আমি একজন মারমা আদিবাসী মেয়ে। আমি প্রতিনিয়ত বিদ্যালয়ে যায়। বিদ্যালয় শেষ করে আমি কোচিং সেন্টারে গেছিলাম। কোচিং শেষে আমি বাড়ি ফেরার পথে কিছু জঙ্গলী জানোয়ারের বাচ্চারা আমাকে নিয়ে গিয়ে নির্জনে দফায় দফায় আমার সাথে জবরদস্তি করে আমার ইজ্জত উপর হামলা করে।
আমি বলি আমার তো অল্প বয়স আমি তো আর সইতে পারছি না তারপরেও এক দল জঙ্গলী জানোয়ারেরা আমাকে ছাড়তে চাই না। আমি তাদের কাছে হাতে জোর করে কাকুতি মিনতে করে বলি আমাকে ছেড়ে দাও আমি বাসায় যাবো। আমার চিৎকারের আওয়াজের পাশে কাক পখিরা সবাই শুনতে পাই কিন্তু জানোয়ারের দলেরা কানেই নেই না। এইভাবে করে জানোরের দলেরা আমার শরীরটা ছিঁড়ে খেয়েছে।
আমার সাথে যেটা হয়েছে সেটা যেনো অন্য আর কোন মেয়ের সাথে না হয়। আমাদের সমাজে র্যাপ নামের শব্দটা হলো একটা মেয়ের জীবনের অভিশাপ। এই সমাজের সবাই তো মেয়েটাইকেই এই অপরাধের জন্য দোষী বলে। কিন্তু আমাদের সাথে যেটা হয় এই সমাজে সেটার তো কেউ প্রতিবাদ করতে পারে না। নিজের চোখ দিয়ে মেয়েদের সাথে হওয়াটাকে চোখ দিয়ে দেখে আর কানে দিয়ে শুনে কিন্তু এই ধর্ষণ নামে জঘন্য অপরাধ বিরুদ্ধে মেয়েদের পাশে কেউ দাড়াই না আজকে আমার সাথে হয়েছে এই জন্য আমি এই সমাজে কলঙ্কিনী।হ্যাঁ আমি সত্যি কলঙ্কিনী কারন আমার সাথে যেটা হয়েছে সেটা আমি মনে করি খুব অন্যায় হচ্ছে।
কিন্তু এই সমাজে এটা আমার কেউ প্রতিবাদ না করে ছি ছি করে, খারাপ মেয়েই বলবে।আমি যে সমাজে একটা ফুল হয়ে ফুটেছিলাম। নিমিষেই সেই সুন্দর ফুলটা পাপড়ির পাতাগুলো ছিড়ে পড়ে গেছে। সত্যি কথা বলতে গেলেই কি গাছে একটা সুন্দর ফুল থাকলে সবাই ফুল তাকে নিতে জানে। কিন্তু তার ঘ্রান সুভাষায় পেতে চাই। কিন্তু আজকে আমার সাথে যেটা হয়েছে। সেটার জন্য আমাকে কেউ বিয়েও করবে না এবং ভালোবাসবে না এটাই সত্যি।
আমি এই লেখাটা লেখেছি খাগড়াছড়ির একটি আদিবাসী ধর্ষণ হওয়া মারমা মেয়ের বিষয়ে।
আমি বলি আমার তো অল্প বয়স আমি তো আর সইতে পারছি না তারপরেও এক দল জঙ্গলী জানোয়ারেরা আমাকে ছাড়তে চাই না। আমি তাদের কাছে হাতে জোর করে কাকুতি মিনতে করে বলি আমাকে ছেড়ে দাও আমি বাসায় যাবো। আমার চিৎকারের আওয়াজের পাশে কাক পখিরা সবাই শুনতে পাই কিন্তু জানোয়ারের দলেরা কানেই নেই না। এইভাবে করে জানোরের দলেরা আমার শরীরটা ছিঁড়ে খেয়েছে।
আমার সাথে যেটা হয়েছে সেটা যেনো অন্য আর কোন মেয়ের সাথে না হয়। আমাদের সমাজে র্যাপ নামের শব্দটা হলো একটা মেয়ের জীবনের অভিশাপ। এই সমাজের সবাই তো মেয়েটাইকেই এই অপরাধের জন্য দোষী বলে। কিন্তু আমাদের সাথে যেটা হয় এই সমাজে সেটার তো কেউ প্রতিবাদ করতে পারে না। নিজের চোখ দিয়ে মেয়েদের সাথে হওয়াটাকে চোখ দিয়ে দেখে আর কানে দিয়ে শুনে কিন্তু এই ধর্ষণ নামে জঘন্য অপরাধ বিরুদ্ধে মেয়েদের পাশে কেউ দাড়াই না আজকে আমার সাথে হয়েছে এই জন্য আমি এই সমাজে কলঙ্কিনী।হ্যাঁ আমি সত্যি কলঙ্কিনী কারন আমার সাথে যেটা হয়েছে সেটা আমি মনে করি খুব অন্যায় হচ্ছে।
কিন্তু এই সমাজে এটা আমার কেউ প্রতিবাদ না করে ছি ছি করে, খারাপ মেয়েই বলবে।আমি যে সমাজে একটা ফুল হয়ে ফুটেছিলাম। নিমিষেই সেই সুন্দর ফুলটা পাপড়ির পাতাগুলো ছিড়ে পড়ে গেছে। সত্যি কথা বলতে গেলেই কি গাছে একটা সুন্দর ফুল থাকলে সবাই ফুল তাকে নিতে জানে। কিন্তু তার ঘ্রান সুভাষায় পেতে চাই। কিন্তু আজকে আমার সাথে যেটা হয়েছে। সেটার জন্য আমাকে কেউ বিয়েও করবে না এবং ভালোবাসবে না এটাই সত্যি।
আমি এই লেখাটা লেখেছি খাগড়াছড়ির একটি আদিবাসী ধর্ষণ হওয়া মারমা মেয়ের বিষয়ে।