স্কুলছাত্রী ধর্ষণের প্রতিবাদে খাগড়াছড়িতে অনির্দিষ্টকালের সড়ক অবরোধের কারণে যানবাহন চলাচল পুরোপুরি বন্ধ রয়েছে।
জেলার বিভিন্ন স্থানে অবরোধকারীরা সড়কে ব্যারিকেড দিলেও রোববার (২৮ সেপ্টেম্বর) সকাল থেকে সক্রিয় পিকেটিং আর চোখে পড়েনি। তবে পরিস্থিতি উত্তপ্ত থাকায় সাধারণ মানুষ আতঙ্কে ঘর থেকে বের হচ্ছেন না।
জেলা শহর ও আশপাশের এলাকায় নিরাপত্তা ব্যবস্থা আরও জোরদার করা হয়েছে। সেনাবাহিনী নিয়মিত টহল দিচ্ছে এবং ৭ প্লাটুন বিজিবি মোতায়েন রয়েছে।
গতকাল (শনিবার) দুপুরে খাগড়াছড়ি পৌরসভা, সদর উপজেলা ও গুইমারায় অনির্দিষ্টকালের জন্য ১৪৪ ধারা জারি করে জেলা প্রশাসন।
জেলা প্রশাসক এবিএম ইফতেখারুল ইসলাম খন্দকার জানিয়েছেন, পরিস্থিতি স্বাভাবিক না হওয়া পর্যন্ত এ নির্দেশ বহাল থাকবে।
উল্লেখ্য, গত ২৩ সেপ্টেম্বর খাগড়াছড়ি সদরের সিঙ্গিনালা এলাকায় এক স্কুলছাত্রী ধর্ষণের শিকার হয়। এ ঘটনায় ভুক্তভোগীর বাবা অজ্ঞাত তিনজনকে আসামি করে সদর থানায় মামলা করেন। পরদিন সকালে সেনাবাহিনীর সহায়তায় সন্দেহভাজন যুবক শয়ন শীলকে আটক করে পুলিশ।
এদিকে, অবরোধ শুরুর আগে সাজেকে আটকে পড়া পর্যটকদের সেনাবাহিনীর সহায়তায় রাতে খাগড়াছড়ি সদর এলাকায় নিয়ে আসা হয়। পরে তারা গন্তব্যে ফিরে যান।
জেলার বিভিন্ন স্থানে অবরোধকারীরা সড়কে ব্যারিকেড দিলেও রোববার (২৮ সেপ্টেম্বর) সকাল থেকে সক্রিয় পিকেটিং আর চোখে পড়েনি। তবে পরিস্থিতি উত্তপ্ত থাকায় সাধারণ মানুষ আতঙ্কে ঘর থেকে বের হচ্ছেন না।
জেলা শহর ও আশপাশের এলাকায় নিরাপত্তা ব্যবস্থা আরও জোরদার করা হয়েছে। সেনাবাহিনী নিয়মিত টহল দিচ্ছে এবং ৭ প্লাটুন বিজিবি মোতায়েন রয়েছে।
গতকাল (শনিবার) দুপুরে খাগড়াছড়ি পৌরসভা, সদর উপজেলা ও গুইমারায় অনির্দিষ্টকালের জন্য ১৪৪ ধারা জারি করে জেলা প্রশাসন।
জেলা প্রশাসক এবিএম ইফতেখারুল ইসলাম খন্দকার জানিয়েছেন, পরিস্থিতি স্বাভাবিক না হওয়া পর্যন্ত এ নির্দেশ বহাল থাকবে।
উল্লেখ্য, গত ২৩ সেপ্টেম্বর খাগড়াছড়ি সদরের সিঙ্গিনালা এলাকায় এক স্কুলছাত্রী ধর্ষণের শিকার হয়। এ ঘটনায় ভুক্তভোগীর বাবা অজ্ঞাত তিনজনকে আসামি করে সদর থানায় মামলা করেন। পরদিন সকালে সেনাবাহিনীর সহায়তায় সন্দেহভাজন যুবক শয়ন শীলকে আটক করে পুলিশ।
এদিকে, অবরোধ শুরুর আগে সাজেকে আটকে পড়া পর্যটকদের সেনাবাহিনীর সহায়তায় রাতে খাগড়াছড়ি সদর এলাকায় নিয়ে আসা হয়। পরে তারা গন্তব্যে ফিরে যান।