ঠাকুরগাঁওয়ের রাণীশংকৈল কুলিক নদী থেকে জরিনা (বুক পাগলী)(৫৫) নামে এক মহিলার লাশ উদ্ধার করা হয়।
রোববার (২৮ সেপ্টেম্বর) পৌরশহরের জয়কালি বাজার সংলগ্ন কুলিক নদী থেকে ভাসমান অবস্থায় এক মহিলার মরদেহ উদ্ধার করা হয়।
মৃত জরিনা পাশ্ববর্তী হরিপুর উপজেলার আটঘরিয়া সরকারটলি গ্রামের বদরুল ইসলামের স্ত্রী।
সংশ্লিষ্ট ইউপি সদস্য মঞ্জু এবং ওই এলাকার রাজমিস্ত্রী আব্দুর রশিদ জানায়, জরনিা দীর্ঘদিন ধরে মানসিকভাবে ভারসাম্যহীন ভাবে ঘোরাফেরা করতো এবং সে প্রায় সময় বাড়িতে থাকতো না।
স্থানীয় ও পুলিশ সূত্রে জানা যায়, ঘটনার দিন সকালে জেলেরা কুলিক নদীতে মাছ ধরছিল। এসময় নদীতে ভাসমান এক নারীকে নদীর ধারে ঝোপের সাথে লেগে থাকা অবস্থায় দেখতে পেয়ে পুলিশকে খরব দেয়। পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে স্থানীয়দের সহায়তায় মহিলার মরদেহ উদ্ধার করে।
রাণীশংকৈল থানা ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মুহ. আরশেদুল হক ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে বলেন, জরনিা মানসকি ভারসাম্যহীন ছিল, তাই প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে পানিতে পড়েই তার মৃত্যু হতে পারে। এরপরেও লাশের সুরতহাল রিপোর্ট তৈরী করে লাশ ময়না তদন্তের জন্য মর্গে পাঠানো হয়েছে।
রোববার (২৮ সেপ্টেম্বর) পৌরশহরের জয়কালি বাজার সংলগ্ন কুলিক নদী থেকে ভাসমান অবস্থায় এক মহিলার মরদেহ উদ্ধার করা হয়।
মৃত জরিনা পাশ্ববর্তী হরিপুর উপজেলার আটঘরিয়া সরকারটলি গ্রামের বদরুল ইসলামের স্ত্রী।
সংশ্লিষ্ট ইউপি সদস্য মঞ্জু এবং ওই এলাকার রাজমিস্ত্রী আব্দুর রশিদ জানায়, জরনিা দীর্ঘদিন ধরে মানসিকভাবে ভারসাম্যহীন ভাবে ঘোরাফেরা করতো এবং সে প্রায় সময় বাড়িতে থাকতো না।
স্থানীয় ও পুলিশ সূত্রে জানা যায়, ঘটনার দিন সকালে জেলেরা কুলিক নদীতে মাছ ধরছিল। এসময় নদীতে ভাসমান এক নারীকে নদীর ধারে ঝোপের সাথে লেগে থাকা অবস্থায় দেখতে পেয়ে পুলিশকে খরব দেয়। পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে স্থানীয়দের সহায়তায় মহিলার মরদেহ উদ্ধার করে।
রাণীশংকৈল থানা ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মুহ. আরশেদুল হক ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে বলেন, জরনিা মানসকি ভারসাম্যহীন ছিল, তাই প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে পানিতে পড়েই তার মৃত্যু হতে পারে। এরপরেও লাশের সুরতহাল রিপোর্ট তৈরী করে লাশ ময়না তদন্তের জন্য মর্গে পাঠানো হয়েছে।