চাঁপাইনবাবগঞ্জ জেলার গোমস্তাপুর উপজেলার আড্ডা টু রহনপুর প্রধান সড়কের তেঁতুলতলা বাজার এলাকায় রাস্তার পাশে ড্রেন না থাকায় চরম দুর্ভোগে পড়েছেন স্থানীয় বাসিন্দা, পথচারী এবং যানবাহন চালকরা। দীর্ঘদিন ধরে এই সমস্যা বিদ্যমান থাকলেও কোনো সমাধান না হওয়ায় বৃষ্টির পানি জমে রাস্তাটি ভেঙে খানাখন্দে পরিণত হয়েছে, যা প্রতিনিয়ত দুর্ঘটনার কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে।
ড্রেনেজ ব্যবস্থার অভাবে সামান্য বৃষ্টিতেই রাস্তায় পানি জমে যায়। জমে থাকা পানির কারণে রাস্তার পিচ ও মাটি নরম হয়ে বড় বড় গর্তের সৃষ্টি হয়েছে। এর ফলে অটোরিকশা, ভ্যান ও অন্যান্য ছোট যানবাহন চলাচলে মারাত্মক বিঘ্ন ঘটছে। প্রায়শই যানবাহন উল্টে গিয়ে যাত্রী ও চালকরা আহত হচ্ছেন।
অটোরিকশা চালক ওসমান আলী বলেন, “দুই-তিন দিন আগে বৃষ্টির পর রাস্তার পাশের খাদে আমার গাড়ি উল্টে যায়। এতে কয়েকজন যাত্রী আহত হন। আল্লাহর রহমতে বড় কোনো দুর্ঘটনা ঘটেনি, তবে প্রতিদিনই আমরা জীবনের ঝুঁকি নিয়ে এই রাস্তা দিয়ে চলাচল করছি।”
একই সুরে কথা বলেন স্থানীয় বাসিন্দা মানিক আলী। তিনি জানান, “রাস্তায় বড় বড় গর্ত তৈরি হয়েছে। প্রায়ই ছোট যানবাহন উল্টে পড়ে দুর্ঘটনা ঘটছে। পথচারীসহ যাত্রীদের দুর্ভোগের কোনো শেষ নেই।” এলাকাবাসীর অভিযোগ, রাস্তার পাশে পানি নিষ্কাশনের কোনো ব্যবস্থা না থাকায় বৃষ্টির পানি জমে সড়কটি ক্রমাগত ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে।
এই সমস্যা সমাধানের জন্য এলাকাবাসী রাস্তার দুই পাশে স্থায়ী ড্রেন নির্মাণের জোর দাবি জানিয়েছেন। তাদের মতে, ড্রেন নির্মাণ করা হলে পানি দ্রুত নিষ্কাশন হবে, রাস্তা টেকসই হবে এবং দুর্ঘটনার ঝুঁকিও অনেকাংশে কমে আসবে।
এ বিষয়ে চাঁপাইনবাবগঞ্জ সড়ক বিভাগের দায়িত্বপ্রাপ্ত প্রকৌশলী আব্দুল আজিজের সাথে যোগাযোগ করা হলে তিনি বলেন, “কিছুদিন আগে রাস্তাটি আংশিকভাবে মেরামত করা হয়েছিল। কিন্তু অতিবৃষ্টির কারণে এটি আবারও ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। খুব শীঘ্রই রাস্তাটি মেরামতের কাজ শুরু করা হবে।” তিনি আরও যোগ করেন, “আগামী মার্চ-এপ্রিল মাসের মধ্যে স্থায়ী সমাধানের অংশ হিসেবে ড্রেন নির্মাণের কাজ শুরু করার পরিকল্পনা রয়েছে।”
তবে, এলাকাবাসী আর আশ্বাসে বিশ্বাসী নন। তারা চান দ্রুততম সময়ের মধ্যে সড়ক সংস্কার ও ড্রেন নির্মাণের উদ্যোগ গ্রহণ করে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ তাদের এই দীর্ঘদিনের ভোগান্তি থেকে মুক্তি দেবে।
ড্রেনেজ ব্যবস্থার অভাবে সামান্য বৃষ্টিতেই রাস্তায় পানি জমে যায়। জমে থাকা পানির কারণে রাস্তার পিচ ও মাটি নরম হয়ে বড় বড় গর্তের সৃষ্টি হয়েছে। এর ফলে অটোরিকশা, ভ্যান ও অন্যান্য ছোট যানবাহন চলাচলে মারাত্মক বিঘ্ন ঘটছে। প্রায়শই যানবাহন উল্টে গিয়ে যাত্রী ও চালকরা আহত হচ্ছেন।
অটোরিকশা চালক ওসমান আলী বলেন, “দুই-তিন দিন আগে বৃষ্টির পর রাস্তার পাশের খাদে আমার গাড়ি উল্টে যায়। এতে কয়েকজন যাত্রী আহত হন। আল্লাহর রহমতে বড় কোনো দুর্ঘটনা ঘটেনি, তবে প্রতিদিনই আমরা জীবনের ঝুঁকি নিয়ে এই রাস্তা দিয়ে চলাচল করছি।”
একই সুরে কথা বলেন স্থানীয় বাসিন্দা মানিক আলী। তিনি জানান, “রাস্তায় বড় বড় গর্ত তৈরি হয়েছে। প্রায়ই ছোট যানবাহন উল্টে পড়ে দুর্ঘটনা ঘটছে। পথচারীসহ যাত্রীদের দুর্ভোগের কোনো শেষ নেই।” এলাকাবাসীর অভিযোগ, রাস্তার পাশে পানি নিষ্কাশনের কোনো ব্যবস্থা না থাকায় বৃষ্টির পানি জমে সড়কটি ক্রমাগত ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে।
এই সমস্যা সমাধানের জন্য এলাকাবাসী রাস্তার দুই পাশে স্থায়ী ড্রেন নির্মাণের জোর দাবি জানিয়েছেন। তাদের মতে, ড্রেন নির্মাণ করা হলে পানি দ্রুত নিষ্কাশন হবে, রাস্তা টেকসই হবে এবং দুর্ঘটনার ঝুঁকিও অনেকাংশে কমে আসবে।
এ বিষয়ে চাঁপাইনবাবগঞ্জ সড়ক বিভাগের দায়িত্বপ্রাপ্ত প্রকৌশলী আব্দুল আজিজের সাথে যোগাযোগ করা হলে তিনি বলেন, “কিছুদিন আগে রাস্তাটি আংশিকভাবে মেরামত করা হয়েছিল। কিন্তু অতিবৃষ্টির কারণে এটি আবারও ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। খুব শীঘ্রই রাস্তাটি মেরামতের কাজ শুরু করা হবে।” তিনি আরও যোগ করেন, “আগামী মার্চ-এপ্রিল মাসের মধ্যে স্থায়ী সমাধানের অংশ হিসেবে ড্রেন নির্মাণের কাজ শুরু করার পরিকল্পনা রয়েছে।”
তবে, এলাকাবাসী আর আশ্বাসে বিশ্বাসী নন। তারা চান দ্রুততম সময়ের মধ্যে সড়ক সংস্কার ও ড্রেন নির্মাণের উদ্যোগ গ্রহণ করে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ তাদের এই দীর্ঘদিনের ভোগান্তি থেকে মুক্তি দেবে।