সপ্তাহান্তে ভারী বৃষ্টি, ধসে বিপর্যস্ত নেপাল। তৈরি হয়েছে বন্যা পরিস্থিতি। তার জেরে প্রাণ হারিয়েছেন ৫১ জন। রাস্তায় নতুন করে যাতে ধস না নামে, তাই যান চলাচল নিয়ন্ত্রণের নির্দেশ দিয়েছে প্রশাসন। নেপালের পাশে থাকার বার্তা দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী। সপ্তাহ কয়েক আগেই নেপালে আন্দোলনের পথে নেমেছিল যুবসমাজ। তার জেরে হিংসায় প্রাণহানি ঘটে। সেই পরিস্থিতি শান্ত হতে না হতেই ভারী বৃষ্টি, ধসে বিপর্যস্ত নেপাল।
শনিবার রাত থেকে বৃষ্টিতে বিপর্যস্ত উত্তরবঙ্গ। ওই দিন থেকেই ভারী বৃষ্টি হচ্ছে নেপালে। এখনও থামেনি। তার জেরে ধস নেমেছে বহু এলাকায়। রাস্তা ভেঙে গিয়ে যোগাযোগবিচ্ছিন্ন হয়ে পড়েছে বহু এলাকা। নদীগুলির জলস্তর বৃদ্ধি পেয়েছে। বাগমতী, পূর্ব রাপ্তি নদীর আশপাশের এলাকায় সতর্কতা জারি করেছে প্রশাসন। ওই সব অঞ্চল থেকে মানুষজনকে সরানো হয়েছে। নেপাল পুলিশের মুখপাত্র কালিদাস ধৌবাজি জানিয়েছেন, কোশি প্রদেশের ইলাম জেলাতেই বন্যা পরিস্থিতির কারণে প্রাণ হারিয়েছেন ৩৭ জন। ঘরছাড়া বহু মানুষ। ভেঙে পড়েছে সড়ক, সেতুর মতো পরিকাঠামো। ধস নেমে নতুন করে যাতে রাস্তা ভেঙে না পড়ে, তাই রাজধানী কাঠমাণ্ডুতে গাড়ি প্রবেশ এবং সেখান থেকে বার হওয়ার উপরে নিষেধাজ্ঞা জারি করা হয়েছে।
নেপালের সবচেয়ে বড় উৎসব হল ‘দশহরা’ বা ‘দশাই’। দশমীর দিন ওই উৎসব পালনের জন্য ঘরে ফেরেন বহু মানুষ। এই দুর্যোগের কারণে তাঁরা আটকে পড়েছেন নেপালে। কাজের জায়গায় ফিরতে পারেননি। ভারী বৃষ্টিতে রাস্তা ভেঙে পড়েছে। বিমান পরিষেবাও ব্যাহত। এর ফলে নেপালে পর্যটকেরাও আটকে পড়েছেন।
নেপালের পরিস্থিতি নিয়ে সমাজমাধ্যমে পোস্ট দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী। তিনি লেখেন, ‘‘নেপালে ভারী বৃষ্টিতে প্রাণহানি, সম্পত্তির ক্ষয়ক্ষতি হৃদয়বিদারক। এই কঠিন সময়ে আমরা নেপালের মানুষ এবং সরকারের পাশে রয়েছি। প্রতিবেশী হিসেবে যা প্রয়োজনীয়, সব রকম সাহায্য করতে প্রস্তুত ভারত।’’
শনিবার রাত থেকে বৃষ্টিতে বিপর্যস্ত উত্তরবঙ্গ। ওই দিন থেকেই ভারী বৃষ্টি হচ্ছে নেপালে। এখনও থামেনি। তার জেরে ধস নেমেছে বহু এলাকায়। রাস্তা ভেঙে গিয়ে যোগাযোগবিচ্ছিন্ন হয়ে পড়েছে বহু এলাকা। নদীগুলির জলস্তর বৃদ্ধি পেয়েছে। বাগমতী, পূর্ব রাপ্তি নদীর আশপাশের এলাকায় সতর্কতা জারি করেছে প্রশাসন। ওই সব অঞ্চল থেকে মানুষজনকে সরানো হয়েছে। নেপাল পুলিশের মুখপাত্র কালিদাস ধৌবাজি জানিয়েছেন, কোশি প্রদেশের ইলাম জেলাতেই বন্যা পরিস্থিতির কারণে প্রাণ হারিয়েছেন ৩৭ জন। ঘরছাড়া বহু মানুষ। ভেঙে পড়েছে সড়ক, সেতুর মতো পরিকাঠামো। ধস নেমে নতুন করে যাতে রাস্তা ভেঙে না পড়ে, তাই রাজধানী কাঠমাণ্ডুতে গাড়ি প্রবেশ এবং সেখান থেকে বার হওয়ার উপরে নিষেধাজ্ঞা জারি করা হয়েছে।
নেপালের সবচেয়ে বড় উৎসব হল ‘দশহরা’ বা ‘দশাই’। দশমীর দিন ওই উৎসব পালনের জন্য ঘরে ফেরেন বহু মানুষ। এই দুর্যোগের কারণে তাঁরা আটকে পড়েছেন নেপালে। কাজের জায়গায় ফিরতে পারেননি। ভারী বৃষ্টিতে রাস্তা ভেঙে পড়েছে। বিমান পরিষেবাও ব্যাহত। এর ফলে নেপালে পর্যটকেরাও আটকে পড়েছেন।
নেপালের পরিস্থিতি নিয়ে সমাজমাধ্যমে পোস্ট দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী। তিনি লেখেন, ‘‘নেপালে ভারী বৃষ্টিতে প্রাণহানি, সম্পত্তির ক্ষয়ক্ষতি হৃদয়বিদারক। এই কঠিন সময়ে আমরা নেপালের মানুষ এবং সরকারের পাশে রয়েছি। প্রতিবেশী হিসেবে যা প্রয়োজনীয়, সব রকম সাহায্য করতে প্রস্তুত ভারত।’’