টাঙ্গাইলের কালিহাতী পৌর এলাকার টাঙ্গাইল-ময়মনসিংহ মহাসড়কের চাটিপাড়া সেতু সংলগ্ন এলাকায় এক মর্মান্তিক সড়ক দুর্ঘটনায় অনিক হাসান (১৮) নামে এক কলেজ ছাত্র নিহত হয়েছেন। এ ঘটনায় আবীর (১৫) নামে আরেক মোটরসাইকেল আরোহী আহত হয়েছেন।
বৃহস্পতিবার দুপুরে এই দুর্ঘটনা ঘটে। নিহত অনিক টাঙ্গাইল সদর উপজেলার দাইন্যা ইউনিয়নের ছোট বিন্যাফৈর গ্রামের অটোচালক নিশান মিয়ার ছেলে। তিনি সন্তোষ ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয় টেকনিক্যাল কলেজের প্রথম বর্ষের ছাত্র ছিলেন। আহত আবীরের বাড়িও একই এলাকায়।
নিহতের স্বজন ও প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, অনিক কালিহাতী পৌরসভার সিলিমপুর এলাকায় তার চাচাতো বোনের শ্বশুরবাড়িতে দাওয়াত খেতে এসেছিলেন। বৃহস্পতিবার সকালে কালিহাতী পেট্রোল পাম্প থেকে তেল নিয়ে মোটরসাইকেলযোগে সিলিমপুর যাওয়ার পথে টাঙ্গাইল-ময়মনসিংহ মহাসড়কের চাটিপাড়া সেতু এলাকায় পৌঁছালে পেছন থেকে আসা একটি অজ্ঞাত বাস তাদের মোটরসাইকেলকে ধাক্কা দেয়। এতে অনিক মহাসড়কে ছিটকে পড়েন এবং বাসের চাকা তার শরীরের ওপর দিয়ে চলে যায়। ঘটনাস্থলেই তার মৃত্যু হয়।
এলেঙ্গা হাইওয়ে পুলিশের এসআই মাহবুব হোসেন জানান, খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থলে পৌঁছে মরদেহ উদ্ধার করে এবং মোটরসাইকেলটি থানায় নিয়ে আসে।
এ ব্যাপারে আইনগত ব্যবস্থা প্রক্রিয়াধীন রয়েছে। নিহতের পরিবারের কোনো অভিযোগ না থাকায় ময়নাতদন্ত ছাড়াই মরদেহ পরিবারের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে।
এই দুর্ঘটনায় এলাকায় শোকের ছায়া নেমে এসেছে।
বৃহস্পতিবার দুপুরে এই দুর্ঘটনা ঘটে। নিহত অনিক টাঙ্গাইল সদর উপজেলার দাইন্যা ইউনিয়নের ছোট বিন্যাফৈর গ্রামের অটোচালক নিশান মিয়ার ছেলে। তিনি সন্তোষ ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয় টেকনিক্যাল কলেজের প্রথম বর্ষের ছাত্র ছিলেন। আহত আবীরের বাড়িও একই এলাকায়।
নিহতের স্বজন ও প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, অনিক কালিহাতী পৌরসভার সিলিমপুর এলাকায় তার চাচাতো বোনের শ্বশুরবাড়িতে দাওয়াত খেতে এসেছিলেন। বৃহস্পতিবার সকালে কালিহাতী পেট্রোল পাম্প থেকে তেল নিয়ে মোটরসাইকেলযোগে সিলিমপুর যাওয়ার পথে টাঙ্গাইল-ময়মনসিংহ মহাসড়কের চাটিপাড়া সেতু এলাকায় পৌঁছালে পেছন থেকে আসা একটি অজ্ঞাত বাস তাদের মোটরসাইকেলকে ধাক্কা দেয়। এতে অনিক মহাসড়কে ছিটকে পড়েন এবং বাসের চাকা তার শরীরের ওপর দিয়ে চলে যায়। ঘটনাস্থলেই তার মৃত্যু হয়।
এলেঙ্গা হাইওয়ে পুলিশের এসআই মাহবুব হোসেন জানান, খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থলে পৌঁছে মরদেহ উদ্ধার করে এবং মোটরসাইকেলটি থানায় নিয়ে আসে।
এ ব্যাপারে আইনগত ব্যবস্থা প্রক্রিয়াধীন রয়েছে। নিহতের পরিবারের কোনো অভিযোগ না থাকায় ময়নাতদন্ত ছাড়াই মরদেহ পরিবারের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে।
এই দুর্ঘটনায় এলাকায় শোকের ছায়া নেমে এসেছে।