ভারতে রেল দুর্ঘটনায় এক বছরে ২১ হাজারের বেশি মানুষের মৃত্যু হয়েছে। জাতীয় অপরাধ রেকর্ড ব্যুরোর (এনসিআরবি) সর্বশেষ প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ২০২৩ সালে মোট ২৪ হাজার ৬৭৮ রেল দুর্ঘটনায় ২১ হাজার ৮০৩ জন নিহত হয়েছেন। এর মধ্যে সবচেয়ে বেশি মৃত্যু হয়েছে মহারাষ্ট্র ও উত্তর প্রদেশে।
প্রতিবেদনে বলা হয়, দুর্ঘটনাগুলোর মধ্যে ৫৬টি চালকের ভুলের কারণে ঘটে এবং ৪৩টি যান্ত্রিক; ত্রুটি- যেমন খারাপ নকশা, লাইন সমস্যা, সেতু বা টানেল ধসে পড়ার কারণে ঘটে।
তবে বেশিরভাগ দুর্ঘটনাই হয়েছে চলন্ত ট্রেন থেকে পড়ে যাওয়া বা রেললাইনে থাকা মানুষের সঙ্গে সংঘর্ষের ফলে। এ ধরনের দুর্ঘটনা মোট দুর্ঘটনার প্রায় ৭৪ দশমিক ৯ শতাংশ (১৮ হাজার ৪৮০টি)। এতে মারা গেছেন ১৫ হাজার ৮৭৮ জন, যা মোট মৃত্যুর ৭২ দশমিক ৮ শতাংশ।
রাজ্যভিত্তিক চিত্র: মহারাষ্ট্রে এ ধরনের দুর্ঘটনা সবচেয়ে বেশি হয়েছে— মোট ৫ হাজার ৫০৭টি, যা এই ক্যাটাগরির মোট দুর্ঘটনার ২৯ দশমিক ৮ শতাংশ। সামগ্রিকভাবে ২০২৩ সালে মহারাষ্ট্রে মোট ৫ হাজার ৫৫৯টি দুর্ঘটনা ঘটে, যা দেশের মোট দুর্ঘটনার ২২ দশমিক ৫ শতাংশ। এরপর উত্তর প্রদেশে ৩ হাজার ২১২টি দুর্ঘটনা (১৩ শতাংশ)।
মৃত্যুর দিক থেকেও মহারাষ্ট্র ও উত্তর প্রদেশ শীর্ষে। মহারাষ্ট্রে মারা গেছেন ৩ হাজার ৪৪৫ জন (১৫ দশমিক ৮ শতাংশ) এবং উত্তর প্রদেশে মারা গেছেন ৩ হাজার ১৪৯ জন (১৪ দশমিক ৪ শতাংশ)। আহতদের ক্ষেত্রেও মহারাষ্ট্র এগিয়ে— মোট আহত ৩ হাজার ১৪ জনের মধ্যে ২ হাজার ১১৫ জনই এ রাজ্যে।
দুর্ঘটনার সময়: সবচেয়ে বেশি দুর্ঘটনা ঘটেছে সন্ধ্যা ৬টা থেকে রাত ৯টার মধ্যে— মোট ৩ হাজার ৭৭১টি (১৫ দশমিক ৩ শতাংশ)। সকাল ৯টা থেকে দুপুর ১২টার মধ্যে ঘটেছে ৩ হাজার ৬৯৩টি দুর্ঘটনা (১৫ শতাংশ)।
লেভেল ক্রসিং দুর্ঘটনা: লেভেল ক্রসিংয়ে সর্বাধিক দুর্ঘটনা ঘটেছে উত্তর প্রদেশে— মোট ১ হাজার ২৫টি, যা সারাদেশের ৪১ দশমিক ৩ শতাংশ। এরপর পশ্চিমবঙ্গ ৮০৫টি (৩২ দশমিক ৪ শতাংশ) এবং মধ্য প্রদেশ ৩৭৫টি (১৫ দশমিক ১ শতাংশ)।
এই তিন রাজ্যেই লেভেল ক্রসিং দুর্ঘটনায় সর্বাধিক প্রাণহানি ঘটেছে। উত্তর প্রদেশে ১ হাজার ৭ জন (৪৪ দশমিক ৯ শতাংশ), পশ্চিমবঙ্গে ৫৮১ জন (২৫ দশমিক ৯ শতাংশ) এবং মধ্য প্রদেশে ৩৭৫ জন (১৬ দশমিক ৭ শতাংশ) মারা গেছেন।
এনসিআরবির রিপোর্টে আরও বলা হয়, চালকের ভুল, নাশকতা, সিগন্যালম্যানের ত্রুটি, যান্ত্রিক সমস্যা ও অন্যান্য কারণে এসব দুর্ঘটনা ঘটে। সূত্র: পিটিআই, এনডিটিভি
প্রতিবেদনে বলা হয়, দুর্ঘটনাগুলোর মধ্যে ৫৬টি চালকের ভুলের কারণে ঘটে এবং ৪৩টি যান্ত্রিক; ত্রুটি- যেমন খারাপ নকশা, লাইন সমস্যা, সেতু বা টানেল ধসে পড়ার কারণে ঘটে।
তবে বেশিরভাগ দুর্ঘটনাই হয়েছে চলন্ত ট্রেন থেকে পড়ে যাওয়া বা রেললাইনে থাকা মানুষের সঙ্গে সংঘর্ষের ফলে। এ ধরনের দুর্ঘটনা মোট দুর্ঘটনার প্রায় ৭৪ দশমিক ৯ শতাংশ (১৮ হাজার ৪৮০টি)। এতে মারা গেছেন ১৫ হাজার ৮৭৮ জন, যা মোট মৃত্যুর ৭২ দশমিক ৮ শতাংশ।
রাজ্যভিত্তিক চিত্র: মহারাষ্ট্রে এ ধরনের দুর্ঘটনা সবচেয়ে বেশি হয়েছে— মোট ৫ হাজার ৫০৭টি, যা এই ক্যাটাগরির মোট দুর্ঘটনার ২৯ দশমিক ৮ শতাংশ। সামগ্রিকভাবে ২০২৩ সালে মহারাষ্ট্রে মোট ৫ হাজার ৫৫৯টি দুর্ঘটনা ঘটে, যা দেশের মোট দুর্ঘটনার ২২ দশমিক ৫ শতাংশ। এরপর উত্তর প্রদেশে ৩ হাজার ২১২টি দুর্ঘটনা (১৩ শতাংশ)।
মৃত্যুর দিক থেকেও মহারাষ্ট্র ও উত্তর প্রদেশ শীর্ষে। মহারাষ্ট্রে মারা গেছেন ৩ হাজার ৪৪৫ জন (১৫ দশমিক ৮ শতাংশ) এবং উত্তর প্রদেশে মারা গেছেন ৩ হাজার ১৪৯ জন (১৪ দশমিক ৪ শতাংশ)। আহতদের ক্ষেত্রেও মহারাষ্ট্র এগিয়ে— মোট আহত ৩ হাজার ১৪ জনের মধ্যে ২ হাজার ১১৫ জনই এ রাজ্যে।
দুর্ঘটনার সময়: সবচেয়ে বেশি দুর্ঘটনা ঘটেছে সন্ধ্যা ৬টা থেকে রাত ৯টার মধ্যে— মোট ৩ হাজার ৭৭১টি (১৫ দশমিক ৩ শতাংশ)। সকাল ৯টা থেকে দুপুর ১২টার মধ্যে ঘটেছে ৩ হাজার ৬৯৩টি দুর্ঘটনা (১৫ শতাংশ)।
লেভেল ক্রসিং দুর্ঘটনা: লেভেল ক্রসিংয়ে সর্বাধিক দুর্ঘটনা ঘটেছে উত্তর প্রদেশে— মোট ১ হাজার ২৫টি, যা সারাদেশের ৪১ দশমিক ৩ শতাংশ। এরপর পশ্চিমবঙ্গ ৮০৫টি (৩২ দশমিক ৪ শতাংশ) এবং মধ্য প্রদেশ ৩৭৫টি (১৫ দশমিক ১ শতাংশ)।
এই তিন রাজ্যেই লেভেল ক্রসিং দুর্ঘটনায় সর্বাধিক প্রাণহানি ঘটেছে। উত্তর প্রদেশে ১ হাজার ৭ জন (৪৪ দশমিক ৯ শতাংশ), পশ্চিমবঙ্গে ৫৮১ জন (২৫ দশমিক ৯ শতাংশ) এবং মধ্য প্রদেশে ৩৭৫ জন (১৬ দশমিক ৭ শতাংশ) মারা গেছেন।
এনসিআরবির রিপোর্টে আরও বলা হয়, চালকের ভুল, নাশকতা, সিগন্যালম্যানের ত্রুটি, যান্ত্রিক সমস্যা ও অন্যান্য কারণে এসব দুর্ঘটনা ঘটে। সূত্র: পিটিআই, এনডিটিভি