মার্কিন ফেডারেল কর্তৃপক্ষ প্রাক্তন ওয়াল স্ট্রিট ফিনান্সিয়ার হাওয়ার্ড রুবিন (৭০)-কে গ্রেপ্তার করেছে।
তাঁর বিরুদ্ধে এক দশক ধরে মডেল-সহ একাধিক মহিলাকে 'কমার্শিয়াল যৌন অ্যাক্ট'-এর ফাঁদে ফেলার গুরুতর অভিযোগ আনা হয়েছে।
এই কর্মকাণ্ড নিউ ইয়র্কের ম্যানহাটনে রুবিনের বিলাসবহুল পেন্টহাউসে চলত, যা একটি 'যৌন অন্ধকূপ'-এ রূপান্তরিত হয়েছিল বলে অভিযোগ।
রুবিনের প্রাক্তন সহকারী জেনিফার পাওয়ার্স (৪৫)-কেও এই মামলায় অভিযুক্ত করা হয়েছে। ফেডারেল অভিযোগপত্রে বলা হয়েছে যে, ২০০৯ থেকে ২০১৯ সাল পর্যন্ত রুবিন ও পাওয়ার্স যৌন লেনদেনের জন্য মহিলাদের নিয়মিত নিয়োগ করতেন, যেখানে চরম বিকৃত যৌনাচার অন্তর্ভুক্ত ছিল। এই চক্র চালাতে তারা কমপক্ষে ১০ লক্ষ মার্কিন ডলার খরচ করেছে বলে জানা গেছে।
অভিযোগ অনুযায়ী, ২০১১ সালে রুবিন সেন্ট্রাল পার্কের ধারে মেট্রোপলিটন টাওয়ার কন্ডোমিনিয়ামে মাসে ১৮ হাজার ডলার ভাড়ায় একটি বিলাসবহুল পেন্টহাউস ভাড়া নেন। সেখানেই একটি 'সাউন্ডপ্রুফ' ঘর তৈরি করা হয়, যেখানে 'স্ট্র্যাপ ডাউন বেড', শেকল, দড়ি, ধাতব হুক, 'এক্স ক্রস', মুখ ঢাকা মাস্ক, এবং পশু নির্যাতনে ব্যবহৃত কিছু অস্ত্রও ছিল। একটি ইমেল থেকে জানা যায়, পাওয়ার্স লিখেছেন, "ক্রস-এর চার কোণ এবং বেডের চার কোণে শেকল লাগিয়ে রেখেছি। প্রতিটি শেকলের শেষে হাতকড়া। যাতে খুব সহজেই কাউকে বেঁধে ফেলা যায়।"
একজন নির্যাতিতার স্তনের ইমপ্লান্ট নির্যাতনের জেরে উল্টে গিয়েছিল, যার জন্য অস্ত্রোপচারের প্রয়োজন হয়েছিল। নির্যাতিতাদের শরীরে দীর্ঘস্থায়ী আঘাত ও যন্ত্রণা থাকত। পাওয়ার্স তাদের বরফ বা ক্রিম ব্যবহারের পরামর্শ দিতেন এবং রুবিনের হিংস্র ব্যবহারের জন্য তাদেরই দোষারোপ করতেন। তদন্তকারীরা জানিয়েছেন যে, নির্যাতিতাদের সামাজিক মাধ্যম ও মডেলিং প্ল্যাটফর্মের মাধ্যমে লক্ষ্য করা হয়েছিল এবং রুবিনের আগ্রাসী ও হিংস্র যৌন প্রবণতা সম্পর্কে মিথ্যা বা আংশিক তথ্য দেওয়া হত।
বর্তমানে রুবিন পুলিশ হেফাজতে রয়েছেন এবং তার জামিন খারিজ হয়েছে। অন্যদিকে, পাওয়ার্স ৮,৫০,০০০ ডলারের বিনিময়ে মুক্তি পেয়েছেন। অভিযোগ প্রমাণিত হলে দু'জনেরই ন্যূনতম ১৫ বছরের জেল বা যাবজ্জীবন কারাদণ্ড হতে পারে।
তাঁর বিরুদ্ধে এক দশক ধরে মডেল-সহ একাধিক মহিলাকে 'কমার্শিয়াল যৌন অ্যাক্ট'-এর ফাঁদে ফেলার গুরুতর অভিযোগ আনা হয়েছে।
এই কর্মকাণ্ড নিউ ইয়র্কের ম্যানহাটনে রুবিনের বিলাসবহুল পেন্টহাউসে চলত, যা একটি 'যৌন অন্ধকূপ'-এ রূপান্তরিত হয়েছিল বলে অভিযোগ।
রুবিনের প্রাক্তন সহকারী জেনিফার পাওয়ার্স (৪৫)-কেও এই মামলায় অভিযুক্ত করা হয়েছে। ফেডারেল অভিযোগপত্রে বলা হয়েছে যে, ২০০৯ থেকে ২০১৯ সাল পর্যন্ত রুবিন ও পাওয়ার্স যৌন লেনদেনের জন্য মহিলাদের নিয়মিত নিয়োগ করতেন, যেখানে চরম বিকৃত যৌনাচার অন্তর্ভুক্ত ছিল। এই চক্র চালাতে তারা কমপক্ষে ১০ লক্ষ মার্কিন ডলার খরচ করেছে বলে জানা গেছে।
অভিযোগ অনুযায়ী, ২০১১ সালে রুবিন সেন্ট্রাল পার্কের ধারে মেট্রোপলিটন টাওয়ার কন্ডোমিনিয়ামে মাসে ১৮ হাজার ডলার ভাড়ায় একটি বিলাসবহুল পেন্টহাউস ভাড়া নেন। সেখানেই একটি 'সাউন্ডপ্রুফ' ঘর তৈরি করা হয়, যেখানে 'স্ট্র্যাপ ডাউন বেড', শেকল, দড়ি, ধাতব হুক, 'এক্স ক্রস', মুখ ঢাকা মাস্ক, এবং পশু নির্যাতনে ব্যবহৃত কিছু অস্ত্রও ছিল। একটি ইমেল থেকে জানা যায়, পাওয়ার্স লিখেছেন, "ক্রস-এর চার কোণ এবং বেডের চার কোণে শেকল লাগিয়ে রেখেছি। প্রতিটি শেকলের শেষে হাতকড়া। যাতে খুব সহজেই কাউকে বেঁধে ফেলা যায়।"
একজন নির্যাতিতার স্তনের ইমপ্লান্ট নির্যাতনের জেরে উল্টে গিয়েছিল, যার জন্য অস্ত্রোপচারের প্রয়োজন হয়েছিল। নির্যাতিতাদের শরীরে দীর্ঘস্থায়ী আঘাত ও যন্ত্রণা থাকত। পাওয়ার্স তাদের বরফ বা ক্রিম ব্যবহারের পরামর্শ দিতেন এবং রুবিনের হিংস্র ব্যবহারের জন্য তাদেরই দোষারোপ করতেন। তদন্তকারীরা জানিয়েছেন যে, নির্যাতিতাদের সামাজিক মাধ্যম ও মডেলিং প্ল্যাটফর্মের মাধ্যমে লক্ষ্য করা হয়েছিল এবং রুবিনের আগ্রাসী ও হিংস্র যৌন প্রবণতা সম্পর্কে মিথ্যা বা আংশিক তথ্য দেওয়া হত।
বর্তমানে রুবিন পুলিশ হেফাজতে রয়েছেন এবং তার জামিন খারিজ হয়েছে। অন্যদিকে, পাওয়ার্স ৮,৫০,০০০ ডলারের বিনিময়ে মুক্তি পেয়েছেন। অভিযোগ প্রমাণিত হলে দু'জনেরই ন্যূনতম ১৫ বছরের জেল বা যাবজ্জীবন কারাদণ্ড হতে পারে।