বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর আমির ডা. শফিকুর রহমানের সঙ্গে ঢাকায় নিযুক্ত রিপাবলিক অব কসোভোর রাষ্ট্রদূত লুলজিম প্লানা সৌজন্য সাক্ষাৎ করেছেন।
রবিবার (৬ অক্টোবর) সকাল ৯টায় রাজধানীর বসুন্ধরায় জামায়াত আমিরের কার্যালয়ে এ বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়।
বৈঠকের শুরুতেই রাষ্ট্রদূত জামায়াতের আমির ডা. শফিকুর রহমানের স্বাস্থ্যের খোঁজখবর নেন এবং তার পরিপূর্ণ সুস্থতা কামনা করেন। পরে বাংলাদেশে বিরাজমান সার্বিক পরিস্থিতি ও বাংলাদেশ–কসোভোর দ্বিপক্ষীয় স্বার্থসংশ্লিষ্ট বিভিন্ন বিষয়ে তারা খোলামেলা আলোচনা করেন। ভবিষ্যতে বাংলাদেশের প্রতি কসোভোর দৃঢ় সমর্থন থাকবে বলেও তারা আশাবাদ ব্যক্ত করেন।
বৈঠকে জামায়াত আমিরের সঙ্গে উপস্থিত ছিলেন সংগঠনের সেক্রেটারি জেনারেল ও সাবেক এমপি অধ্যাপক মিয়া গোলাম পরওয়ার, সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল এবং কেন্দ্রীয় প্রচার ও মিডিয়া বিভাগের প্রধান অ্যাডভোকেট এহসানুল মাহবুব জুবায়ের।
এদিকে একই দিন (৬ অক্টোবর) বিকালে জামায়াতের আমির ডা. শফিকুর রহমানের সঙ্গে তুরস্কের উপ-পররাষ্ট্রমন্ত্রী এ. বেরিস আকিঞ্জির বৈঠক শেষে গণমাধ্যমকে ব্রিফ করেন জামায়াতের সেক্রেটারি জেনারেল অধ্যাপক মিয়া গোলাম পরওয়ার।
তিনি বলেন, “জামায়াতের বিষয়ে কূটনৈতিকদের আগ্রহ বেড়েছে ঠিকই, তবে বিদেশি কোনো শক্তির হাত ধরে জামায়াত ক্ষমতায় আসতে চায় না।”
তিনি আরও জানান, বৈঠকে ফেব্রুয়ারিতে অনুষ্ঠিতব্য নির্বাচন, রাজনৈতিক সংস্কার এবং গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়া বিষয়ে আলোচনা হয়েছে। গোলাম পরওয়ার বলেন, “সব রাজনৈতিক দল যদি সংস্কারের বিষয়ে ঐকমত্যে পৌঁছায়, তবে বাংলাদেশে সুষ্ঠু নির্বাচন আয়োজন সম্ভব।”
বৈঠকে ফিলিস্তিন ইস্যুতে তুরস্কের প্রেসিডেন্টের দৃঢ় অবস্থান এবং মানবিক ভূমিকার প্রশংসা করেন জামায়াতের আমির। পাশাপাশি রোহিঙ্গা সংকট সমাধানে তুরস্ক সরকারের সহানুভূতিশীল অবস্থানকেও স্বাগত জানান তিনি।
বৈঠক দুটি শেষে জামায়াতের পক্ষ থেকে জানানো হয়, বাংলাদেশে গণতান্ত্রিক ও ন্যায়ভিত্তিক রাজনৈতিক সংস্কৃতি প্রতিষ্ঠায় দলটি সবসময় শান্তিপূর্ণ ও ইতিবাচক ভূমিকা রাখতে চায়, যা আন্তর্জাতিক অঙ্গনেও ইতিবাচক বার্তা পৌঁছে দেবে।
রবিবার (৬ অক্টোবর) সকাল ৯টায় রাজধানীর বসুন্ধরায় জামায়াত আমিরের কার্যালয়ে এ বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়।
বৈঠকের শুরুতেই রাষ্ট্রদূত জামায়াতের আমির ডা. শফিকুর রহমানের স্বাস্থ্যের খোঁজখবর নেন এবং তার পরিপূর্ণ সুস্থতা কামনা করেন। পরে বাংলাদেশে বিরাজমান সার্বিক পরিস্থিতি ও বাংলাদেশ–কসোভোর দ্বিপক্ষীয় স্বার্থসংশ্লিষ্ট বিভিন্ন বিষয়ে তারা খোলামেলা আলোচনা করেন। ভবিষ্যতে বাংলাদেশের প্রতি কসোভোর দৃঢ় সমর্থন থাকবে বলেও তারা আশাবাদ ব্যক্ত করেন।
বৈঠকে জামায়াত আমিরের সঙ্গে উপস্থিত ছিলেন সংগঠনের সেক্রেটারি জেনারেল ও সাবেক এমপি অধ্যাপক মিয়া গোলাম পরওয়ার, সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল এবং কেন্দ্রীয় প্রচার ও মিডিয়া বিভাগের প্রধান অ্যাডভোকেট এহসানুল মাহবুব জুবায়ের।
এদিকে একই দিন (৬ অক্টোবর) বিকালে জামায়াতের আমির ডা. শফিকুর রহমানের সঙ্গে তুরস্কের উপ-পররাষ্ট্রমন্ত্রী এ. বেরিস আকিঞ্জির বৈঠক শেষে গণমাধ্যমকে ব্রিফ করেন জামায়াতের সেক্রেটারি জেনারেল অধ্যাপক মিয়া গোলাম পরওয়ার।
তিনি বলেন, “জামায়াতের বিষয়ে কূটনৈতিকদের আগ্রহ বেড়েছে ঠিকই, তবে বিদেশি কোনো শক্তির হাত ধরে জামায়াত ক্ষমতায় আসতে চায় না।”
তিনি আরও জানান, বৈঠকে ফেব্রুয়ারিতে অনুষ্ঠিতব্য নির্বাচন, রাজনৈতিক সংস্কার এবং গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়া বিষয়ে আলোচনা হয়েছে। গোলাম পরওয়ার বলেন, “সব রাজনৈতিক দল যদি সংস্কারের বিষয়ে ঐকমত্যে পৌঁছায়, তবে বাংলাদেশে সুষ্ঠু নির্বাচন আয়োজন সম্ভব।”
বৈঠকে ফিলিস্তিন ইস্যুতে তুরস্কের প্রেসিডেন্টের দৃঢ় অবস্থান এবং মানবিক ভূমিকার প্রশংসা করেন জামায়াতের আমির। পাশাপাশি রোহিঙ্গা সংকট সমাধানে তুরস্ক সরকারের সহানুভূতিশীল অবস্থানকেও স্বাগত জানান তিনি।
বৈঠক দুটি শেষে জামায়াতের পক্ষ থেকে জানানো হয়, বাংলাদেশে গণতান্ত্রিক ও ন্যায়ভিত্তিক রাজনৈতিক সংস্কৃতি প্রতিষ্ঠায় দলটি সবসময় শান্তিপূর্ণ ও ইতিবাচক ভূমিকা রাখতে চায়, যা আন্তর্জাতিক অঙ্গনেও ইতিবাচক বার্তা পৌঁছে দেবে।