পিঠের যন্ত্রণায় দীর্ঘ দিন ধরেই ভুগছিলেন অভিনেত্রী নিকিতা দত্ত। এর জন্য বহু দিন শয্যাশায়ী থাকতে হয় তাঁকে। ওষুধেও কাজ হয়নি তেমন ভাবে। নিকিতা জানিয়েছেন, পিঠ-কোমরের ব্যথা এতই ভোগাচ্ছিল তাঁকে যে, শুটিংয়ের কাজেও যেতে পারছিলেন না। সেই সময়ে ফিটনেস প্রশিক্ষকের পরামর্শ নিয়ে তিনি একটি বিশেষ আসন অভ্যাস করতে শুরু করেন। তাতেই কমে যায় যন্ত্রণা।
নিকিতার কথায়, নিয়মিত চক্রাসন অভ্যাস করে উপকার পেয়েছেন তিনি। শুধু পিঠ বা কোমরের ব্যথাই শুধু কমেনি, তাঁর ফিটনেসও অনেক বেড়ে গিয়েছে। সেই সঙ্গে পেটের বাড়তি মেদও ঝরেছে।
কতটা উপকারী চক্রাসন?
সংস্কৃতে ‘চক্র’ অর্থাৎ বৃত্তাকারে আবর্তন। পিঠ-কোমরের নমনীয়তা বজায় রাখতে, পেশির জোর বাড়াতে এই আসন অভ্যাস করার পরামর্শ দেন প্রশিক্ষকেরা। নিয়মিত এই আসন অভ্যাসে দেহের নিম্নাঙ্গের পেশি মজবুত হয় এবং হজমের সমস্যা থাকলে তা-ও নিয়ন্ত্রণে থাকে।
কী ভাবে করবেন?
১) প্রথমে ম্যাটের উপর টান টান হয়ে শুয়ে পড়ুন। শ্বাস-প্রশ্বাস যেন স্বাভাবিক থাকে। এ বার ধীরে ধীরে হাঁটু ভাঁজ করুন। পায়ের পাতা যেন মাটি স্পর্শ করে থাকে।
২) এ বার দুই হাত ধীরে ধীরে উপরের দিকে প্রসারিত করুন। কনুই উল্টো দিকে ভাঁজ করে নিয়ে যান মাথার দু’পাশে। দু’হাতের তালু দু’কাঁধের তলায় রাখুন।
৩) পা এবং হাতের পাতার উপর ভর দিয়ে পুরো শরীরটাকে তুলতে হবে। মাথা যেন মাটি স্পর্শ করে থাকে।
৪) ধীরে ধীরে মাটি থেকে মাথা সরিয়ে নিন। ভাঁজ করা কনুই টান টান করুন। দু’পায়ের পাতায় চাপ দিয়ে গোটা শরীর উপর দিকে ধীরে ধীরে ঠেলুন। মাথা নীচের দিকে ঝুলবে।
৫) হাঁটু সামান্য ভাঁজ করে পায়ের পাতা টেনে নিয়ে যান হাতের তালুর কাছাকাছি। শরীরের ভঙ্গি যতটা সম্ভব বৃত্তাকার বা চাকার মতো যেন হয়।
৬) এই অবস্থানে থাকুন ১৫ থেকে ৩০ সেকেন্ড।
৭) আবার হাঁটু, কনুই ভাঁজ করে ধীরে ধীরে আগের অবস্থানে ফিরে আসুন। মাথা রাখুন মাটিতে। কোমর, পিঠ মাটি স্পর্শ করলে পা সোজা করে ছড়িয়ে দিন। দুই হাত রাখুন দেহের দু’পাশে।
চক্রাসন নিয়মিত অভ্যাস করলে থাইরয়েডের সমস্যা কমবে, হার্টের স্বাস্থ্য ভাল থাকবে, ফুসফুসের জোর বাড়বে। নিয়মিত চক্রাসন অভ্যাস করলে তা সন্তানধারণের পক্ষেও সহায়ক হবে।
নিকিতার কথায়, নিয়মিত চক্রাসন অভ্যাস করে উপকার পেয়েছেন তিনি। শুধু পিঠ বা কোমরের ব্যথাই শুধু কমেনি, তাঁর ফিটনেসও অনেক বেড়ে গিয়েছে। সেই সঙ্গে পেটের বাড়তি মেদও ঝরেছে।
কতটা উপকারী চক্রাসন?
সংস্কৃতে ‘চক্র’ অর্থাৎ বৃত্তাকারে আবর্তন। পিঠ-কোমরের নমনীয়তা বজায় রাখতে, পেশির জোর বাড়াতে এই আসন অভ্যাস করার পরামর্শ দেন প্রশিক্ষকেরা। নিয়মিত এই আসন অভ্যাসে দেহের নিম্নাঙ্গের পেশি মজবুত হয় এবং হজমের সমস্যা থাকলে তা-ও নিয়ন্ত্রণে থাকে।
কী ভাবে করবেন?
১) প্রথমে ম্যাটের উপর টান টান হয়ে শুয়ে পড়ুন। শ্বাস-প্রশ্বাস যেন স্বাভাবিক থাকে। এ বার ধীরে ধীরে হাঁটু ভাঁজ করুন। পায়ের পাতা যেন মাটি স্পর্শ করে থাকে।
২) এ বার দুই হাত ধীরে ধীরে উপরের দিকে প্রসারিত করুন। কনুই উল্টো দিকে ভাঁজ করে নিয়ে যান মাথার দু’পাশে। দু’হাতের তালু দু’কাঁধের তলায় রাখুন।
৩) পা এবং হাতের পাতার উপর ভর দিয়ে পুরো শরীরটাকে তুলতে হবে। মাথা যেন মাটি স্পর্শ করে থাকে।
৪) ধীরে ধীরে মাটি থেকে মাথা সরিয়ে নিন। ভাঁজ করা কনুই টান টান করুন। দু’পায়ের পাতায় চাপ দিয়ে গোটা শরীর উপর দিকে ধীরে ধীরে ঠেলুন। মাথা নীচের দিকে ঝুলবে।
৫) হাঁটু সামান্য ভাঁজ করে পায়ের পাতা টেনে নিয়ে যান হাতের তালুর কাছাকাছি। শরীরের ভঙ্গি যতটা সম্ভব বৃত্তাকার বা চাকার মতো যেন হয়।
৬) এই অবস্থানে থাকুন ১৫ থেকে ৩০ সেকেন্ড।
৭) আবার হাঁটু, কনুই ভাঁজ করে ধীরে ধীরে আগের অবস্থানে ফিরে আসুন। মাথা রাখুন মাটিতে। কোমর, পিঠ মাটি স্পর্শ করলে পা সোজা করে ছড়িয়ে দিন। দুই হাত রাখুন দেহের দু’পাশে।
চক্রাসন নিয়মিত অভ্যাস করলে থাইরয়েডের সমস্যা কমবে, হার্টের স্বাস্থ্য ভাল থাকবে, ফুসফুসের জোর বাড়বে। নিয়মিত চক্রাসন অভ্যাস করলে তা সন্তানধারণের পক্ষেও সহায়ক হবে।