ইটালির প্রধানমন্ত্রী জর্জিয়া মেলোনির রূপ এবং গুণে মুগ্ধ ডোনাল্ড ট্রাম্প। সোমবার মিশরে গাজা সংক্রান্ত শান্তি সম্মেলনে বক্তৃতা করছিলেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট। পিছনে দাঁড়়িয়েছিলেন বিভিন্ন দেশের রাষ্ট্রপ্রধানেরা। হঠাৎই মেলোনির দিকে ঘুরে ট্রাম্প বলেন, “সুন্দরী বললে আপনি নিশ্চয়ই রাগ করবেন না? কারণ আপনি ঠিক তাই।” ট্রাম্পের প্রশংসা শুনে হাসতে দেখা যায় ইটালির প্রধানমন্ত্রীকে। হেসে ফেলেন অন্য রাষ্ট্রপ্রধানেরাও।
ট্রাম্প যে মেলোনির প্রশংসা করতে চলেছেন, তা প্রথমে বোঝা যায়নি। গাজায় শান্তি ফেরানো নিয়ে গুরুগম্ভীর কথাই বলছিলেন তিনি। হঠাৎই তিনি বলতে শুরু করেন, “আপনি যদি আমেরিকায় কোনও মেয়েকে সুন্দরী বলেন, তা হলে আপনার রাজনৈতিক জীবন শেষ হয়ে যাবে। তবু আমি সেটা বলার সুযোগ নেব।” তার পরেই মেলোনির দিকে ঘুরে তাঁকে ‘সুন্দরী’ বলেন ট্রাম্প।
এখানেই থামেননি ট্রাম্প। মেলোনিকে ‘সফল রাজনীতিক’ বলেও অভিহিত করেন তিনি। বলেন, “উনি (মেলোনি) দারুণ মানুষ। ইটালির মানুষ তাঁকে শ্রদ্ধা করে। উনি খুবই সফল... খুবই সফল এক জন রাজনীতিক।” তাঁর আহ্বানে মিশরের সম্মেলনে যোগ দেওয়ার জন্য ‘সুন্দরী মহিলা’ মেলোনিকে ধন্যবাদ জানান ৭৯ বছর বয়সি ট্রাম্প।
প্রসঙ্গত, মিশরের শান্তি সম্মেলনে যে ৩০ জন রাষ্ট্রপ্রধান যোগ দিয়েছিলেন, তাঁদের মধ্যে মেলোনিই এক মাত্র মহিলা। ইটালির দক্ষিণপন্থী রাজনীতিক মেলোনি সাম্প্রতিক অতীতে বহু বার ট্রাম্পের প্রশংসা করেছেন। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীর সঙ্গে তাঁর সম্পর্ক বেশ মসৃণ। ২০২৪ সালের জুন মাসে ইটালিতে বসেছিল জি৭ বৈঠকের আসর। বৈঠকের ফাঁকেই মোদীর সঙ্গে নিজস্বী তোলেন মেলোনি।
সেটি পোস্ট করে সমাজমাধ্যমে তিনি লিখেছিলেন, “মেলোডি টিমের তরফ থেকে স্বাগতম।” নিজের এবং মোদীর নাম জুড়েই ‘মেলোডি’ শব্দটি ব্যবহার করেছিলেন তিনি। তার পর থেকেই শব্দটি সমাজমাধ্যমে জনপ্রিয় হয়ে ওঠে।
ট্রাম্প যে মেলোনির প্রশংসা করতে চলেছেন, তা প্রথমে বোঝা যায়নি। গাজায় শান্তি ফেরানো নিয়ে গুরুগম্ভীর কথাই বলছিলেন তিনি। হঠাৎই তিনি বলতে শুরু করেন, “আপনি যদি আমেরিকায় কোনও মেয়েকে সুন্দরী বলেন, তা হলে আপনার রাজনৈতিক জীবন শেষ হয়ে যাবে। তবু আমি সেটা বলার সুযোগ নেব।” তার পরেই মেলোনির দিকে ঘুরে তাঁকে ‘সুন্দরী’ বলেন ট্রাম্প।
এখানেই থামেননি ট্রাম্প। মেলোনিকে ‘সফল রাজনীতিক’ বলেও অভিহিত করেন তিনি। বলেন, “উনি (মেলোনি) দারুণ মানুষ। ইটালির মানুষ তাঁকে শ্রদ্ধা করে। উনি খুবই সফল... খুবই সফল এক জন রাজনীতিক।” তাঁর আহ্বানে মিশরের সম্মেলনে যোগ দেওয়ার জন্য ‘সুন্দরী মহিলা’ মেলোনিকে ধন্যবাদ জানান ৭৯ বছর বয়সি ট্রাম্প।
প্রসঙ্গত, মিশরের শান্তি সম্মেলনে যে ৩০ জন রাষ্ট্রপ্রধান যোগ দিয়েছিলেন, তাঁদের মধ্যে মেলোনিই এক মাত্র মহিলা। ইটালির দক্ষিণপন্থী রাজনীতিক মেলোনি সাম্প্রতিক অতীতে বহু বার ট্রাম্পের প্রশংসা করেছেন। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীর সঙ্গে তাঁর সম্পর্ক বেশ মসৃণ। ২০২৪ সালের জুন মাসে ইটালিতে বসেছিল জি৭ বৈঠকের আসর। বৈঠকের ফাঁকেই মোদীর সঙ্গে নিজস্বী তোলেন মেলোনি।
সেটি পোস্ট করে সমাজমাধ্যমে তিনি লিখেছিলেন, “মেলোডি টিমের তরফ থেকে স্বাগতম।” নিজের এবং মোদীর নাম জুড়েই ‘মেলোডি’ শব্দটি ব্যবহার করেছিলেন তিনি। তার পর থেকেই শব্দটি সমাজমাধ্যমে জনপ্রিয় হয়ে ওঠে।