“তারুণ্যের যুক্তিতে আগামীর মুক্তি” এই এ প্রতিপাদ্যে রাজশাহীর পুঠিয়ায় দুই দিনব্যাপী আন্তঃ স্কুল বিতর্ক প্রতিযোগিতা-২০২৫ (মাধ্যমিক) অনুষ্ঠিত হয়েছে। বিতর্কের বিষয় ছিল- 'এই সংসদ বিশ্বাস করে, একই ধরণের অপরাধের জন্য একজন শিক্ষিত ব্যক্তির সবসময় একজন অশিক্ষিত ব্যক্তির চাইতে অধিক শাস্তি পাওয়া উচিৎ'।
মঙ্গলবার (২৭ মে) পুঠিয়া উপজেলা প্রশাসনের উদ্যোগে- উপজেলা পরিষদ অডিটোরিয়ামে এ বিতর্ক প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত হয়। এস এম এস এম মেহেদী হাসান বাবু ও ইয়াসির আরাফাত প্রিন্স এর সার্বিক সহযোগিতায় প্রথমবারের মতো দুই দিনব্যাপী আন্তঃ স্কুল বিতর্ক প্রতিযোগিতার-২০২৫ (মাধ্যমিক) আয়োজন করে উপজেলা প্রশাসন।
পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন- উপজেলার নির্বাহী অফিসার এ, কে, এম, নূর হোসেন নির্ঝর। বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন উপজেলা শিক্ষা অফিসার মোখলেছুর রহমান ও মাধ্যমিক সমালোচনামূলক প্রশিক্ষণ শিক্ষা তত্ত্বাবধায়ক আশরাফুল ইসলাম।
এ বিতর্ক প্রতিযোগিতায় দলগত ভাবে পঁচামাড়িয়া দ্বি-মুখী উচ্চ বিদ্যালয় দল চ্যাম্পিয়ন ও পুঠিয়া বালিকা উচ্চ বিদ্যালয় দল রানার্সআপ হয়েছে।
উল্লেখ্য, এ প্রতিযোগিতায় মোট ১২ বিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা অংশগ্রহণ করে। এরা হলেন- পঁচামাড়িয়া দ্বি-মুখী উচ্চ বিদ্যালয়ের পক্ষে অংশগ্রহণ করেন- আতিকুর রহমান, এস.এ নিরব, হোমায়রা আদিবা ও ঊর্মি সবার এবং পুঠিয়া বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ের হয়ে অংশগ্রহণ করেন- সুরাইয়া আজাদ শিমু, মাইশা তাসনিম রিফা, সিদরাতুল মুনতাহা উনাইজা ও আফরা আনান স্বনির্ধ।
বিতর্ক প্রতিযোগিতায় বিচারক ছিলেন, বরেন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয়ের আইন ও মানবাধিকার বিভাগের ছাত্র জাকিরুল ইসলাম, রাষ্ট্রবিজ্ঞান বিভাগের আবু মুসা, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের আরবি বিভাগের ছাত্র আররাফি সিরাজি অন্তত, ইসলামের ইতিহাস ও সংস্কৃতি বিভাগের ছাত্র হৃদিকা আহসান শ্রেয়া, ফারসি ভাষা ও সাহিত্য বিভাগের আসাদুজ্জামান সিয়াম প্রমখ।
বিজয়ীদের মাঝে পুরস্কার বিতরণ শেষে প্রধান অতিথির বক্তব্যে উপজেলা নির্বাহী অফিসার এ, কে, এম, নূর হোসেন নির্ঝর বলেন, এ উপজেলায় প্রশাসনিকভাবে এই প্রথমবার উপজেলা পর্যায়ের হাই স্কুল গুলোর ছাত্র-ছাত্রীদের নিয়ে এমন বিতর্ক প্রতিযোগিতা শুরু করা হলো। প্রতিবছরই এ ধারাবাহিকতা অব্যাহত থাকবে। সেই সাথে আমি আর আশা করি হয়তোবা এক সময় আমিও এখানে থাকবো না কিন্তু এই উপজেলা রাজশাহীর প্রত্যেকটি উপজেলার অংশ গ্রহণে বিতর্ক অনুষ্ঠান আয়োজন করবে।
তিনি আরও বলেন, “তারুণ্যের যুক্তিতে আগামীর মুক্তি” আজকে যারা তরুণ আগামী দিনে তারাই বাংলাদেশকে সুন্দরভাবে সাজাবে। সেই সাথে এ ধরনের অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হলে শিক্ষার্থীদের জ্ঞান বৃদ্ধি পাবে এবং তারা দুর্নীতি, ঘুষ, মাদক এবং সমাজের সকল অপকর্ম থেকে নিজেদেরকে দূরে রাখতে পারবে। জয়ী এবং বিজয়ের সকলের প্রতি আমার আন্তরিক ভালবাসা ও অভিনন্দন রইল। উপস্থিত সকলের উজ্জ্বল ভবিষ্যৎ কামনা করি।#
মঙ্গলবার (২৭ মে) পুঠিয়া উপজেলা প্রশাসনের উদ্যোগে- উপজেলা পরিষদ অডিটোরিয়ামে এ বিতর্ক প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত হয়। এস এম এস এম মেহেদী হাসান বাবু ও ইয়াসির আরাফাত প্রিন্স এর সার্বিক সহযোগিতায় প্রথমবারের মতো দুই দিনব্যাপী আন্তঃ স্কুল বিতর্ক প্রতিযোগিতার-২০২৫ (মাধ্যমিক) আয়োজন করে উপজেলা প্রশাসন।
পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন- উপজেলার নির্বাহী অফিসার এ, কে, এম, নূর হোসেন নির্ঝর। বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন উপজেলা শিক্ষা অফিসার মোখলেছুর রহমান ও মাধ্যমিক সমালোচনামূলক প্রশিক্ষণ শিক্ষা তত্ত্বাবধায়ক আশরাফুল ইসলাম।
এ বিতর্ক প্রতিযোগিতায় দলগত ভাবে পঁচামাড়িয়া দ্বি-মুখী উচ্চ বিদ্যালয় দল চ্যাম্পিয়ন ও পুঠিয়া বালিকা উচ্চ বিদ্যালয় দল রানার্সআপ হয়েছে।
উল্লেখ্য, এ প্রতিযোগিতায় মোট ১২ বিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা অংশগ্রহণ করে। এরা হলেন- পঁচামাড়িয়া দ্বি-মুখী উচ্চ বিদ্যালয়ের পক্ষে অংশগ্রহণ করেন- আতিকুর রহমান, এস.এ নিরব, হোমায়রা আদিবা ও ঊর্মি সবার এবং পুঠিয়া বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ের হয়ে অংশগ্রহণ করেন- সুরাইয়া আজাদ শিমু, মাইশা তাসনিম রিফা, সিদরাতুল মুনতাহা উনাইজা ও আফরা আনান স্বনির্ধ।
বিতর্ক প্রতিযোগিতায় বিচারক ছিলেন, বরেন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয়ের আইন ও মানবাধিকার বিভাগের ছাত্র জাকিরুল ইসলাম, রাষ্ট্রবিজ্ঞান বিভাগের আবু মুসা, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের আরবি বিভাগের ছাত্র আররাফি সিরাজি অন্তত, ইসলামের ইতিহাস ও সংস্কৃতি বিভাগের ছাত্র হৃদিকা আহসান শ্রেয়া, ফারসি ভাষা ও সাহিত্য বিভাগের আসাদুজ্জামান সিয়াম প্রমখ।
বিজয়ীদের মাঝে পুরস্কার বিতরণ শেষে প্রধান অতিথির বক্তব্যে উপজেলা নির্বাহী অফিসার এ, কে, এম, নূর হোসেন নির্ঝর বলেন, এ উপজেলায় প্রশাসনিকভাবে এই প্রথমবার উপজেলা পর্যায়ের হাই স্কুল গুলোর ছাত্র-ছাত্রীদের নিয়ে এমন বিতর্ক প্রতিযোগিতা শুরু করা হলো। প্রতিবছরই এ ধারাবাহিকতা অব্যাহত থাকবে। সেই সাথে আমি আর আশা করি হয়তোবা এক সময় আমিও এখানে থাকবো না কিন্তু এই উপজেলা রাজশাহীর প্রত্যেকটি উপজেলার অংশ গ্রহণে বিতর্ক অনুষ্ঠান আয়োজন করবে।
তিনি আরও বলেন, “তারুণ্যের যুক্তিতে আগামীর মুক্তি” আজকে যারা তরুণ আগামী দিনে তারাই বাংলাদেশকে সুন্দরভাবে সাজাবে। সেই সাথে এ ধরনের অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হলে শিক্ষার্থীদের জ্ঞান বৃদ্ধি পাবে এবং তারা দুর্নীতি, ঘুষ, মাদক এবং সমাজের সকল অপকর্ম থেকে নিজেদেরকে দূরে রাখতে পারবে। জয়ী এবং বিজয়ের সকলের প্রতি আমার আন্তরিক ভালবাসা ও অভিনন্দন রইল। উপস্থিত সকলের উজ্জ্বল ভবিষ্যৎ কামনা করি।#