারে তাহলে? সাধারণ মানুষ পিআর বোঝে না, আমরাও বুঝি না।’
তিনি আরও বলেন, ‘আমার ভোট আমি দেব যাকে খুশি তাকে দেব। কিন্তু ১৫ বছর সাধারণ মানুষ তাদের ভোটাধিকার প্রয়োগ করতে পারেনি। এখন সুযোগ সৃষ্টি হয়েছে ভোট প্রদানের সুযোগও সৃষ্টি করতে হবে। তাহলে আমরা সঠিক প্রতিনিধি পাব।’
বিএনপি মহাসচিব বলেন, ‘বিএনপি ক্ষমতায় গেলে এক লাখ মানুষের চাকরির ব্যবস্থা করবে। স্বাস্থ্য ও শিক্ষা খাতে বরাদ্দ বৃদ্ধি করে স্বাস্থ্য ও শিক্ষা ব্যবস্থার উন্নয়ন ঘটাবে। সাধারণ শিক্ষার পাশাপাশি কারিগরি শিক্ষার ওপর জোর দেওয়া হবে। প্রতিটি পরিবারকে একটি করে কার্ড প্রদান করা হবে। নারীরা সেই কার্ড নিয়ে দেশের সকল সুবিধা ভোগ করবেন। সবাই তাদের গুরুত্ব দেবেন।’
সংস্কারের বিষয়ে মির্জা ফখরুল জানান, রাজনৈতিক দলগুলো যেগুলো বিষয়ে সম্মত হয়েছে তার সনদই আগামী ১৭ তারিখে স্বাক্ষর হবে। আর যেগুলোতে সম্মত হয়নি সেগুলো সংসদে জনগণের মতামতের ভিত্তিতেই পাস করা হবে।
এ সময় জেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক পয়গাম আলী, সদর উপজেলা বিএনপির সভাপতি আব্দুল হামিদ, সাধারণ সম্পাদক মাহাবুব হোসেন তুহিনসহ দলটির অন্যান্য নেতা-কর্মীরা উপস্থিত ছিলেন।