দায়িত্ব নেয়ার মাত্র ২৬ দিনের মধ্যে পদত্যাগের ঘোষণা দিয়েছেন ফ্রান্সের নতুন প্রধানমন্ত্রী সেবাস্তিয়ান লেকর্নু।
সোমবার (৬ অক্টোবর) স্থানীয় সময় সকালে দেশটির প্রেসিডেন্ট ইমানুয়েল ম্যাক্রোঁর সঙ্গে দেখা করার পর এ ঘোষণা দেন সেবাস্তিয়ান।
সংবাদমাধ্যম বিবিসির প্রতিবেদনে বলা হয়, সেপ্টেম্বরের শুরুর দিকে ফ্রান্সের পার্লামেন্টে আস্থা ভোটে হেরে যান ফ্রাঁসোয়া বাইরুর সরকার।পরে (১০ সেপ্টেম্বর) সেবাস্তিয়ান লেকর্নুরকে দেশটির নতুন প্রধানমন্ত্রী হিসেবে মনোনয়ন দেন প্রেসিডেন্ট ইমানুয়েল ম্যাক্রোঁ। এর অর্থ দায়িত্ব নেয়ার মাত্র ২৬ দিনের মধ্যে পদত্যাগের ঘোষণা দিলেন সেবাস্তিয়ান।
রয়টার্স বলছে, সেবাস্তিয়ান নিজের মন্ত্রিসভা গঠনের পর জাতীয় পরিষদের বেশ কয়েকটি দল এর তীব্র সমালোচনা করে। এমনকি তারা ভোটের মাধ্যমে এটি বাতিলেরও হুমকি দেন। তাদের দাবি, সেবাস্তিয়ান ফ্রাঁসোয়া বাইরু সরকারের মন্ত্রিসভাকে অপরিবর্তিত রেখেছেন।
জাতীয় পরিষদের বেশ কয়েকটি দল এখন আগাম নির্বাচনের দাবি জানাচ্ছে। এমনকি কিছু দল প্রেসিডেন্ট ম্যাঁক্রোর পদত্যাগও চায়। যদিও ম্যাঁক্রো বলে আসছেন, ২০২৭ সালে মেয়াদ শেষ হওয়ার আগে তিনি পদত্যাগ করবেন না।
গত বছরের জুলাই থেকে ফ্রান্সের রাজনীতি অত্যন্ত অস্থিতিশীল অবস্থায় রয়েছে। এর ফলে যেকোনো প্রধানমন্ত্রীর পক্ষে বিল এবং বার্ষিক বাজেট পাসের জন্য প্রয়োজনীয় সমর্থন জোগাড় করা কঠিন হয়ে পড়ছে। সাবেক প্রতিরক্ষামন্ত্রী ও নিজের ঘনিষ্ঠ লেকর্নু ছিলেন ম্যাক্রোঁর দ্বিতীয় মেয়াদে পঞ্চম প্রধানমন্ত্রী।
সোমবার (৬ অক্টোবর) স্থানীয় সময় সকালে দেশটির প্রেসিডেন্ট ইমানুয়েল ম্যাক্রোঁর সঙ্গে দেখা করার পর এ ঘোষণা দেন সেবাস্তিয়ান।
সংবাদমাধ্যম বিবিসির প্রতিবেদনে বলা হয়, সেপ্টেম্বরের শুরুর দিকে ফ্রান্সের পার্লামেন্টে আস্থা ভোটে হেরে যান ফ্রাঁসোয়া বাইরুর সরকার।পরে (১০ সেপ্টেম্বর) সেবাস্তিয়ান লেকর্নুরকে দেশটির নতুন প্রধানমন্ত্রী হিসেবে মনোনয়ন দেন প্রেসিডেন্ট ইমানুয়েল ম্যাক্রোঁ। এর অর্থ দায়িত্ব নেয়ার মাত্র ২৬ দিনের মধ্যে পদত্যাগের ঘোষণা দিলেন সেবাস্তিয়ান।
রয়টার্স বলছে, সেবাস্তিয়ান নিজের মন্ত্রিসভা গঠনের পর জাতীয় পরিষদের বেশ কয়েকটি দল এর তীব্র সমালোচনা করে। এমনকি তারা ভোটের মাধ্যমে এটি বাতিলেরও হুমকি দেন। তাদের দাবি, সেবাস্তিয়ান ফ্রাঁসোয়া বাইরু সরকারের মন্ত্রিসভাকে অপরিবর্তিত রেখেছেন।
জাতীয় পরিষদের বেশ কয়েকটি দল এখন আগাম নির্বাচনের দাবি জানাচ্ছে। এমনকি কিছু দল প্রেসিডেন্ট ম্যাঁক্রোর পদত্যাগও চায়। যদিও ম্যাঁক্রো বলে আসছেন, ২০২৭ সালে মেয়াদ শেষ হওয়ার আগে তিনি পদত্যাগ করবেন না।
গত বছরের জুলাই থেকে ফ্রান্সের রাজনীতি অত্যন্ত অস্থিতিশীল অবস্থায় রয়েছে। এর ফলে যেকোনো প্রধানমন্ত্রীর পক্ষে বিল এবং বার্ষিক বাজেট পাসের জন্য প্রয়োজনীয় সমর্থন জোগাড় করা কঠিন হয়ে পড়ছে। সাবেক প্রতিরক্ষামন্ত্রী ও নিজের ঘনিষ্ঠ লেকর্নু ছিলেন ম্যাক্রোঁর দ্বিতীয় মেয়াদে পঞ্চম প্রধানমন্ত্রী।