আগামী (১৬ অক্টেবর) রাকসু নির্বাচনকে সামনে রেখে প্রার্থীরা সারাধণ শিক্ষার্থীদের বিভিন্ন ধরণের নতুন নতুন সুযোগ সুবিধার বাণী দিচ্ছেন। এমনই একজন শিক্ষার্থী জাহেদুল হক চৌধুরী, সহ-তথ্য ও গবেষণা সম্পাদক স্বতন্ত্র পদপ্রার্থী, তিনি রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের (রাবি), ব্যাংকিং অ্যান্ড ইন্সুরেন্স বিভাগের ৪র্থ বর্ষের শিক্ষার্থী।
তথ্য ও গবেষণা সম্পাদক স্বতন্ত্র পদপ্রার্থী জাহেদুল হক চৌধুরীর দৃষ্টিতে রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় শুধু একটি শিক্ষাঙ্গন নয়, এটি হাজারো তরুণ-তরুণীর স্বপ্ন, সংগ্রাম ও সম্ভাবনার কেন্দ্রস্থল। শিক্ষার্থীদের স্বার্থ, অধিকার, চাহিদা ও সৃজনশীলতার সঠিক প্রতিফলন ঘটাতে একটি গণতান্ত্রিক মঞ্চ অত্যন্ত জরুরি। সেই মঞ্চটির নাম রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (রাকসু)। রাকসু হলো বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের সর্বোচ্চ প্রতিনিধিত্বশীল সংগঠন, যা নির্বাচনের মাধ্যমে গঠিত হয়। এর প্রধান লক্ষ্য হলো শিক্ষার্থীদের একাডেমিক, সাংস্কৃতিক, সামাজিক ও কল্যাণমূলক চাহিদা পূরণে কার্যকর পদক্ষেপ গ্রহণ করা।
শিক্ষার্থীদের মতামত ও দাবি প্রশাসনের কাছে পৌঁছে দেওয়া। ক্যাম্পাসে গণতান্ত্রিক চর্চা ও নেতৃত্ব গড়ে তোলা। সাংস্কৃতিক, সাহিত্যিক, ক্রীড়া ও সামাজিক কার্যক্রমে শিক্ষার্থীদের সম্পৃক্ত করা। শিক্ষার্থীদের কল্যাণ, নিরাপত্তা ও সুযোগ-সুবিধা বৃদ্ধি করা।
রাকসু নির্বাচন হলে বিশ্ববিদ্যালয়ের ভেতরে একটি প্রাণবন্ত, উদ্দীপ্ত ও গণতান্ত্রিক পরিবেশ তৈরি হবে।
শিক্ষার্থীরা তাদের প্রতিনিধি বেছে নেওয়ার মাধ্যমে সিদ্ধান্ত গ্রহণ প্রক্রিয়ায় যুক্ত হবে।
নতুন নেতৃত্ব আসবে, যারা শিক্ষার্থীদের বাস্তব সমস্যাগুলো সমাধানে উদ্যোগী হবে।
ক্যাম্পাসে ইতিবাচক প্রতিযোগিতা ও সুস্থ রাজনীতির পরিবেশ তৈরি হবে।
শিক্ষার্থীদের মধ্যে গণতান্ত্রিক মূল্যবোধ, দায়িত্ববোধ এবং নেতৃত্বের গুণাবলী বৃদ্ধি পাবে।
রাকসু সক্রিয় হলে বিশ্ববিদ্যালয়ের জন্য বহুমুখী সুফল আসবে বলে মনে করছেন শিক্ষার্থীরা।
যেমন: একাডেমিক সমস্যা (পরীক্ষা, ক্লাস, সেশনজট) সমাধানে চাপ সৃষ্টি করা। গ্রন্থাগার, গবেষণা সুবিধা ও ল্যাবরেটরির উন্নয়নে পদক্ষেপ, ক্যাম্পাসে নিরাপত্তা, পরিবেশ সংরক্ষণ ও স্বাস্থ্যসেবার মানোন্নয়ন, সাংস্কৃতিক কর্মসূচি, ক্রীড়া প্রতিযোগিতা ও শিক্ষার্থী কল্যাণমূলক কার্যক্রম বৃদ্ধি, প্রশাসন ও শিক্ষার্থীদের মধ্যে সেতুবন্ধন তৈরি, তথ্যপ্রযুক্তি ও গবেষণায় উন্নয়ন।
এছাড়াও ডিজিটাল রিসার্চ হাব চালু করা যেখানে শিক্ষার্থীরা আন্তর্জাতিক জার্নাল, ই-বুক, রিসার্চ আর্টিকেল অ্যাক্সেস করতে পারবে।
প্রতিটি বিভাগে ডিজিটাল আর্কাইভ তৈরি করা, যাতে পুরনো থিসিস, গবেষণা পেপার, প্রশ্নপত্র ও নোট সহজেই পাওয়া যায়।
গবেষণার জন্য প্রয়োজনীয় সফটওয়্যার (ঝচঝঝ, ঝঞঅঞঅ, ঊহফঘড়ঃব ইত্যাদি) শিক্ষার্থীদের জন্য উম্মুক্ত করা।
তথ্য ও গবেষণা সম্পাদক স্বতন্ত্র পদপ্রার্থী জাহেদুল হক চৌধুরীর দৃষ্টিতে রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় শুধু একটি শিক্ষাঙ্গন নয়, এটি হাজারো তরুণ-তরুণীর স্বপ্ন, সংগ্রাম ও সম্ভাবনার কেন্দ্রস্থল। শিক্ষার্থীদের স্বার্থ, অধিকার, চাহিদা ও সৃজনশীলতার সঠিক প্রতিফলন ঘটাতে একটি গণতান্ত্রিক মঞ্চ অত্যন্ত জরুরি। সেই মঞ্চটির নাম রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (রাকসু)। রাকসু হলো বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের সর্বোচ্চ প্রতিনিধিত্বশীল সংগঠন, যা নির্বাচনের মাধ্যমে গঠিত হয়। এর প্রধান লক্ষ্য হলো শিক্ষার্থীদের একাডেমিক, সাংস্কৃতিক, সামাজিক ও কল্যাণমূলক চাহিদা পূরণে কার্যকর পদক্ষেপ গ্রহণ করা।
শিক্ষার্থীদের মতামত ও দাবি প্রশাসনের কাছে পৌঁছে দেওয়া। ক্যাম্পাসে গণতান্ত্রিক চর্চা ও নেতৃত্ব গড়ে তোলা। সাংস্কৃতিক, সাহিত্যিক, ক্রীড়া ও সামাজিক কার্যক্রমে শিক্ষার্থীদের সম্পৃক্ত করা। শিক্ষার্থীদের কল্যাণ, নিরাপত্তা ও সুযোগ-সুবিধা বৃদ্ধি করা।
রাকসু নির্বাচন হলে বিশ্ববিদ্যালয়ের ভেতরে একটি প্রাণবন্ত, উদ্দীপ্ত ও গণতান্ত্রিক পরিবেশ তৈরি হবে।
শিক্ষার্থীরা তাদের প্রতিনিধি বেছে নেওয়ার মাধ্যমে সিদ্ধান্ত গ্রহণ প্রক্রিয়ায় যুক্ত হবে।
নতুন নেতৃত্ব আসবে, যারা শিক্ষার্থীদের বাস্তব সমস্যাগুলো সমাধানে উদ্যোগী হবে।
ক্যাম্পাসে ইতিবাচক প্রতিযোগিতা ও সুস্থ রাজনীতির পরিবেশ তৈরি হবে।
শিক্ষার্থীদের মধ্যে গণতান্ত্রিক মূল্যবোধ, দায়িত্ববোধ এবং নেতৃত্বের গুণাবলী বৃদ্ধি পাবে।
রাকসু সক্রিয় হলে বিশ্ববিদ্যালয়ের জন্য বহুমুখী সুফল আসবে বলে মনে করছেন শিক্ষার্থীরা।
যেমন: একাডেমিক সমস্যা (পরীক্ষা, ক্লাস, সেশনজট) সমাধানে চাপ সৃষ্টি করা। গ্রন্থাগার, গবেষণা সুবিধা ও ল্যাবরেটরির উন্নয়নে পদক্ষেপ, ক্যাম্পাসে নিরাপত্তা, পরিবেশ সংরক্ষণ ও স্বাস্থ্যসেবার মানোন্নয়ন, সাংস্কৃতিক কর্মসূচি, ক্রীড়া প্রতিযোগিতা ও শিক্ষার্থী কল্যাণমূলক কার্যক্রম বৃদ্ধি, প্রশাসন ও শিক্ষার্থীদের মধ্যে সেতুবন্ধন তৈরি, তথ্যপ্রযুক্তি ও গবেষণায় উন্নয়ন।
এছাড়াও ডিজিটাল রিসার্চ হাব চালু করা যেখানে শিক্ষার্থীরা আন্তর্জাতিক জার্নাল, ই-বুক, রিসার্চ আর্টিকেল অ্যাক্সেস করতে পারবে।
প্রতিটি বিভাগে ডিজিটাল আর্কাইভ তৈরি করা, যাতে পুরনো থিসিস, গবেষণা পেপার, প্রশ্নপত্র ও নোট সহজেই পাওয়া যায়।
গবেষণার জন্য প্রয়োজনীয় সফটওয়্যার (ঝচঝঝ, ঝঞঅঞঅ, ঊহফঘড়ঃব ইত্যাদি) শিক্ষার্থীদের জন্য উম্মুক্ত করা।