আট ঘণ্টার বেশি কাজ করতে চান না দীপিকা পাড়ুকোন। এই শর্তের জন্য পর পর কাজ হাতছাড়া হচ্ছে তাঁর। এই প্রসঙ্গে এ বার মুখ খুললেন রানি মুখোপাধ্যায়। অভিনেত্রী মনে করে বললেন, কন্যা আদিরার ১৪ মাস বয়সে তিনি কী ভাবে কাজ চালিয়ে গিয়েছিলেন।
সন্তানকে জন্ম দেওয়ার পর থেকে নিজের কাজের সময়সীমার উপর রাশ টানতে চেয়েছেন দীপিকা। সেই কারণে বাদ পড়েছেন কয়েকটি ছবি থেকে। রানি জানান, তিনি মা হওয়ার পরে কী ভাবে কাজে সময়ে দিয়েছিলেন। অভিনেত্রী বলেছেন, “আমি যখন ‘হিচকি’ ছবির শুটিং করছি, তখন আদিরার বয়স মাত্র ১৪ মাস। তখনও ও স্তন্যপান করত। তাই স্তনদুগ্ধ পাম্প করে রেখে আমি সকালে বেরিয়ে যেতাম। শহরের একটি কলেজে শুটিং চলছিল।”
সন্তানের চাহিদা অনুযায়ী রানির শুটিং-এর সময় ঠিক করা হত। তিনি বলেছেন, “জুহুতে আমার বাড়ি থেকে সেই শুটিং সেটে পৌঁছতে দুই ঘণ্টা লাগত। সকাল সাড়ে ছ’টায় প্রথমে বাড়ি থেকে বেরোতাম। শুটিং শুরু হত আটটা নাগাদ। শুটিং শেষ হত দুপুর সাড়ে বারোটা থেকে একটার মধ্যে। তার পরে দুপুর তিনটের মধ্যে শুটিং সেরে আমি বাড়ি ফিরে আসতাম। এই ভাবে ওই ছবির কাজ করেছিলাম।”
প্রযোজক ও অভিনেতা দুই পক্ষের বোঝাপড়ায় এই ভাবে কাজ করা সম্ভব বলে মনে করেন রানি। অভিনেত্রীর কথায়, “আমি নিজেই এমন ছবিতে কাজ করেছি, যেখানে আমি মাত্র কয়েক ঘণ্টার শুটিং করেছিলাম। পুরোটাই প্রযোজকের সঙ্গে কথা বলে করা হয়েছিল। প্রযোজক রাজি হয়ে গেলে, কোনও সমস্যাই নেই। আর প্রযোজক রাজি না হলে, ছবিটা করার দরকার নেই। নিজের কাছেই দুটো রাস্তা থাকে। কেউ তো কাউকে জোর করছে না।”
সন্দীপ রেড্ডী বাঙ্গার ‘স্পিরিট’ ছবি থেকে বাদ পড়েন দীপিকা। অভিনেত্রী শর্ত দিয়েছিলেন, আট ঘণ্টার বেশি তিনি শুটিং করবেন না। সেই সঙ্গে পারিশ্রমিক লাগবে ২০ কোটি টাকা। এই শর্তের জন্য বাদ পড়তে হয় তাঁকে। দীপিকার সিদ্ধান্ত ঠিক না কি ভুল, তা নিয়ে চলেছে দীর্ঘ তরজা। কিছু দিন আগে ‘কল্কি ২৮৯৮ এডি’র সিকুয়েল থেকেও বাদ পড়েছেন তিনি। প্রযোজনা সংস্থার তরফে বলা হয়েছিল, “‘কল্কি ২৮৯৮ এডি’-র মতো ছবি তৈরি করতে দায়বদ্ধতার প্রয়োজন হয়। দীপিকার ভবিষ্যতের জন্য আমাদের শুভকামনা রইল।” পাশাপাশি শোনা যাচ্ছে, দীপিকা নাকি তাঁর গোটা সহযোগী দলকেও পাঁচতারা হোটেলে রাখার আর্জি রেখেছিলেন।
সন্তানকে জন্ম দেওয়ার পর থেকে নিজের কাজের সময়সীমার উপর রাশ টানতে চেয়েছেন দীপিকা। সেই কারণে বাদ পড়েছেন কয়েকটি ছবি থেকে। রানি জানান, তিনি মা হওয়ার পরে কী ভাবে কাজে সময়ে দিয়েছিলেন। অভিনেত্রী বলেছেন, “আমি যখন ‘হিচকি’ ছবির শুটিং করছি, তখন আদিরার বয়স মাত্র ১৪ মাস। তখনও ও স্তন্যপান করত। তাই স্তনদুগ্ধ পাম্প করে রেখে আমি সকালে বেরিয়ে যেতাম। শহরের একটি কলেজে শুটিং চলছিল।”
সন্তানের চাহিদা অনুযায়ী রানির শুটিং-এর সময় ঠিক করা হত। তিনি বলেছেন, “জুহুতে আমার বাড়ি থেকে সেই শুটিং সেটে পৌঁছতে দুই ঘণ্টা লাগত। সকাল সাড়ে ছ’টায় প্রথমে বাড়ি থেকে বেরোতাম। শুটিং শুরু হত আটটা নাগাদ। শুটিং শেষ হত দুপুর সাড়ে বারোটা থেকে একটার মধ্যে। তার পরে দুপুর তিনটের মধ্যে শুটিং সেরে আমি বাড়ি ফিরে আসতাম। এই ভাবে ওই ছবির কাজ করেছিলাম।”
প্রযোজক ও অভিনেতা দুই পক্ষের বোঝাপড়ায় এই ভাবে কাজ করা সম্ভব বলে মনে করেন রানি। অভিনেত্রীর কথায়, “আমি নিজেই এমন ছবিতে কাজ করেছি, যেখানে আমি মাত্র কয়েক ঘণ্টার শুটিং করেছিলাম। পুরোটাই প্রযোজকের সঙ্গে কথা বলে করা হয়েছিল। প্রযোজক রাজি হয়ে গেলে, কোনও সমস্যাই নেই। আর প্রযোজক রাজি না হলে, ছবিটা করার দরকার নেই। নিজের কাছেই দুটো রাস্তা থাকে। কেউ তো কাউকে জোর করছে না।”
সন্দীপ রেড্ডী বাঙ্গার ‘স্পিরিট’ ছবি থেকে বাদ পড়েন দীপিকা। অভিনেত্রী শর্ত দিয়েছিলেন, আট ঘণ্টার বেশি তিনি শুটিং করবেন না। সেই সঙ্গে পারিশ্রমিক লাগবে ২০ কোটি টাকা। এই শর্তের জন্য বাদ পড়তে হয় তাঁকে। দীপিকার সিদ্ধান্ত ঠিক না কি ভুল, তা নিয়ে চলেছে দীর্ঘ তরজা। কিছু দিন আগে ‘কল্কি ২৮৯৮ এডি’র সিকুয়েল থেকেও বাদ পড়েছেন তিনি। প্রযোজনা সংস্থার তরফে বলা হয়েছিল, “‘কল্কি ২৮৯৮ এডি’-র মতো ছবি তৈরি করতে দায়বদ্ধতার প্রয়োজন হয়। দীপিকার ভবিষ্যতের জন্য আমাদের শুভকামনা রইল।” পাশাপাশি শোনা যাচ্ছে, দীপিকা নাকি তাঁর গোটা সহযোগী দলকেও পাঁচতারা হোটেলে রাখার আর্জি রেখেছিলেন।