রাজশাহীতে বিপুল পরিমান গাঁজা-সহ ৩ মাদক কারবারি গ্রেফতার করেছে র্যাব। তবে মূল হোতা মাদক সম্রাজ্ঞী জেসমিন ওরফে বিবিজান পলিয়েছে।
শনিবার (৪ অক্টোবর), দিনগত রাত আড়াইটায় নওগাঁ জেলার মান্দা থানাধীন চক গোপাল ফকিরপাড়া এলাকায় অভিযান চালিয়ে তাদের গ্রেফতার করা হয়। এ সময় তাদের বসত বাড়ির শয়ন কক্ষ থেকে ৫৩ কেজি ৮৫০ গ্রাম গাঁজা জব্দ করা হয়।
গ্রেফতারকৃতরা হলো: মো. আশাদ খাঁ (২১), মো. মেহেদী হাসান (২৪) এবং মোছা. সাবিনা বেগম (৪০)।
রবিবার সকাল ১০টায় র্যাব-৫, রাজশাহীরমোল্লাপাড়া ক্যাম্পের পাঠানো এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য নিশ্চিত করা হয়।
র্যাব জানায়, গোপন সংবাদের ভিত্তিতে তারা জানতে পারে, রাজশাহী মহানগরীর কাটাখালী এলাকার পেশাদার মাদক কারবারী জেসমিন ওরফে বিবিজান দেশের বিভিন্ন সীমান্তবর্তী এলাকা থেকে বিপুল পরিমাণ গাঁজার চালান এনে রাজশাহী মহানগরীতে বিক্রয় করে আসছে। তিনি অত্যন্ত সুকৌশলে বিভিন্ন ব্যক্তির মাধ্যমে গাঁজা আনা-নেয়া, বিক্রয় ও লেনদেন করে থাকে। এমন তথ্যের ভিত্তিতে শনিবার গভীর রাতে ওই এলাকায় অভিযান চালিয়ে আশাদ খাঁ, মেহেদী হাসান এবং সাবিনা বেগমকে গ্রেফতার করে। ওই সময় তাদের বসতবাড়ীর শয়ন কক্ষের খাটের নীচে কার্টুনের ভিতরে লুকানো অবস্থায় ৫৩ কেজি ৮৫০ গ্রাম গাঁজা উদ্ধার করা হয়।
জিজ্ঞাসাবাদে গ্রেফতারকৃতরা স্বীকার করে বলে, জব্দকৃত গাঁজার মালিক জেসমিন ওরফে বিবিজান। তাদের মাধ্যমে গাঁজা ডেলিভারি করানো হতো। এরপর রাজশাহী মহানগরীর কাটাখালি থানার মির্কামারী এলাকায় জেসমিনের বাড়িতে অভিযান তল্লাশি চালানো হয়। তবে বিবিজান পালিয়ে যাওয়ায় তাকে গ্রেফতার করা যায়নি।
গ্রেফতারকৃতরা আরও জানায়, তারা সীমান্তবর্তী এলাকা থেকে গাঁজা ক্রয় করে রাজশাহীসহ দেশের বিভিন্ন জেলায় অধিক দামে বিক্রি করে থাকে।
এ ঘটনায় গ্রেফতারকৃতদের বিরুদ্ধে এবং পলাতক মাদক কারবারি জেসমিনের বিরুদ্ধে রাজশাহী মহানগরীর কাটাখালী থানায় মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইনে একটি মামলা রুজু করা হয়েছে।
রবিবার সকালে তাদের বিজ্ঞ আদালতে সোপর্দ করেছে পুলিশ বলেও জানায় র্যাব।
উল্লেখ্য, এর আগেও একাধীকবার মাদক সহ আইনশৃঙ্খলা বাহীনির হাতে গ্রেফতার হয়ে কারাবাস করেছে মাদক সম্রাজ্ঞী জেসমিন ওরফে বিবিজান। এরমধ্যে উল্লেখ যোগ্য ১১হাজার পিস ইয়াবা ট্যাবলেট-সহ বোয়ালিয়া থানা পুলিশ তাকে নিজ বাড়ি থেকে গ্রেফতার করে। তবে তার সেই সময়ের ইয়াবা ব্যাবসার পার্টনাররা আজও চট্টগ্রাম ও কক্সবাজার থেকে ইয়াবার বড় বড় চালান এনে ধরা ছোয়ার বাইরে থেকে মাদক কারবার চালিয়ে যাচ্ছে।
শনিবার (৪ অক্টোবর), দিনগত রাত আড়াইটায় নওগাঁ জেলার মান্দা থানাধীন চক গোপাল ফকিরপাড়া এলাকায় অভিযান চালিয়ে তাদের গ্রেফতার করা হয়। এ সময় তাদের বসত বাড়ির শয়ন কক্ষ থেকে ৫৩ কেজি ৮৫০ গ্রাম গাঁজা জব্দ করা হয়।
গ্রেফতারকৃতরা হলো: মো. আশাদ খাঁ (২১), মো. মেহেদী হাসান (২৪) এবং মোছা. সাবিনা বেগম (৪০)।
রবিবার সকাল ১০টায় র্যাব-৫, রাজশাহীরমোল্লাপাড়া ক্যাম্পের পাঠানো এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য নিশ্চিত করা হয়।
র্যাব জানায়, গোপন সংবাদের ভিত্তিতে তারা জানতে পারে, রাজশাহী মহানগরীর কাটাখালী এলাকার পেশাদার মাদক কারবারী জেসমিন ওরফে বিবিজান দেশের বিভিন্ন সীমান্তবর্তী এলাকা থেকে বিপুল পরিমাণ গাঁজার চালান এনে রাজশাহী মহানগরীতে বিক্রয় করে আসছে। তিনি অত্যন্ত সুকৌশলে বিভিন্ন ব্যক্তির মাধ্যমে গাঁজা আনা-নেয়া, বিক্রয় ও লেনদেন করে থাকে। এমন তথ্যের ভিত্তিতে শনিবার গভীর রাতে ওই এলাকায় অভিযান চালিয়ে আশাদ খাঁ, মেহেদী হাসান এবং সাবিনা বেগমকে গ্রেফতার করে। ওই সময় তাদের বসতবাড়ীর শয়ন কক্ষের খাটের নীচে কার্টুনের ভিতরে লুকানো অবস্থায় ৫৩ কেজি ৮৫০ গ্রাম গাঁজা উদ্ধার করা হয়।
জিজ্ঞাসাবাদে গ্রেফতারকৃতরা স্বীকার করে বলে, জব্দকৃত গাঁজার মালিক জেসমিন ওরফে বিবিজান। তাদের মাধ্যমে গাঁজা ডেলিভারি করানো হতো। এরপর রাজশাহী মহানগরীর কাটাখালি থানার মির্কামারী এলাকায় জেসমিনের বাড়িতে অভিযান তল্লাশি চালানো হয়। তবে বিবিজান পালিয়ে যাওয়ায় তাকে গ্রেফতার করা যায়নি।
গ্রেফতারকৃতরা আরও জানায়, তারা সীমান্তবর্তী এলাকা থেকে গাঁজা ক্রয় করে রাজশাহীসহ দেশের বিভিন্ন জেলায় অধিক দামে বিক্রি করে থাকে।
এ ঘটনায় গ্রেফতারকৃতদের বিরুদ্ধে এবং পলাতক মাদক কারবারি জেসমিনের বিরুদ্ধে রাজশাহী মহানগরীর কাটাখালী থানায় মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইনে একটি মামলা রুজু করা হয়েছে।
রবিবার সকালে তাদের বিজ্ঞ আদালতে সোপর্দ করেছে পুলিশ বলেও জানায় র্যাব।
উল্লেখ্য, এর আগেও একাধীকবার মাদক সহ আইনশৃঙ্খলা বাহীনির হাতে গ্রেফতার হয়ে কারাবাস করেছে মাদক সম্রাজ্ঞী জেসমিন ওরফে বিবিজান। এরমধ্যে উল্লেখ যোগ্য ১১হাজার পিস ইয়াবা ট্যাবলেট-সহ বোয়ালিয়া থানা পুলিশ তাকে নিজ বাড়ি থেকে গ্রেফতার করে। তবে তার সেই সময়ের ইয়াবা ব্যাবসার পার্টনাররা আজও চট্টগ্রাম ও কক্সবাজার থেকে ইয়াবার বড় বড় চালান এনে ধরা ছোয়ার বাইরে থেকে মাদক কারবার চালিয়ে যাচ্ছে।