রাজশাহীর তানোরের সীমান্তবর্তী নওগাঁর মান্দা উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা শায়লা শারমিন জনবান্ধব কর্মকর্তা হিসেবে কৃষকদের হৃদয়ে পৃথক জায়গা করে নিয়েছেন। তিনি তার উদ্ভাবনী প্রচেষ্টা ও কর্ম দক্ষতা দিয়ে মান্দার কৃষি উন্নয়নে ব্যাপক অবদান রেখে চলেছেন।
জানা গেছে, সরকারি কর্মকর্তাদের বিরুদ্ধে জনগণের অভিযোগই কেবল শোনা যায় নিত্যদিন। তবে তাদের মাঝেও ব্যতিক্রমও পাওয়া যায়। যারা নিজের ওপর অর্পিত দায়িত্ব নিষ্ঠার সঙ্গে পালন করে জনগণের আস্থারস্থল হয়ে ওঠে, নিজের আন্তরিক সেবা দ্বারা হয়রানি থেকে মুক্তি দেন মানুষকে, নিজের সরকারি দপ্তরকে করে তোলেন জনবান্ধব, তেমনই একজন কৃষি কর্মকর্তা শায়লা শারমিন। দায়িত্ব গ্রহনের পর থেকে কৃষকদের সেবায় স্বচ্ছ ও দুর্নীতি মুক্ত কৃষি সেবার মাধ্যমে জনকল্যাণে জনগণের দোরগোড়ায় পৌছে দিয়ে এখানে সবার কাছে জনবান্ধব কর্মকর্তা হয়ে উঠেছেন।
কৃষিবিদ শায়লা শারমিন তার মেধা ও কর্ম দক্ষতা দিয়ে কাজ করে ইতিমধ্যে তিনি জনবান্ধব কৃষি কর্মকর্তা হিসেবে ব্যাপক সুনাম অর্জন করেছেন। মান্দা কৃষি অফিস থেকে অনিয়ম-দূর্নীতি প্রতিরোধ করে মডেল কৃষি অফিসে রুপান্তরিত করতে নিরলস ভাবে কাজ করে চলেছেন। শায়লা শারমিন কৃষি কর্মকর্তা হিসেবে যোগদানের পর কৃষি অফিসের দৃশ্যপট পাল্টে গেছে গতিশীল হয়েছে কাজ, দূর হয়েছে কৃষকদের হয়রানি ও ভোগান্তি। সরকারের বরাদ্ধকৃত কৃষি যন্ত্রপাতি ও কৃষি উপকরণ বিতরণে প্রকৃত কৃষকদের যাছাই-বাছাই করে স্বচ্ছভাবে বরাদ্দ দেয়া হচ্ছে।
জানা গেছে, তিনি যোগদানের পর বস্তায় আদা চাষ,রাস্তার ধার ও বসত বাড়ির আশপাশের পতিত জমিতে বিষমুক্ত সবজি চাষ,ধানখেতে পার্চিং পদ্ধতি ও মাছ চাষ,সার ডিলারের গুদামে সার মজুদ ও বিক্রির সময় একজন কৃষি কর্মকর্তার উপস্থিতি নিশ্চিতকরণ, নিয়মিত ডিলার ও কীটনাশক ব্যবসায়ীদের দোকান মনিটরিং, অনুমান নির্ভর কীটনাশকের ব্যবহার বন্ধে কৃষি কর্মকর্তার মুঠোফোন নম্বর সংবলিত লিফলেট বিতরন, প্রতিটি ইউনিয়ন পরিষদে (ইউপি) সকাল ৯টা থেকে বিকেল ৪টা পর্যন্ত উপসহকারী কৃষি কর্মকর্তার অবস্থান নিশ্চিতসহ ইতিবাচক নানা উদ্যোগ গ্রহণ করেছেন।
তিনি নিজের কাজ এবং ভালো ব্যবহার ও ভালোবাসা দিয়ে ইতোমধ্যেই জয় করে নিয়েছেন মান্দার সর্বস্তরের মানুষের মন। ক্ষমতাবান মানুষ থেকে শুরু করে সাধারন দিনমজুর সবার কথা তিনি শোনের মনোযোগ সহকারে।যেকোনো অবৈধ ও অন্যায় কাজের বিরুদ্ধে তিনি সবসময় সোচ্চার। তিনি কোনো অভিযোগ পেলে তার সত্যতা সম্পর্কে নিশ্চিত হয়ে তৎক্ষণাৎ ব্যবস্থা নেন।
তাছাড়া গণমাধ্যম, ফেসবুক, মুঠোফোনের মাধ্যমে পাওয়া বিভিন্ন অভিযোগ দ্রুত সমাধান ও তাৎক্ষণিক ব্যবস্থা নিয়ে সব শ্রেণি-পেশার মানুষের প্রশংসা কুড়িয়েছেন তিনি।এবিষয়ে মান্দা উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা কৃষিবিদ শায়লা শারমিন বলেন, কাজ করি দায়িত্ববোধ ও মনের ভাল লাগা থেকে। কোন কিছু পাবার আশায় নয়। সরকারী চকরির সুবাধে যখন যেখানে যাই, সে স্থানকেই নিজের আপন ঠিকানা হিসেবে মনে করি। আমরাও চাই দেশটা একটি সমৃদ্ধিশালী রাষ্ট্র হিসেবে বিশ্ব দরবারে মাথা উঁচু করে দাড়াঁক।এবিষয়ে মান্দা উপজেলা বিসিআইসি সার ডিলার সমিতির সভাপতি জীবন কুমার বলেন, শায়লা শারমিনের মতো বিচক্ষণ কর্মদক্ষতা সম্পন্ন কৃষি কর্মকর্তা তিনি এর আগে দেখেননি। তিনি বলেন, এই কৃষি কর্মকর্তা সব সময় কৃষকদের নিয়েই কথা বলেন।
স্থানীয় এক জনপ্রতিনিধি বলেন, আমাদের ঘুঁনে ধরা সমাজে কেউ ভাল করতে গেলেই অনেকের গা-জ্বলা করে। কৃষি কর্মকর্তার ভাল কাজ অনেকের মাথা ব্যথার কারণ হয়ে উঠেছে।মুলত তারাই এমন একজন ভালো মনের কর্মদক্ষ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে প্রপাগান্ডা ছড়াচ্ছে।
এদিকে কৃষি কর্মকর্তা শায়লা শারমিনের দেখানো পদ্ধতিতে মান্দায় আমনখেতে পোকা দমনে পার্চিং পদ্ধতি জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে। ফসলের জমিতে গাছের মরা ডাল, কঞ্চি, বাঁশের আগা পুঁতে বা ধঞ্চে গাছ পুঁতে পাখি বসার ব্যবস্থা করার নাম ‘পার্চিং’। পার্চিংয়ে পাখি বসার সুযোগ পেলে তার দৃষ্টিসীমায় কোনো ক্ষতিকর পোকা দেখা মাত্রই সেটি সে ধরে খেয়ে ফেলবে। এভাবে পরিবেশবান্ধব পদ্ধতিতে ধানখেতের পোকার আক্রমণ কমিয়ে বেশি ফলন পাওয়া যাবে। বিষবিহীন নিরাপদ ফসল উৎপাদনের ক্ষেত্রে এটি একটি পরীক্ষিত পদ্ধতি। উপজেলায় ধানখেতে পোকা দমনে কীটনাশকের পরিবর্তে এখন ধানচাষিদের কাছে জনপ্রিয় হয়ে উঠছে পার্চিং পদ্ধতি।
দেখা গেছে ধানের জমিতে গাছের ডাল, খুঁটি, বাঁশের কঞ্চি বা মাঝে মাঝে ধঞ্চে গাছ পুঁতা হয়। সেগুলোর উপর বিভিন্ন প্রজাতির পাখিরা বসে ফসলের ক্ষতিকারক পোকামাকড় খেয়ে ফেলে।এই পার্চিং পদ্ধতি ফসলের পোকা দমনের জন্য অত্যন্ত কম ব্যয়বিহীন এবং পরিবেশবান্ধব। এই পদ্ধতিতে ফসল উৎপাদন খরচ ও কীটনাশকের ব্যবহার কমে যাওয়ায় এটি জনপ্রিয় হয়ে উঠছে উপজেলার কৃষকদের মাঝে। অনেক কৃষক আমনখেতে কীটনাশক পরিহার করে পোকা দমনে সহজ ও লাভজনক পার্চিং পদ্ধতি ব্যবহার করছেন।
উপজেলার বিষ্ণুপুর ইউনিয়নের (ইউপি) আলতাব হোসেন ও জাহাঙ্গীর আলম বলেন, তারা কৃষি কর্মকর্তার পরামর্শে আমণখেতে পার্চিং পদ্ধতি অনুসরণ করেছেন।
জানা গেছে, সরকারি কর্মকর্তাদের বিরুদ্ধে জনগণের অভিযোগই কেবল শোনা যায় নিত্যদিন। তবে তাদের মাঝেও ব্যতিক্রমও পাওয়া যায়। যারা নিজের ওপর অর্পিত দায়িত্ব নিষ্ঠার সঙ্গে পালন করে জনগণের আস্থারস্থল হয়ে ওঠে, নিজের আন্তরিক সেবা দ্বারা হয়রানি থেকে মুক্তি দেন মানুষকে, নিজের সরকারি দপ্তরকে করে তোলেন জনবান্ধব, তেমনই একজন কৃষি কর্মকর্তা শায়লা শারমিন। দায়িত্ব গ্রহনের পর থেকে কৃষকদের সেবায় স্বচ্ছ ও দুর্নীতি মুক্ত কৃষি সেবার মাধ্যমে জনকল্যাণে জনগণের দোরগোড়ায় পৌছে দিয়ে এখানে সবার কাছে জনবান্ধব কর্মকর্তা হয়ে উঠেছেন।
কৃষিবিদ শায়লা শারমিন তার মেধা ও কর্ম দক্ষতা দিয়ে কাজ করে ইতিমধ্যে তিনি জনবান্ধব কৃষি কর্মকর্তা হিসেবে ব্যাপক সুনাম অর্জন করেছেন। মান্দা কৃষি অফিস থেকে অনিয়ম-দূর্নীতি প্রতিরোধ করে মডেল কৃষি অফিসে রুপান্তরিত করতে নিরলস ভাবে কাজ করে চলেছেন। শায়লা শারমিন কৃষি কর্মকর্তা হিসেবে যোগদানের পর কৃষি অফিসের দৃশ্যপট পাল্টে গেছে গতিশীল হয়েছে কাজ, দূর হয়েছে কৃষকদের হয়রানি ও ভোগান্তি। সরকারের বরাদ্ধকৃত কৃষি যন্ত্রপাতি ও কৃষি উপকরণ বিতরণে প্রকৃত কৃষকদের যাছাই-বাছাই করে স্বচ্ছভাবে বরাদ্দ দেয়া হচ্ছে।
জানা গেছে, তিনি যোগদানের পর বস্তায় আদা চাষ,রাস্তার ধার ও বসত বাড়ির আশপাশের পতিত জমিতে বিষমুক্ত সবজি চাষ,ধানখেতে পার্চিং পদ্ধতি ও মাছ চাষ,সার ডিলারের গুদামে সার মজুদ ও বিক্রির সময় একজন কৃষি কর্মকর্তার উপস্থিতি নিশ্চিতকরণ, নিয়মিত ডিলার ও কীটনাশক ব্যবসায়ীদের দোকান মনিটরিং, অনুমান নির্ভর কীটনাশকের ব্যবহার বন্ধে কৃষি কর্মকর্তার মুঠোফোন নম্বর সংবলিত লিফলেট বিতরন, প্রতিটি ইউনিয়ন পরিষদে (ইউপি) সকাল ৯টা থেকে বিকেল ৪টা পর্যন্ত উপসহকারী কৃষি কর্মকর্তার অবস্থান নিশ্চিতসহ ইতিবাচক নানা উদ্যোগ গ্রহণ করেছেন।
তিনি নিজের কাজ এবং ভালো ব্যবহার ও ভালোবাসা দিয়ে ইতোমধ্যেই জয় করে নিয়েছেন মান্দার সর্বস্তরের মানুষের মন। ক্ষমতাবান মানুষ থেকে শুরু করে সাধারন দিনমজুর সবার কথা তিনি শোনের মনোযোগ সহকারে।যেকোনো অবৈধ ও অন্যায় কাজের বিরুদ্ধে তিনি সবসময় সোচ্চার। তিনি কোনো অভিযোগ পেলে তার সত্যতা সম্পর্কে নিশ্চিত হয়ে তৎক্ষণাৎ ব্যবস্থা নেন।
তাছাড়া গণমাধ্যম, ফেসবুক, মুঠোফোনের মাধ্যমে পাওয়া বিভিন্ন অভিযোগ দ্রুত সমাধান ও তাৎক্ষণিক ব্যবস্থা নিয়ে সব শ্রেণি-পেশার মানুষের প্রশংসা কুড়িয়েছেন তিনি।এবিষয়ে মান্দা উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা কৃষিবিদ শায়লা শারমিন বলেন, কাজ করি দায়িত্ববোধ ও মনের ভাল লাগা থেকে। কোন কিছু পাবার আশায় নয়। সরকারী চকরির সুবাধে যখন যেখানে যাই, সে স্থানকেই নিজের আপন ঠিকানা হিসেবে মনে করি। আমরাও চাই দেশটা একটি সমৃদ্ধিশালী রাষ্ট্র হিসেবে বিশ্ব দরবারে মাথা উঁচু করে দাড়াঁক।এবিষয়ে মান্দা উপজেলা বিসিআইসি সার ডিলার সমিতির সভাপতি জীবন কুমার বলেন, শায়লা শারমিনের মতো বিচক্ষণ কর্মদক্ষতা সম্পন্ন কৃষি কর্মকর্তা তিনি এর আগে দেখেননি। তিনি বলেন, এই কৃষি কর্মকর্তা সব সময় কৃষকদের নিয়েই কথা বলেন।
স্থানীয় এক জনপ্রতিনিধি বলেন, আমাদের ঘুঁনে ধরা সমাজে কেউ ভাল করতে গেলেই অনেকের গা-জ্বলা করে। কৃষি কর্মকর্তার ভাল কাজ অনেকের মাথা ব্যথার কারণ হয়ে উঠেছে।মুলত তারাই এমন একজন ভালো মনের কর্মদক্ষ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে প্রপাগান্ডা ছড়াচ্ছে।
এদিকে কৃষি কর্মকর্তা শায়লা শারমিনের দেখানো পদ্ধতিতে মান্দায় আমনখেতে পোকা দমনে পার্চিং পদ্ধতি জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে। ফসলের জমিতে গাছের মরা ডাল, কঞ্চি, বাঁশের আগা পুঁতে বা ধঞ্চে গাছ পুঁতে পাখি বসার ব্যবস্থা করার নাম ‘পার্চিং’। পার্চিংয়ে পাখি বসার সুযোগ পেলে তার দৃষ্টিসীমায় কোনো ক্ষতিকর পোকা দেখা মাত্রই সেটি সে ধরে খেয়ে ফেলবে। এভাবে পরিবেশবান্ধব পদ্ধতিতে ধানখেতের পোকার আক্রমণ কমিয়ে বেশি ফলন পাওয়া যাবে। বিষবিহীন নিরাপদ ফসল উৎপাদনের ক্ষেত্রে এটি একটি পরীক্ষিত পদ্ধতি। উপজেলায় ধানখেতে পোকা দমনে কীটনাশকের পরিবর্তে এখন ধানচাষিদের কাছে জনপ্রিয় হয়ে উঠছে পার্চিং পদ্ধতি।
দেখা গেছে ধানের জমিতে গাছের ডাল, খুঁটি, বাঁশের কঞ্চি বা মাঝে মাঝে ধঞ্চে গাছ পুঁতা হয়। সেগুলোর উপর বিভিন্ন প্রজাতির পাখিরা বসে ফসলের ক্ষতিকারক পোকামাকড় খেয়ে ফেলে।এই পার্চিং পদ্ধতি ফসলের পোকা দমনের জন্য অত্যন্ত কম ব্যয়বিহীন এবং পরিবেশবান্ধব। এই পদ্ধতিতে ফসল উৎপাদন খরচ ও কীটনাশকের ব্যবহার কমে যাওয়ায় এটি জনপ্রিয় হয়ে উঠছে উপজেলার কৃষকদের মাঝে। অনেক কৃষক আমনখেতে কীটনাশক পরিহার করে পোকা দমনে সহজ ও লাভজনক পার্চিং পদ্ধতি ব্যবহার করছেন।
উপজেলার বিষ্ণুপুর ইউনিয়নের (ইউপি) আলতাব হোসেন ও জাহাঙ্গীর আলম বলেন, তারা কৃষি কর্মকর্তার পরামর্শে আমণখেতে পার্চিং পদ্ধতি অনুসরণ করেছেন।