চাঁপাইনবাবগঞ্জের ভোলাহাটে বেড়েছে সাপের কামড়ে একই দিনে এক এলাকায় দুই জনের মৃত্যু হয়েছে।
গত শনিবার (৪ অক্টোবর) বিকালে ছাগলের জন্য ঘাস কাটতে গিয়ে ধানের জমির পাশে সদর ইউনিয়নের খাড়োবাটরা গ্রামের মৃত মুসলিম আলীর ছেলে মোঃ আজিজুল হক (৪৮) এর পায়ে কামড় দেয় বর্তমান সময়ের আতঙ্ক বিষাক্ত রাসেলস ভাইপার। তিনি রবিবার সকালে রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যান।
এদিকে শনিবার দিবাগত রাত ২ টার দিকে পাশের গ্রাম আলালপুর ক্যাম্প পাড়া মোঃ আওকাত আলীর ছোট ছেলে মোঃ রানাউল ইসলাম (৩১) কে নিজ ঘরে ঘুমন্ত অবস্থায় সাপে কাটে। আজ সকালে রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নেওয়ার পথে গোদাগাড়ী এলাকাতে তার মৃত্যু হয়।
গত সপ্তাহখানেক আগে পাশের গ্রাম হোসেনভিটা গ্রামের মৃত আব্দুস সালামের ছেলে মোঃ আনারুল হককে (৫২) সাপে কাটে। তিনি মাঠে ধানের জমিতে কাজ করা অবস্থায় তার পায়ে কামড় দেয় রাসেলস ভাইপার নামক বিষাক্ত সাপ। তিনি এখন চিকিৎসাধীন আছেন রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে। তিনি এখনো শঙ্কামুক্ত নয় বলে জানান তার পরিবার।
এদিকে সাপ আতঙ্কে কেউ যেতে পারছেনা ক্ষেত খামারে। বিশেষ করে বিলের জমি এবং বরই পেয়ারার বাগান। এসব জায়গায় দেখা মিলছে বিষধর রাসেলস ভাইপার সহ বিলুপ্ত হওয়া অনেক প্রজাতির বিষধর সাপের। উপজেলার বিভিন্ন এলাকাতে সাপে কাটার অনেক খবর শোনা যাচ্ছে।
উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স সুত্রে জানা গেছে গত এক মাসে সাপে কাটা রুগির সংখ্যা ৬ জন। ৪ জনকে এই হাসপাতালে চিকিৎসা দিয়ে সুস্থ করতে পারলেও ২ জন রোগীকে উন্নত চিকিৎসার জন্য রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে স্থানান্তর করা হয়েছে।
গত শনিবার (৪ অক্টোবর) বিকালে ছাগলের জন্য ঘাস কাটতে গিয়ে ধানের জমির পাশে সদর ইউনিয়নের খাড়োবাটরা গ্রামের মৃত মুসলিম আলীর ছেলে মোঃ আজিজুল হক (৪৮) এর পায়ে কামড় দেয় বর্তমান সময়ের আতঙ্ক বিষাক্ত রাসেলস ভাইপার। তিনি রবিবার সকালে রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যান।
এদিকে শনিবার দিবাগত রাত ২ টার দিকে পাশের গ্রাম আলালপুর ক্যাম্প পাড়া মোঃ আওকাত আলীর ছোট ছেলে মোঃ রানাউল ইসলাম (৩১) কে নিজ ঘরে ঘুমন্ত অবস্থায় সাপে কাটে। আজ সকালে রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নেওয়ার পথে গোদাগাড়ী এলাকাতে তার মৃত্যু হয়।
গত সপ্তাহখানেক আগে পাশের গ্রাম হোসেনভিটা গ্রামের মৃত আব্দুস সালামের ছেলে মোঃ আনারুল হককে (৫২) সাপে কাটে। তিনি মাঠে ধানের জমিতে কাজ করা অবস্থায় তার পায়ে কামড় দেয় রাসেলস ভাইপার নামক বিষাক্ত সাপ। তিনি এখন চিকিৎসাধীন আছেন রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে। তিনি এখনো শঙ্কামুক্ত নয় বলে জানান তার পরিবার।
এদিকে সাপ আতঙ্কে কেউ যেতে পারছেনা ক্ষেত খামারে। বিশেষ করে বিলের জমি এবং বরই পেয়ারার বাগান। এসব জায়গায় দেখা মিলছে বিষধর রাসেলস ভাইপার সহ বিলুপ্ত হওয়া অনেক প্রজাতির বিষধর সাপের। উপজেলার বিভিন্ন এলাকাতে সাপে কাটার অনেক খবর শোনা যাচ্ছে।
উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স সুত্রে জানা গেছে গত এক মাসে সাপে কাটা রুগির সংখ্যা ৬ জন। ৪ জনকে এই হাসপাতালে চিকিৎসা দিয়ে সুস্থ করতে পারলেও ২ জন রোগীকে উন্নত চিকিৎসার জন্য রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে স্থানান্তর করা হয়েছে।