মাদারীপুরের রাজৈর উপজেলায় প্রেমের সম্পর্ককে কেন্দ্র করে দুই পক্ষের মধ্যে রক্তক্ষয়ী সংঘর্ষে নারীসহ অন্তত ১২ জন আহত হয়েছেন। সোমবার দুপুরে উপজেলার পাখুল্লা এলাকায় এই ঘটনা ঘটে। বর্তমানে এলাকায় থমথমে পরিস্থিতি বিরাজ করছে এবং উত্তেজনা প্রশমনে পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে।
পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, পাখুল্লা এলাকার পরিমল বালার স্কুলপড়ুয়া মেয়ে হ্যাপী হালদারের সঙ্গে একই এলাকার রণজিত বালার নাতি এবং সদর উপজেলার জালালপুরের বিপুল হালদারের ছেলে সত্যজিৎ হালদারের মধ্যে প্রেমের সম্পর্ক গড়ে ওঠে। এই সম্পর্ক নিয়ে গত এক সপ্তাহ ধরে দুই পরিবারের মধ্যে তীব্র উত্তেজনা ও বাদানুবাদ চলছিল।
এরই জেরে সোমবার দুপুরে উভয় পক্ষের লোকজন দেশীয় অস্ত্রশস্ত্র নিয়ে সংঘবদ্ধ সংঘর্ষে জড়িয়ে পড়ে। প্রায় আধঘণ্টাব্যাপী চলা এই সংঘর্ষে দুই পক্ষের ১২ জন গুরুতর আহত হন। খবর পেয়ে রাজৈর থানা পুলিশ দ্রুত ঘটনাস্থলে পৌঁছে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে।
আহতদের তাৎক্ষণিকভাবে উদ্ধার করে রাজৈর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করা হয়েছে। তাদের মধ্যে কয়েকজনের অবস্থা আশঙ্কাজনক হওয়ায় উন্নত চিকিৎসার জন্য ফরিদপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে।
রাজৈর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মুহাম্মদ মাসুদ খান জানিয়েছেন, "ঘটনাস্থলে পুলিশ পাঠানো হয়েছে এবং পরিস্থিতি এখন নিয়ন্ত্রণে। লিখিত অভিযোগ পেলে তদন্ত সাপেক্ষে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
এ ঘটনায় এলাকায় ব্যাপক চাঞ্চল্য সৃষ্টি হয়েছে এবং স্থানীয়দের মধ্যে আতঙ্ক বিরাজ করছে। যেকোনো অপ্রীতিকর ঘটনা এড়াতে পুলিশ সতর্ক অবস্থানে রয়েছে।
পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, পাখুল্লা এলাকার পরিমল বালার স্কুলপড়ুয়া মেয়ে হ্যাপী হালদারের সঙ্গে একই এলাকার রণজিত বালার নাতি এবং সদর উপজেলার জালালপুরের বিপুল হালদারের ছেলে সত্যজিৎ হালদারের মধ্যে প্রেমের সম্পর্ক গড়ে ওঠে। এই সম্পর্ক নিয়ে গত এক সপ্তাহ ধরে দুই পরিবারের মধ্যে তীব্র উত্তেজনা ও বাদানুবাদ চলছিল।
এরই জেরে সোমবার দুপুরে উভয় পক্ষের লোকজন দেশীয় অস্ত্রশস্ত্র নিয়ে সংঘবদ্ধ সংঘর্ষে জড়িয়ে পড়ে। প্রায় আধঘণ্টাব্যাপী চলা এই সংঘর্ষে দুই পক্ষের ১২ জন গুরুতর আহত হন। খবর পেয়ে রাজৈর থানা পুলিশ দ্রুত ঘটনাস্থলে পৌঁছে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে।
আহতদের তাৎক্ষণিকভাবে উদ্ধার করে রাজৈর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করা হয়েছে। তাদের মধ্যে কয়েকজনের অবস্থা আশঙ্কাজনক হওয়ায় উন্নত চিকিৎসার জন্য ফরিদপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে।
রাজৈর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মুহাম্মদ মাসুদ খান জানিয়েছেন, "ঘটনাস্থলে পুলিশ পাঠানো হয়েছে এবং পরিস্থিতি এখন নিয়ন্ত্রণে। লিখিত অভিযোগ পেলে তদন্ত সাপেক্ষে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
এ ঘটনায় এলাকায় ব্যাপক চাঞ্চল্য সৃষ্টি হয়েছে এবং স্থানীয়দের মধ্যে আতঙ্ক বিরাজ করছে। যেকোনো অপ্রীতিকর ঘটনা এড়াতে পুলিশ সতর্ক অবস্থানে রয়েছে।