রাজশাহী বিশিষ্ট লেখক ও খ্যাতিমান নাট্যকার মনোরঞ্জন নন্দী আর নেই।
সোমবার বিকালে মৃত্যুবরণ করেন তিনি। দীর্ঘদিন থেকে তিনি নানা রোগে ভুগছিলেন। মৃত্যুকালে বয়স হয়েছিল ৬৭ বছর, মনোরঞ্জন নন্দী রাজশাহীর লেখক ও সাংস্কৃতিক জগতের একজন নন্দিত মানুষ। তাঁর মৃত্যুতে নগরীর সাংস্কৃতিক ও লেখক মহলে শোকের ছায়া নেমে এসেছে। মনোরঞ্জন নন্দী দীর্ঘদিন ধরে স্থানীয় সংবাদপত্রে নিয়মিত কলাম লিখে আসছেন। তাঁর লেখার বিষয়বস্তু সমকালীন রাজনীতি ও মহান মুক্তিযুদ্ধ।
তাছাড়া গল্পকার হিসেবে তিনি খুবই খ্যাতিমান। তিন দশকের বেশি সময় ধরে রাজশাহী বেতারের জন্য নাটক রচনা করে আসছেন। নাটকের সংখ্যা প্রায় চল্লিশ। রাজশাহী বেতার ছাড়াও বহু নাটক ঢাকা, খুলনাসহ অপর কেন্দ্রেও সম্প্রচারিত হয়েছে। দেড় দশক ধরে তিনি রাজশাহী বেতারের প্রথম শ্রেণির নাট্যকার হিসেবে তালিকাভুক্ত। মনোরঞ্জন নন্দীর তিনটি গ্রন্থ পাঠক নন্দিত।
শিশু কিশোরদের জন্য মুক্তিযুদ্ধভিত্তিক প্রথম গল্পগ্রন্থ 'সবুজ দ্বীপের ইতিকথা' প্রথম প্রকাশ হয় একুশে বইমেলা ২০০৫-এ, দ্বিতীয় গ্রন্থ 'ভালোলাগা ভালবাসা' (উপন্যাস) প্রকাশ হয় একুশে বইমেলা ২০০৭, তৃতীয় গ্রন্থ 'মামার গল্প' (শিশু কিশোর গল্প) প্রকাশ হয় একুশে বইমেলা ২০১০ সালে। মনোরঞ্জন নন্দী ১৯৫৮ সালে পৈত্রিক বাড়ি নাটোরে জন্মগ্রহণ করেন। কর্মসূত্রে ছোটবেলা থেকেই রাজশাহীতে স্থায়ীভাবে বসবাস করেন। প্রাতিষ্ঠানিক পড়াশোনা উচ্চমাধ্যমিকের গণ্ডি অতিক্রম না করলেও অধিবিদ্যার জোরে তিনি সুলেখক হয়ে ওঠেন। সমাজের নানা অনিয়ম অসঙ্গতি তাঁকে সবসময় পীড়িত করতো, লেখার বিষয়বস্তুও ছিল তাই। তিনি তিন দশক রাজশাহীস্থ ভারতীয় হাইকমিশনে চাকরি করেছেন। মৃত্যুকালে তিনি স্ত্রী বিথীকা নন্দী, দুইপুত্র বিভাস নন্দী মিঠু, পরাগ নন্দী ও বহু গুণগ্রাহী রেখে গেছেন।
আজ রাতেই নগরীর পঞ্চবটী শ্মশানে তাঁর শেষকৃত্য অথবা ওখানেই তাঁর মায়ের কবরের পাশে কবরস্থ করা হবে।
সোমবার বিকালে মৃত্যুবরণ করেন তিনি। দীর্ঘদিন থেকে তিনি নানা রোগে ভুগছিলেন। মৃত্যুকালে বয়স হয়েছিল ৬৭ বছর, মনোরঞ্জন নন্দী রাজশাহীর লেখক ও সাংস্কৃতিক জগতের একজন নন্দিত মানুষ। তাঁর মৃত্যুতে নগরীর সাংস্কৃতিক ও লেখক মহলে শোকের ছায়া নেমে এসেছে। মনোরঞ্জন নন্দী দীর্ঘদিন ধরে স্থানীয় সংবাদপত্রে নিয়মিত কলাম লিখে আসছেন। তাঁর লেখার বিষয়বস্তু সমকালীন রাজনীতি ও মহান মুক্তিযুদ্ধ।
তাছাড়া গল্পকার হিসেবে তিনি খুবই খ্যাতিমান। তিন দশকের বেশি সময় ধরে রাজশাহী বেতারের জন্য নাটক রচনা করে আসছেন। নাটকের সংখ্যা প্রায় চল্লিশ। রাজশাহী বেতার ছাড়াও বহু নাটক ঢাকা, খুলনাসহ অপর কেন্দ্রেও সম্প্রচারিত হয়েছে। দেড় দশক ধরে তিনি রাজশাহী বেতারের প্রথম শ্রেণির নাট্যকার হিসেবে তালিকাভুক্ত। মনোরঞ্জন নন্দীর তিনটি গ্রন্থ পাঠক নন্দিত।
শিশু কিশোরদের জন্য মুক্তিযুদ্ধভিত্তিক প্রথম গল্পগ্রন্থ 'সবুজ দ্বীপের ইতিকথা' প্রথম প্রকাশ হয় একুশে বইমেলা ২০০৫-এ, দ্বিতীয় গ্রন্থ 'ভালোলাগা ভালবাসা' (উপন্যাস) প্রকাশ হয় একুশে বইমেলা ২০০৭, তৃতীয় গ্রন্থ 'মামার গল্প' (শিশু কিশোর গল্প) প্রকাশ হয় একুশে বইমেলা ২০১০ সালে। মনোরঞ্জন নন্দী ১৯৫৮ সালে পৈত্রিক বাড়ি নাটোরে জন্মগ্রহণ করেন। কর্মসূত্রে ছোটবেলা থেকেই রাজশাহীতে স্থায়ীভাবে বসবাস করেন। প্রাতিষ্ঠানিক পড়াশোনা উচ্চমাধ্যমিকের গণ্ডি অতিক্রম না করলেও অধিবিদ্যার জোরে তিনি সুলেখক হয়ে ওঠেন। সমাজের নানা অনিয়ম অসঙ্গতি তাঁকে সবসময় পীড়িত করতো, লেখার বিষয়বস্তুও ছিল তাই। তিনি তিন দশক রাজশাহীস্থ ভারতীয় হাইকমিশনে চাকরি করেছেন। মৃত্যুকালে তিনি স্ত্রী বিথীকা নন্দী, দুইপুত্র বিভাস নন্দী মিঠু, পরাগ নন্দী ও বহু গুণগ্রাহী রেখে গেছেন।
আজ রাতেই নগরীর পঞ্চবটী শ্মশানে তাঁর শেষকৃত্য অথবা ওখানেই তাঁর মায়ের কবরের পাশে কবরস্থ করা হবে।