চাঁপাইনবাবগঞ্জে মা ও শিশু কল্যাণ সংস্থা নামের একটি অনিবন্ধিত ও ভুয়া এনজিও পরিচালকের বিরুদ্ধে ৩ কোটি টাকা আত্মসাতের অভিযোগ উঠেছে। এনজিও পরিচালকের পালিয়ে যাওয়ার খবরে অফিসে গিয়ে প্রতিষ্ঠানটির ম্যানেজার, ক্যাশিয়ার ও ফিল্ড অফিসারসহ ৫ জনকে আটকে রাখে গ্রাহকরা। পরে জেলা শহরের উপর রাজারামপুর সিসিডিবি মোড়স্থ অফিস থেকে তাদেরকে আটক করে নিয়ে যায় পুলিশ। মঙ্গলবার রাত সাড়ে ৯টার দিকে এ ঘটনা ঘটে।
জানা যায়, গ্রাহকদের অতিরিক্ত মুনাফা ও টাকা প্রাপ্তির নিশ্চয়তা দিয়ে প্রায় ৩ কোটি টাকা সংগ্রহ করে এনজিওটি। কিন্তু হঠাৎ করেই গত ৩-৪ দিন আগে টাকা আত্মসাত করে পালিয়ে যায় এনজিও পরিচালক মোকসেদুল ইসলাম৷ খবর পেয়ে কয়েকশ গ্রাহক অফিসে গিয়ে ৫ জনকে আটক করে পুলিশের হাতে সোপর্দ করে।
আটককৃতরা হলেন- জেলা শহরের নামেরাজারামপুর এলাকার সৈবুর রহমানের মেয়ে ম্যানেজার মোসা. সালমা আক্তার, একই গ্রামের মৃত ইসরাফিল হকের মেয়ে ক্যায়িয়ার সুমেরা খাতুন, নামোশংকরবাটি এলাকার মৃত একরামুল হকের ছেলে ফিল্ড অফিসার মনোয়ারুল ইসলাম, রাজারামপুর এলাকার দুরুল হোদার মেয়ে ফিল্ড অফিসার হালিমা খাতুন ও সদর উপজেলার আতাহার গ্রামের আজহারুল ইসলামের মেয়ে ফিল্ড অফিসার নাফিসা খাতুন।
ভুক্তভোগী নারী শরিফা বেগম বলেন, আমার ছেলে বিদেশে থাকে। মাত্র ১৫ দিন ২ লাখ টাকা জমা রেছেছিলাম। এখন শুনি পরিচালক মোকসেদুল ইসলাম পালিয়ে গেছেন। এরপর অন্যদের মতো অফিসে এসে দেখি আমার মতো গ্রাহকরা তাদেরকে আটক করে রাখে। পরে পুলিশ সরেজমিনে গিয়ে তাদেরকে উদ্ধার করা হয়।
স্থানীয় বাসিন্দা ফয়সাম আজম জানান, একটি শাখা থেকেই প্রায় ৩ কোটি টাকার উপরে কয়েকদিনে আত্মসাৎ করে নিয়ে গেছে। টাকা না পাওয়ার শঙ্কা থেকেই তাকে ঘেরাও করে। পরে পুলিশ থানায় নিয়ে গেলে সেখানে অবস্থান নেয়। করে পুলিশ আদালতে মামলা গ্রহণ করতে বলেন।
চাঁপাইনবাবগঞ্জ সদর মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মতিউর রহমান জানান, আটককৃত ৫ জনের বিরুদ্ধে মামলা করে বৃহস্পতিবার (২৫ সেপ্টেম্বর) সকালে আদালতে সোপর্দ করা হবে। এছাড়াও কয়েকশ গ্রাহক হওয়ায় তাদেরকে আদালতে মামলা করার পরামর্শ দেয়া হয়েছে। এছাড়াও ভুক্তভোগী সকল গ্রাহকের নাম ঠিকানা ও টাকার পরিমাণ সংগ্রহ করা হচ্ছে বলে জানান তিনি।
জানা যায়, গ্রাহকদের অতিরিক্ত মুনাফা ও টাকা প্রাপ্তির নিশ্চয়তা দিয়ে প্রায় ৩ কোটি টাকা সংগ্রহ করে এনজিওটি। কিন্তু হঠাৎ করেই গত ৩-৪ দিন আগে টাকা আত্মসাত করে পালিয়ে যায় এনজিও পরিচালক মোকসেদুল ইসলাম৷ খবর পেয়ে কয়েকশ গ্রাহক অফিসে গিয়ে ৫ জনকে আটক করে পুলিশের হাতে সোপর্দ করে।
আটককৃতরা হলেন- জেলা শহরের নামেরাজারামপুর এলাকার সৈবুর রহমানের মেয়ে ম্যানেজার মোসা. সালমা আক্তার, একই গ্রামের মৃত ইসরাফিল হকের মেয়ে ক্যায়িয়ার সুমেরা খাতুন, নামোশংকরবাটি এলাকার মৃত একরামুল হকের ছেলে ফিল্ড অফিসার মনোয়ারুল ইসলাম, রাজারামপুর এলাকার দুরুল হোদার মেয়ে ফিল্ড অফিসার হালিমা খাতুন ও সদর উপজেলার আতাহার গ্রামের আজহারুল ইসলামের মেয়ে ফিল্ড অফিসার নাফিসা খাতুন।
ভুক্তভোগী নারী শরিফা বেগম বলেন, আমার ছেলে বিদেশে থাকে। মাত্র ১৫ দিন ২ লাখ টাকা জমা রেছেছিলাম। এখন শুনি পরিচালক মোকসেদুল ইসলাম পালিয়ে গেছেন। এরপর অন্যদের মতো অফিসে এসে দেখি আমার মতো গ্রাহকরা তাদেরকে আটক করে রাখে। পরে পুলিশ সরেজমিনে গিয়ে তাদেরকে উদ্ধার করা হয়।
স্থানীয় বাসিন্দা ফয়সাম আজম জানান, একটি শাখা থেকেই প্রায় ৩ কোটি টাকার উপরে কয়েকদিনে আত্মসাৎ করে নিয়ে গেছে। টাকা না পাওয়ার শঙ্কা থেকেই তাকে ঘেরাও করে। পরে পুলিশ থানায় নিয়ে গেলে সেখানে অবস্থান নেয়। করে পুলিশ আদালতে মামলা গ্রহণ করতে বলেন।
চাঁপাইনবাবগঞ্জ সদর মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মতিউর রহমান জানান, আটককৃত ৫ জনের বিরুদ্ধে মামলা করে বৃহস্পতিবার (২৫ সেপ্টেম্বর) সকালে আদালতে সোপর্দ করা হবে। এছাড়াও কয়েকশ গ্রাহক হওয়ায় তাদেরকে আদালতে মামলা করার পরামর্শ দেয়া হয়েছে। এছাড়াও ভুক্তভোগী সকল গ্রাহকের নাম ঠিকানা ও টাকার পরিমাণ সংগ্রহ করা হচ্ছে বলে জানান তিনি।