কুমিল্লার দাউদকান্দিতে সড়কের পাশে ঝোপঝাড় থেকে কিশোর ফাহিমের গলাকাটা মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। এ সময় তার সঙ্গে থাকা রিকশাটি পাওয়া যায়নি। এতে ধারণা করা হচ্ছে অটোরিকশা ছিনিয়ে নিতেই গলাকেটে ফাহিমকে হত্যা করেছে দুর্বৃত্তরা।
বৃহস্পতিবার (২৫ সেপ্টেম্বর) সকাল ৯টার দিকে দাউদকান্দি উপজেলার উত্তর নসরুউদ্দী স্লুইসজগেট এলাকা থেকে তার মরদেহটি উদ্ধার করা হয়।
নিহত ফাহিম সুনামগঞ্জ জেলার জামালগঞ্জ উপজেলার শরীফপুর গ্রামের মজিবুর রহমানের ছেলে।
পরিবারের বরাতে পুলিশ জানায়, দাউদকান্দির একটি ভাড়া বাসায় মা, দুই ভাই ও এক বোনের সঙ্গে বসবাস করতো সে। জীবন-জীবিকা ও পরিবারের খরচ যোগাতে রিকশা চালাতো ফাহিম। সর্বশেষ বুধবার সকালে সে রিকশা নিয়ে বাসা থেকে বের হয়। তবে রাতে আর বাসায় ফেরেনি। রাতভর নিখোঁজ থাকার পর বৃহস্পতিবার সকাল ৯টায় স্থানীয় বাসিন্দারা তার মরদেহ সড়কের পাশে ঝোঁপে পড়ে থাকতে দেখে। পরে পুলিশকে খবর দেওয়া হলে পুলিশ ঘটনাস্থল থেকে মরদেহটি উদ্ধার করে।
দাউদকান্দি মডেল থানার ওসি জুনায়েত চৌধুরী বলেন, স্থানীয়দের কাছ থেকে খবর পেয়ে মরদেহটি উদ্ধার করা হয়েছে। প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে, দুর্বৃত্তরা ফাহিমকে হত্যার পর রিকশা নিয়ে চলে গেছে। তদন্ত অব্যাহত আছে। এ ঘটনায় আইনি ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে।
বৃহস্পতিবার (২৫ সেপ্টেম্বর) সকাল ৯টার দিকে দাউদকান্দি উপজেলার উত্তর নসরুউদ্দী স্লুইসজগেট এলাকা থেকে তার মরদেহটি উদ্ধার করা হয়।
নিহত ফাহিম সুনামগঞ্জ জেলার জামালগঞ্জ উপজেলার শরীফপুর গ্রামের মজিবুর রহমানের ছেলে।
পরিবারের বরাতে পুলিশ জানায়, দাউদকান্দির একটি ভাড়া বাসায় মা, দুই ভাই ও এক বোনের সঙ্গে বসবাস করতো সে। জীবন-জীবিকা ও পরিবারের খরচ যোগাতে রিকশা চালাতো ফাহিম। সর্বশেষ বুধবার সকালে সে রিকশা নিয়ে বাসা থেকে বের হয়। তবে রাতে আর বাসায় ফেরেনি। রাতভর নিখোঁজ থাকার পর বৃহস্পতিবার সকাল ৯টায় স্থানীয় বাসিন্দারা তার মরদেহ সড়কের পাশে ঝোঁপে পড়ে থাকতে দেখে। পরে পুলিশকে খবর দেওয়া হলে পুলিশ ঘটনাস্থল থেকে মরদেহটি উদ্ধার করে।
দাউদকান্দি মডেল থানার ওসি জুনায়েত চৌধুরী বলেন, স্থানীয়দের কাছ থেকে খবর পেয়ে মরদেহটি উদ্ধার করা হয়েছে। প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে, দুর্বৃত্তরা ফাহিমকে হত্যার পর রিকশা নিয়ে চলে গেছে। তদন্ত অব্যাহত আছে। এ ঘটনায় আইনি ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে।