রাজশাহীর পবা উপজেলার বায়া এলাকার সরকার কোল্ডস্টোরেজের অফিস কক্ষে দুই নারীসহ তিনজনকে নির্মমভাবে নির্যাতনের অভিযোগ উঠেছে। মঙ্গলবার সকালে সংঘটিত এই ঘটনায় কোল্ডস্টোরেজের মালিক ও রাজশাহী জেলা পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান মোহাম্মদ আলী সরকারের ছেলে আহসান উদ্দিন সরকার জিকো, মেয়ে আঁখি এবং সহযোগী হাবিবা আটক হয়েছেন।
এয়ারপোর্ট থানার ওসি ফারুক হোসেন জানান, নির্যাতনকারীরা লাঠি, বাঁশ, হাতুড়ি দিয়ে ভুক্তভোগীদের মারধর করে এবং একপর্যায়ে তাদের শরীরে সেফটি পিন ফুটিয়ে নির্যাতন চালায়। মোহাম্মদ আলী সরকারের অফিস কক্ষেই এই লোমহর্ষক ঘটনা ঘটে।
নির্যাতনের খবর ছড়িয়ে পড়লে ক্ষুব্ধ জনতা কোল্ডস্টোরেজে ভাঙচুর চালায় এবং মোহাম্মদ আলী সরকারের ছেলে, মেয়ে ও সহযোগীকে অফিসে অবরুদ্ধ করে রাখে। পরে সেনাবাহিনীর সহায়তায় এয়ারপোর্ট থানা পুলিশ তাদের উদ্ধার করে আটক করে নিয়ে যায়।
ওসি আরও জানান, ভুক্তভোগী পরিবারের সঙ্গে মোহাম্মদ আলী সরকারের দীর্ঘদিনের সুসম্পর্ক ছিল। তবে তার ছেলে-মেয়েরা ওই নারীর সঙ্গে মোহাম্মদ আলীর অনৈতিক সম্পর্কের সন্দেহ করতেন। এই সন্দেহ থেকেই তাদের ফোন করে ডেকে এনে নির্যাতন করা হয়।
নির্যাতনের শিকারদের মধ্যে একজন রাজশাহীর একটি বেসরকারি মেডিকেল কলেজের পঞ্চম বর্ষের শিক্ষার্থী। বাকি দুইজন তার খালাতো বোন। আহতদের রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।
নির্যাতনের শিকার এক নারী জানান, মঙ্গলবার সকালে ফোন পেয়ে তিনি তার খালাতো ভাই ও ছোট বোনকে সঙ্গে নিয়ে হিমাগারে যান। সেখানে পৌঁছানোর পর মোহাম্মদ আলীর ছেলে আহসান উদ্দিন জিকো ও মেয়েরা তাদের ধাক্কা দিতে দিতে অফিস কক্ষে নিয়ে যান। এরপর কর্মচারীদের সহায়তায় দরজা বন্ধ করে লাঠি, বাঁশ, হাতুড়ি দিয়ে তাদের পেটানো হয় এবং মুঠোফোন কেড়ে নেওয়া হয়।
তিনি আরও অভিযোগ করেন, তাকে ও তার খালাতো বোনকে মোহাম্মদ আলীর দুই মেয়ে সারা শরীরে সেফটি পিন ফুটিয়ে নির্যাতন করেছেন। তাদের চিৎকারে স্থানীয়রা এগিয়ে এসে দরজা খুলতে বললেও প্রথমে খোলা হয়নি। পরে দরজা খুললে আহতদের উদ্ধার করে হাসপাতালে পাঠানো হয়।
রাজশাহী মেট্রোপলিটন পুলিশের মুখপাত্র (সদর) অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার গাজিউর রহমান বলেন, নির্যাতনের ঘটনায় তিনজনের বিরুদ্ধে মামলা করা হয়েছে। ওই মামলায় তাদের গ্রেফতার করা হয়েছে। বুধবার সকালে তাদের আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠানো হয়েছে।
এয়ারপোর্ট থানার ওসি ফারুক হোসেন জানান, নির্যাতনকারীরা লাঠি, বাঁশ, হাতুড়ি দিয়ে ভুক্তভোগীদের মারধর করে এবং একপর্যায়ে তাদের শরীরে সেফটি পিন ফুটিয়ে নির্যাতন চালায়। মোহাম্মদ আলী সরকারের অফিস কক্ষেই এই লোমহর্ষক ঘটনা ঘটে।
নির্যাতনের খবর ছড়িয়ে পড়লে ক্ষুব্ধ জনতা কোল্ডস্টোরেজে ভাঙচুর চালায় এবং মোহাম্মদ আলী সরকারের ছেলে, মেয়ে ও সহযোগীকে অফিসে অবরুদ্ধ করে রাখে। পরে সেনাবাহিনীর সহায়তায় এয়ারপোর্ট থানা পুলিশ তাদের উদ্ধার করে আটক করে নিয়ে যায়।
ওসি আরও জানান, ভুক্তভোগী পরিবারের সঙ্গে মোহাম্মদ আলী সরকারের দীর্ঘদিনের সুসম্পর্ক ছিল। তবে তার ছেলে-মেয়েরা ওই নারীর সঙ্গে মোহাম্মদ আলীর অনৈতিক সম্পর্কের সন্দেহ করতেন। এই সন্দেহ থেকেই তাদের ফোন করে ডেকে এনে নির্যাতন করা হয়।
নির্যাতনের শিকারদের মধ্যে একজন রাজশাহীর একটি বেসরকারি মেডিকেল কলেজের পঞ্চম বর্ষের শিক্ষার্থী। বাকি দুইজন তার খালাতো বোন। আহতদের রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।
নির্যাতনের শিকার এক নারী জানান, মঙ্গলবার সকালে ফোন পেয়ে তিনি তার খালাতো ভাই ও ছোট বোনকে সঙ্গে নিয়ে হিমাগারে যান। সেখানে পৌঁছানোর পর মোহাম্মদ আলীর ছেলে আহসান উদ্দিন জিকো ও মেয়েরা তাদের ধাক্কা দিতে দিতে অফিস কক্ষে নিয়ে যান। এরপর কর্মচারীদের সহায়তায় দরজা বন্ধ করে লাঠি, বাঁশ, হাতুড়ি দিয়ে তাদের পেটানো হয় এবং মুঠোফোন কেড়ে নেওয়া হয়।
তিনি আরও অভিযোগ করেন, তাকে ও তার খালাতো বোনকে মোহাম্মদ আলীর দুই মেয়ে সারা শরীরে সেফটি পিন ফুটিয়ে নির্যাতন করেছেন। তাদের চিৎকারে স্থানীয়রা এগিয়ে এসে দরজা খুলতে বললেও প্রথমে খোলা হয়নি। পরে দরজা খুললে আহতদের উদ্ধার করে হাসপাতালে পাঠানো হয়।
রাজশাহী মেট্রোপলিটন পুলিশের মুখপাত্র (সদর) অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার গাজিউর রহমান বলেন, নির্যাতনের ঘটনায় তিনজনের বিরুদ্ধে মামলা করা হয়েছে। ওই মামলায় তাদের গ্রেফতার করা হয়েছে। বুধবার সকালে তাদের আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠানো হয়েছে।