নীলফামারীর কিশোরগঞ্জ উপজেলায় মাত্র এক মিনিট স্থায়ী একটি ঘূর্ণিঝড়ে লণ্ডভণ্ড হয়ে গেছে ১৫ থেকে ২০টি গ্রাম।
রবিবার (৫ অক্টোবর) সকাল সাড়ে ১০টা থেকে ১১টার মধ্যে হঠাৎ এই দুর্যোগে বিধ্বস্ত হয়েছে প্রায় তিন শতাধিক ঘরবাড়ি, আহত হয়েছেন অন্তত ৩০ জন এবং মারা গেছে দুটি গবাদি পশু।
ঘূর্ণিঝড়ের সময় গাছপালা উপড়ে সড়কে পড়ে যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়ে, বিদ্যুৎবিচ্ছিন্ন হয়ে পড়ে বেশ কয়েকটি এলাকা। অতিরিক্ত বৃষ্টিতে কিছু সড়কও ধসে গেছে।
আহতদের মধ্যে ৫ জনকে কিশোরগঞ্জ উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করা হয়েছে। তারা হলেন-তাইফুল (৩০), তাসিন (২৫), রয়েল (৩০), মুলতান (৪০), আতিক (২২)। বাকিরা স্থানীয়ভাবে চিকিৎসা নিয়েছেন।
ঘূর্ণিঝড়টি মূলত গাড়াগ্রাম ইউনিয়নের ২, ৩, ৪, ৫ ও ৭ নম্বর ওয়ার্ডে আঘাত হানে। ক্ষতিগ্রস্ত গ্রামের মধ্যে রয়েছে, বানিয়াপাড়া, মাঝাপাড়া, পুরান টেপা, নয়া টেপা, ডিসির মোড়, উত্তরপাড়াসহ অন্তত ২০টি গ্রাম।
কিশোরগঞ্জ উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) প্রীতম সাহা বলেন, মাত্র এক মিনিটের এই ঘূর্ণিঝড়ে বড় ধরনের বিপর্যয় হয়েছে। অনেকের ঘরবাড়ি একেবারে ভেঙে গেছে। অনেকেই এখন খোলা আকাশের নিচে অবস্থান করছে।
তিনি জানান, ক্ষতিগ্রস্তদের সহায়তায় উপজেলা প্রশাসন, কৃষি অফিস, প্রকল্প বাস্তবায়ন অফিস, এলজিইডি, ফায়ার সার্ভিসসহ সরকারি-বেসরকারি বিভিন্ন সংস্থা একযোগে কাজ করছে।
গাড়াগ্রাম ইউনিয়নের চেয়ারম্যান জোনাব আলী বলেন, গত কয়েক দিন ধরেই টানা বৃষ্টি চলছে। বিদ্যুৎ ছিল না। তার মাঝেই রবিবার সকালে হঠাৎ করে ঘূর্ণিঝড় শুরু হয়। মুহূর্তেই বাড়িঘর, গাছপালা সব উড়িয়ে নেয়।
তিনি জানান, অন্তত ৩শ থেকে ৫শ ঘরবাড়ি ক্ষতিগ্রস্ত, বিদ্যুৎ লাইন ছিঁড়ে গেছে, বিদ্যুতের খুঁটি উপড়ে গেছে এবং রাস্তাঘাট ধসে পড়েছে।
উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা লোকমান আলম জানান, ঘূর্ণিঝড় ও অতিবৃষ্টির কারণে ৩৫ হেক্টর জমির আগাম আলু, ১০ হেক্টর জমির ফুলকপি ও ২ হেক্টরের মুলা চাষ ক্ষতির মুখে পড়েছে। বিশেষ করে মুলা ক্ষেত পানিতে ডুবে যাওয়ায় নষ্ট হওয়ার সম্ভাবনা বেশি। ক্ষতির বিস্তারিত তালিকা প্রস্তুত করা হচ্ছে।
অতিরিক্ত বৃষ্টির কারণে সদর ইউনিয়নের মুন্সিপাড়া সড়ক ধসে পড়েছে এবং ডালিয়া সড়কে গাছ পড়ে যান চলাচল এক ঘণ্টা বন্ধ ছিল। পরে কিশোরগঞ্জ থানা পুলিশ ও স্থানীয়দের সহযোগিতায় গাছ সরিয়ে যোগাযোগ পুনরায় চালু করা হয়।
কিশোরগঞ্জ থানার ওসি আশরাফুল ইসলাম বলেন, ঝড়ের পর সড়কে পড়ে থাকা গাছপালা দ্রুত সরিয়ে যান চলাচল স্বাভাবিক রাখা হয়েছে।
রবিবার (৫ অক্টোবর) সকাল সাড়ে ১০টা থেকে ১১টার মধ্যে হঠাৎ এই দুর্যোগে বিধ্বস্ত হয়েছে প্রায় তিন শতাধিক ঘরবাড়ি, আহত হয়েছেন অন্তত ৩০ জন এবং মারা গেছে দুটি গবাদি পশু।
ঘূর্ণিঝড়ের সময় গাছপালা উপড়ে সড়কে পড়ে যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়ে, বিদ্যুৎবিচ্ছিন্ন হয়ে পড়ে বেশ কয়েকটি এলাকা। অতিরিক্ত বৃষ্টিতে কিছু সড়কও ধসে গেছে।
আহতদের মধ্যে ৫ জনকে কিশোরগঞ্জ উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করা হয়েছে। তারা হলেন-তাইফুল (৩০), তাসিন (২৫), রয়েল (৩০), মুলতান (৪০), আতিক (২২)। বাকিরা স্থানীয়ভাবে চিকিৎসা নিয়েছেন।
ঘূর্ণিঝড়টি মূলত গাড়াগ্রাম ইউনিয়নের ২, ৩, ৪, ৫ ও ৭ নম্বর ওয়ার্ডে আঘাত হানে। ক্ষতিগ্রস্ত গ্রামের মধ্যে রয়েছে, বানিয়াপাড়া, মাঝাপাড়া, পুরান টেপা, নয়া টেপা, ডিসির মোড়, উত্তরপাড়াসহ অন্তত ২০টি গ্রাম।
কিশোরগঞ্জ উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) প্রীতম সাহা বলেন, মাত্র এক মিনিটের এই ঘূর্ণিঝড়ে বড় ধরনের বিপর্যয় হয়েছে। অনেকের ঘরবাড়ি একেবারে ভেঙে গেছে। অনেকেই এখন খোলা আকাশের নিচে অবস্থান করছে।
তিনি জানান, ক্ষতিগ্রস্তদের সহায়তায় উপজেলা প্রশাসন, কৃষি অফিস, প্রকল্প বাস্তবায়ন অফিস, এলজিইডি, ফায়ার সার্ভিসসহ সরকারি-বেসরকারি বিভিন্ন সংস্থা একযোগে কাজ করছে।
গাড়াগ্রাম ইউনিয়নের চেয়ারম্যান জোনাব আলী বলেন, গত কয়েক দিন ধরেই টানা বৃষ্টি চলছে। বিদ্যুৎ ছিল না। তার মাঝেই রবিবার সকালে হঠাৎ করে ঘূর্ণিঝড় শুরু হয়। মুহূর্তেই বাড়িঘর, গাছপালা সব উড়িয়ে নেয়।
তিনি জানান, অন্তত ৩শ থেকে ৫শ ঘরবাড়ি ক্ষতিগ্রস্ত, বিদ্যুৎ লাইন ছিঁড়ে গেছে, বিদ্যুতের খুঁটি উপড়ে গেছে এবং রাস্তাঘাট ধসে পড়েছে।
উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা লোকমান আলম জানান, ঘূর্ণিঝড় ও অতিবৃষ্টির কারণে ৩৫ হেক্টর জমির আগাম আলু, ১০ হেক্টর জমির ফুলকপি ও ২ হেক্টরের মুলা চাষ ক্ষতির মুখে পড়েছে। বিশেষ করে মুলা ক্ষেত পানিতে ডুবে যাওয়ায় নষ্ট হওয়ার সম্ভাবনা বেশি। ক্ষতির বিস্তারিত তালিকা প্রস্তুত করা হচ্ছে।
অতিরিক্ত বৃষ্টির কারণে সদর ইউনিয়নের মুন্সিপাড়া সড়ক ধসে পড়েছে এবং ডালিয়া সড়কে গাছ পড়ে যান চলাচল এক ঘণ্টা বন্ধ ছিল। পরে কিশোরগঞ্জ থানা পুলিশ ও স্থানীয়দের সহযোগিতায় গাছ সরিয়ে যোগাযোগ পুনরায় চালু করা হয়।
কিশোরগঞ্জ থানার ওসি আশরাফুল ইসলাম বলেন, ঝড়ের পর সড়কে পড়ে থাকা গাছপালা দ্রুত সরিয়ে যান চলাচল স্বাভাবিক রাখা হয়েছে।