মিয়ানমারের মধ্যাঞ্চলে বৌদ্ধ ধর্মাবলম্বীদের এক উৎসব ও বিক্ষোভ কর্মসূচী চলাকালে প্যারাগ্লাইডার হামলা চালিয়েছে দেশটির সেনাবাহিনী। হামলায় অন্তত বেশ কয়েকটি শিশুসহ ৪০ জন নিহত এবং আরও ৮০ জন আহত হয়েছেন। প্রবাসী ন্যাশনাল ইউনিটি গভর্নমেন্ট-এর এক মূখপাত্রের বরাতে এ খবর জানিয়েছে বিবিসি।
প্রতিবেদন মতে, গত সোমবার (৬ অক্টোবর) স্থানীয় সময় সন্ধ্যায় চাউং উ টাউনশিপে ঐতিহ্যবাহী থাডিংজুত পূর্ণিমা উৎসব চলছিল। ছুটির দিনের ওই আয়োজনে ক্ষমতাসীন জান্তার নীতির বিরুদ্ধে মোমবাতি প্রজ্বালন কর্মসূচি ছিল।
এ সময় উৎসবের ভিড় লক্ষ্য প্যারাগ্লাইডার থেকে বোমা ফেলে সেনারা। আয়োজক কমিটির একজন নারী সদস্য নাম প্রকাশ না করার শর্তে বলেছেন, বহু মানুষ উৎসব ও জান্তাবিরোধী বিক্ষোভের অংশ নিয়েছিল।
ওই নারী আরও জানান, হামলার আগে আয়োজক কমিটি অংশগ্রহণকারীদের জন্য জরুরি সতর্কতা জারি করে। ফলে অন্তত এক তৃতীয়াংশ মানুষ পালাতে সক্ষম হন। কিন্তু এর মধ্যে একটি মটরচালিত প্যারাগ্লাইডার ভিড়ের ওপর দিয়ে উড়তে দুটি বোমা ফেলে।
তার ভাষ্য, ‘বোমার আঘাতে শিশুরা সম্পূর্ণরূপে ছিন্নভিন্ন হয়ে যায়।’ তিনি জানান, প্যারাগ্লাইডার উড়ে যাওয়ার পর লোকজন দ্রুত হতাহতদের সহায়তায় এগিয়ে আসে। স্থানীয়রা জানান, বোমার আঘাতে ছিন্নভিন্ন হওয়া লাশগুলো চিহ্ণিত করাও কঠিন হয়ে পড়েছে।
মানবাধিকার সংস্থা অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনাল এক বিবৃতিতে এই হামলাকে ‘নৃশংস ও জঘন্য’ বলে বর্ণনা করে বলেছে, এটি প্রমাণ করে মিয়ানমারের বেসামরিক জনগণ এখনও গুরুতর বিপদের মুখে রয়েছে।
প্রতিবেদন মতে, গত সোমবার (৬ অক্টোবর) স্থানীয় সময় সন্ধ্যায় চাউং উ টাউনশিপে ঐতিহ্যবাহী থাডিংজুত পূর্ণিমা উৎসব চলছিল। ছুটির দিনের ওই আয়োজনে ক্ষমতাসীন জান্তার নীতির বিরুদ্ধে মোমবাতি প্রজ্বালন কর্মসূচি ছিল।
এ সময় উৎসবের ভিড় লক্ষ্য প্যারাগ্লাইডার থেকে বোমা ফেলে সেনারা। আয়োজক কমিটির একজন নারী সদস্য নাম প্রকাশ না করার শর্তে বলেছেন, বহু মানুষ উৎসব ও জান্তাবিরোধী বিক্ষোভের অংশ নিয়েছিল।
ওই নারী আরও জানান, হামলার আগে আয়োজক কমিটি অংশগ্রহণকারীদের জন্য জরুরি সতর্কতা জারি করে। ফলে অন্তত এক তৃতীয়াংশ মানুষ পালাতে সক্ষম হন। কিন্তু এর মধ্যে একটি মটরচালিত প্যারাগ্লাইডার ভিড়ের ওপর দিয়ে উড়তে দুটি বোমা ফেলে।
তার ভাষ্য, ‘বোমার আঘাতে শিশুরা সম্পূর্ণরূপে ছিন্নভিন্ন হয়ে যায়।’ তিনি জানান, প্যারাগ্লাইডার উড়ে যাওয়ার পর লোকজন দ্রুত হতাহতদের সহায়তায় এগিয়ে আসে। স্থানীয়রা জানান, বোমার আঘাতে ছিন্নভিন্ন হওয়া লাশগুলো চিহ্ণিত করাও কঠিন হয়ে পড়েছে।
মানবাধিকার সংস্থা অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনাল এক বিবৃতিতে এই হামলাকে ‘নৃশংস ও জঘন্য’ বলে বর্ণনা করে বলেছে, এটি প্রমাণ করে মিয়ানমারের বেসামরিক জনগণ এখনও গুরুতর বিপদের মুখে রয়েছে।