বগুড়ার দুপচাঁচিয়া উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে চিকিৎসা নিতে আসা রোগী ও তাদের স্বজনদের ভিড়ের সুযোগ নিয়ে পকেট মারার সময় সংঘবদ্ধ টানা পার্টির ২নারী সদস্যকে আটক করা হয়েছে।
সোমবার সকালে হাসপাতালের টিকিট কাউন্টারের সামনে থেকে তাদের আটক করা হয়।
হাসপাতাল সূত্রে জানা যায়, দীর্ঘদিন ধরে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স এলাকায় পকেটমার চক্র সক্রিয় ছিল। বিশেষ করে টিকিট কাউন্টার ও ফার্মেসিতে রোগী ও স্বজনদের ভিড়ের সুযোগ নিয়ে তারা মূল্যবান জিনিসপত্র হাতিয়ে নিত। চক্রের সদস্যরা নারী হওয়ায় অনেক সময় অপরাধ করেও পার পেয়ে যেত।
আজ সকালে টিকিট কাটার জন্য রোগী ও স্বজনদের দীর্ঘ লাইন ছিল। এ সময় সুযোগ সন্ধানী ২ নারী সদস্য পকেট মারার চেষ্টা করলে হাসপাতালের পরিচ্ছন্নকর্মী বিষয়টি টের পান। তিনি দ্রুত এগিয়ে এসে ২ জনকেই হাতেনাতে আটক করেন।
আটককৃত নারীরা মূলত টিকিট কাউন্টারে লাইনে দাঁড়ানো রোগী ও স্বজনদের দামী ঔষধপত্র, মোবাইল, টাকা ও অন্যান্য জিনিসপত্র নিয়ে পানির দামে বিক্রি করে দিত বলে জানা গেছে।
স্থানীয়রা জানান, এই আটকের ফলে হাসপাতাল এলাকায় পকেটমারির ঘটনা অনেকটাই কমে আসবে এবং রোগী ও তাদের স্বজনদের মধ্যে স্বস্তি ফিরে এসেছে।
হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, ভিড়ের সময় রোগী ও স্বজনদের আরও সতর্ক থাকার পাশাপাশি নিরাপত্তা জোরদার করার পদক্ষেপ নেওয়া হবে।
সোমবার সকালে হাসপাতালের টিকিট কাউন্টারের সামনে থেকে তাদের আটক করা হয়।
হাসপাতাল সূত্রে জানা যায়, দীর্ঘদিন ধরে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স এলাকায় পকেটমার চক্র সক্রিয় ছিল। বিশেষ করে টিকিট কাউন্টার ও ফার্মেসিতে রোগী ও স্বজনদের ভিড়ের সুযোগ নিয়ে তারা মূল্যবান জিনিসপত্র হাতিয়ে নিত। চক্রের সদস্যরা নারী হওয়ায় অনেক সময় অপরাধ করেও পার পেয়ে যেত।
আজ সকালে টিকিট কাটার জন্য রোগী ও স্বজনদের দীর্ঘ লাইন ছিল। এ সময় সুযোগ সন্ধানী ২ নারী সদস্য পকেট মারার চেষ্টা করলে হাসপাতালের পরিচ্ছন্নকর্মী বিষয়টি টের পান। তিনি দ্রুত এগিয়ে এসে ২ জনকেই হাতেনাতে আটক করেন।
আটককৃত নারীরা মূলত টিকিট কাউন্টারে লাইনে দাঁড়ানো রোগী ও স্বজনদের দামী ঔষধপত্র, মোবাইল, টাকা ও অন্যান্য জিনিসপত্র নিয়ে পানির দামে বিক্রি করে দিত বলে জানা গেছে।
স্থানীয়রা জানান, এই আটকের ফলে হাসপাতাল এলাকায় পকেটমারির ঘটনা অনেকটাই কমে আসবে এবং রোগী ও তাদের স্বজনদের মধ্যে স্বস্তি ফিরে এসেছে।
হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, ভিড়ের সময় রোগী ও স্বজনদের আরও সতর্ক থাকার পাশাপাশি নিরাপত্তা জোরদার করার পদক্ষেপ নেওয়া হবে।