যথাযথভাবে নামাজ আদায়, যাকাত প্রদান এবং আল্লাহর রাসুল (সা.)-এর আনুগত্য—এই তিনটি আমলের মাধ্যমে আল্লাহর রহমত লাভ হয়। পবিত্র কোরআনে আল্লাহ তায়ালা বলেছেন,
وَ اَقِیۡمُوا الصَّلٰوۃَ وَ اٰتُوا الزَّكٰوۃَ وَ اَطِیۡعُوا الرَّسُوۡلَ لَعَلَّكُمۡ تُرۡحَمُوۡنَ
আর তোমরা সালাত কায়েম কর, যাকাত দাও এবং রাসূলের আনুগত্য কর, যাতে তোমাদের উপর রহমত করা যায়। (সুরা নূর, আয়াত : ৫৬)
নামাজ কায়েম
হজরত আবু হুরায়রা রা. থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন, ‘নিশ্চয় কেয়ামতের দিন বান্দার যে কাজের হিসাব সর্বপ্রথম নেওয়া হবে তা হচ্ছে নামাজ। সুতরাং যদি তা সঠিক হয়, তাহলে সে পরিত্রাণ পাবে। আর যদি (নামাজ) খারাপ হয়, তাহলে সে ব্যর্থ ও ক্ষতিগ্রস্ত হবে। (আবু দাউদ, হাদিস : ৮৬৪)
অন্য হাদিসে হজরত আনাস (রা.) থেকে বর্ণিত, নবীজি (সা.) বলেন, ‘যে ব্যক্তি চল্লিশ দিন জামাতে নামাজ আদায় করবে এবং সে প্রথম তাকবিরও পাবে— তার জন্য দুইটি মুক্তির পরওয়ানা লেখা হবে- (এক) জাহান্নাম থেকে মুক্তি; (দুই) নেফাক থেকে মুক্তি।’(সুনানে তিরমিজি, হাদিস : ২৪১)
যাকাত প্রদান
রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, ‘সোনা-রুপার মালিক যদি এর জাকাত আদায় না করে, তাহলে কিয়ামতের দিন এই ধন-সম্পদকে আগুনের পাত বানানো হবে এবং জাহান্নামের আগুনে তা উত্তপ্ত করা হবে। তারপর এগুলো দ্বারা তার পার্শ্ব, ললাট ও পিঠে দাগ দেওয়া হবে। যখনই ঠাণ্ডা হবে পুনরায় তা উত্তপ্ত করা হবে—এমন দিন যে দিনের পরিমাণ দুনিয়ার ৫০ হাজার বছরের সমান হবে। এভাবে বান্দার পরিণতি জান্নাত বা জাহান্নাম নির্ধারণ না হওয়া পর্যন্ত শাস্তি চলতে থাকবে।’ (সহিহ মুসলিম, হাদিস : ৯৮৭)
রাসুলের আনুগত্য
পবিত্র কোরআনে আল্লাহ তায়ালা বলেছেন, কাজেই তোমরা ঈমান আন আল্লাহর প্রতি ও তার রাসূল উম্মী নবীর প্রতি, যিনি আল্লাহ ও তার বাণীসমূহে ঈমান রাখেন। আর তোমরা তার অনুসরণ কর, যাতে তোমরা হিদায়াতপ্রাপ্ত হও। (সুরা আল-আরাফ, আয়াত : ১৫৮)
وَ اَقِیۡمُوا الصَّلٰوۃَ وَ اٰتُوا الزَّكٰوۃَ وَ اَطِیۡعُوا الرَّسُوۡلَ لَعَلَّكُمۡ تُرۡحَمُوۡنَ
আর তোমরা সালাত কায়েম কর, যাকাত দাও এবং রাসূলের আনুগত্য কর, যাতে তোমাদের উপর রহমত করা যায়। (সুরা নূর, আয়াত : ৫৬)
নামাজ কায়েম
হজরত আবু হুরায়রা রা. থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন, ‘নিশ্চয় কেয়ামতের দিন বান্দার যে কাজের হিসাব সর্বপ্রথম নেওয়া হবে তা হচ্ছে নামাজ। সুতরাং যদি তা সঠিক হয়, তাহলে সে পরিত্রাণ পাবে। আর যদি (নামাজ) খারাপ হয়, তাহলে সে ব্যর্থ ও ক্ষতিগ্রস্ত হবে। (আবু দাউদ, হাদিস : ৮৬৪)
অন্য হাদিসে হজরত আনাস (রা.) থেকে বর্ণিত, নবীজি (সা.) বলেন, ‘যে ব্যক্তি চল্লিশ দিন জামাতে নামাজ আদায় করবে এবং সে প্রথম তাকবিরও পাবে— তার জন্য দুইটি মুক্তির পরওয়ানা লেখা হবে- (এক) জাহান্নাম থেকে মুক্তি; (দুই) নেফাক থেকে মুক্তি।’(সুনানে তিরমিজি, হাদিস : ২৪১)
যাকাত প্রদান
রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, ‘সোনা-রুপার মালিক যদি এর জাকাত আদায় না করে, তাহলে কিয়ামতের দিন এই ধন-সম্পদকে আগুনের পাত বানানো হবে এবং জাহান্নামের আগুনে তা উত্তপ্ত করা হবে। তারপর এগুলো দ্বারা তার পার্শ্ব, ললাট ও পিঠে দাগ দেওয়া হবে। যখনই ঠাণ্ডা হবে পুনরায় তা উত্তপ্ত করা হবে—এমন দিন যে দিনের পরিমাণ দুনিয়ার ৫০ হাজার বছরের সমান হবে। এভাবে বান্দার পরিণতি জান্নাত বা জাহান্নাম নির্ধারণ না হওয়া পর্যন্ত শাস্তি চলতে থাকবে।’ (সহিহ মুসলিম, হাদিস : ৯৮৭)
রাসুলের আনুগত্য
পবিত্র কোরআনে আল্লাহ তায়ালা বলেছেন, কাজেই তোমরা ঈমান আন আল্লাহর প্রতি ও তার রাসূল উম্মী নবীর প্রতি, যিনি আল্লাহ ও তার বাণীসমূহে ঈমান রাখেন। আর তোমরা তার অনুসরণ কর, যাতে তোমরা হিদায়াতপ্রাপ্ত হও। (সুরা আল-আরাফ, আয়াত : ১৫৮)