সুন্দরবনের কয়রা এলাকায় বাংলাদেশ কোস্ট গার্ড ও নৌবাহিনী এক যৌথ অভিযানে দুর্ধর্ষ ডাকাত ‘ছোটন বাহিনী’র এক সহযোগীকে অস্ত্র ও গোলাবারুদসহ আটক করেছে।
আটককৃত ব্যক্তির নাম সাগর শেখ (নব মুসলিম), যিনি জয় শীল (৪১) নামেও পরিচিত।
মঙ্গলবার সকালে বাংলাদেশ কোস্ট গার্ডের মিডিয়া কর্মকর্তা লেফটেন্যান্ট কমান্ডার সিয়াম-উল-হক এক প্রেস বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে এই তথ্য নিশ্চিত করেন।
বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, গোপন সূত্রে খবর পেয়ে সোমবার (১৩ অক্টোবর) সকাল ৯টার দিকে কয়রা উপজেলার রায়নদী সংলগ্ন খাশিটানা খাল এলাকায় এই যৌথ অভিযান পরিচালনা করা হয়। কোস্ট গার্ড জানতে পারে যে, ছোটন বাহিনী ওই এলাকায় ডাকাতির প্রস্তুতি নিচ্ছিল।
অভিযান চলাকালে আইন-শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যরা ডাকাতদের ধাওয়া করে। এসময় সাগর শেখকে একটি একনলা বন্দুক, দুই রাউন্ড তাজা কার্তুজ এবং তিন রাউন্ড ফাঁকা কার্তুজসহ আটক করা হয়। আটক সাগর শেখ খুলনা জেলার কয়রা থানার বাসিন্দা।
প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে সাগর শেখ স্বীকার করেছেন যে, তিনি দীর্ঘদিন ধরে ছোটন বাহিনীর সাথে যুক্ত থেকে ডাকাতিতে অংশ নিতেন।[3][4][8] এছাড়াও তিনি দলের জন্য অস্ত্র, গোলাবারুদ ও বিভিন্ন রসদ সরবরাহ করতেন বলে জানিয়েছেন।
আটককৃত আসামি এবং উদ্ধার হওয়া অস্ত্র ও গোলাবারুদ সংশ্লিষ্ট থানায় হস্তান্তর করে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণের প্রক্রিয়া চলছে।
কোস্ট গার্ডের পক্ষ থেকে আরও জানানো হয়েছে, সুন্দরবনকে দস্যুমুক্ত রাখার লক্ষ্যে ভবিষ্যতেও এ ধরনের অভিযান অব্যাহত থাকবে।
আটককৃত ব্যক্তির নাম সাগর শেখ (নব মুসলিম), যিনি জয় শীল (৪১) নামেও পরিচিত।
মঙ্গলবার সকালে বাংলাদেশ কোস্ট গার্ডের মিডিয়া কর্মকর্তা লেফটেন্যান্ট কমান্ডার সিয়াম-উল-হক এক প্রেস বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে এই তথ্য নিশ্চিত করেন।
বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, গোপন সূত্রে খবর পেয়ে সোমবার (১৩ অক্টোবর) সকাল ৯টার দিকে কয়রা উপজেলার রায়নদী সংলগ্ন খাশিটানা খাল এলাকায় এই যৌথ অভিযান পরিচালনা করা হয়। কোস্ট গার্ড জানতে পারে যে, ছোটন বাহিনী ওই এলাকায় ডাকাতির প্রস্তুতি নিচ্ছিল।
অভিযান চলাকালে আইন-শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যরা ডাকাতদের ধাওয়া করে। এসময় সাগর শেখকে একটি একনলা বন্দুক, দুই রাউন্ড তাজা কার্তুজ এবং তিন রাউন্ড ফাঁকা কার্তুজসহ আটক করা হয়। আটক সাগর শেখ খুলনা জেলার কয়রা থানার বাসিন্দা।
প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে সাগর শেখ স্বীকার করেছেন যে, তিনি দীর্ঘদিন ধরে ছোটন বাহিনীর সাথে যুক্ত থেকে ডাকাতিতে অংশ নিতেন।[3][4][8] এছাড়াও তিনি দলের জন্য অস্ত্র, গোলাবারুদ ও বিভিন্ন রসদ সরবরাহ করতেন বলে জানিয়েছেন।
আটককৃত আসামি এবং উদ্ধার হওয়া অস্ত্র ও গোলাবারুদ সংশ্লিষ্ট থানায় হস্তান্তর করে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণের প্রক্রিয়া চলছে।
কোস্ট গার্ডের পক্ষ থেকে আরও জানানো হয়েছে, সুন্দরবনকে দস্যুমুক্ত রাখার লক্ষ্যে ভবিষ্যতেও এ ধরনের অভিযান অব্যাহত থাকবে।