চাঁপাইনবাবগঞ্জ জেলা প্রশাসক মো. আব্দুস সামাদ বলেছেন, টাইফয়েড টিকার কোনো ক্ষতিকর দিক নেই। এটি একটি হালাল টিকা, এই টিকা গ্রহণে ধর্মীয় কোনো বাধা নেই। আমাদের জন্য টাইফয়েড থেকে সুরক্ষিত থাকতে এ টিকার বিকল্প নেই।
বুধবার (২৪ সেপ্টেম্বর) চাঁপাইনবাবগঞ্জ জেলা প্রশাসকের সম্মেলন কক্ষে জেলা তথ্য অফিস আয়োজিত টাইফয়েড টিকাদান ক্যাম্পেইন-২০২৫ উপলক্ষ্যে ওরিয়েন্টেশন কর্মশালায় সভাপতির বক্তৃতায় তিনি এমন মন্তব্য করেন।
জেলা প্রশাসক বলেন, বিভিন্ন টিকা গ্রহণের সময় আমাদের মাঝে মাঝে একটু সমস্যা হয় কিন্তু টাইফয়েড টিকা গ্রহণ করলে তেমন কোনো অসুবিধা হবে না। কাজেই বাচ্চাদের মধ্যে যেন ভীতি কাজ না করে সেই দিকে লক্ষ্য রাখতে হবে।
কর্মশালায় অংশগ্রহণকারী স্কাউট ও গার্লস গাইডদের উদ্দেশে তিনি বলেন, এখানে তোমরা যারা এসেছ, তোমরাই আমাদের প্রাণ। তোমরা অন্যদের উদ্বুদ্ধ করবে যেন সবাই এই টিকা গ্রহণের মাধ্যমে নিজেদেরকে টাইফয়েড থেকে সুরক্ষিত রাখতে পারে। আমাদের লক্ষ্য হলো, ৯ মাস থেকে ১৫ বছরের কম বয়সী সব বাচ্চাকে এ টিকার আওতায় আনা।
অপপ্রচারে কান না দিতে সকলের প্রতি আহবান জানিয়ে তিনি বলেন, কেউ যেন অপপ্রচার না চালায়। আমরা ভীত হবো না, কোনো গুজবে কান দিব না। আমরা চাঁপাইনবাবগঞ্জ জেলার প্রায় ৫ লক্ষ বাচ্চাকে আমাদের কার্যক্রমের আওতায় আনতে চাই। বাচ্চারা এই টিকা নিলে টাইফয়েড জ্বরে আক্রান্ত হবে না। আগামী দিনে ইপিআই কার্যক্রমের আওতায় নিয়মিত টিকা হিসেবে টাইফয়েড এর টিকা দেওয়া হবে।
সকলের ঐকান্তিক প্রচেষ্টায় শতভাগ রেজিস্ট্রেশন সম্পন্ন হবে বলে এসময় তিনি আশাবাদ ব্যক্ত করেন। জেলা তথ্য অফিসার রূপ কুমার বর্মণ এর সঞ্চালনায় কর্মশালায় উপস্থিত ছিলেন গণযোগাযোগ অধিদপ্তরের পরিচালক অনসূয়া বড়ুয়া, সিভিল সার্জন ডা. এ. কে. এম. শাহাব উদ্দীন, স্থানীয় সরকারের উপপরিচালক উজ্জ্বল কুমার ঘোষ, পরিবার পরিকল্পনা অধিদপ্তরের উপপরিচালক শুকলাল বৈদ্য এবং জেলা শিক্ষা অফিসার মো. আব্দুল মতিন।
কর্মশালায় স্কাউট ও গার্লস গাইডের প্রশিক্ষক ও সদস্যবৃন্দ অংশগ্রহণ করেন।
বুধবার (২৪ সেপ্টেম্বর) চাঁপাইনবাবগঞ্জ জেলা প্রশাসকের সম্মেলন কক্ষে জেলা তথ্য অফিস আয়োজিত টাইফয়েড টিকাদান ক্যাম্পেইন-২০২৫ উপলক্ষ্যে ওরিয়েন্টেশন কর্মশালায় সভাপতির বক্তৃতায় তিনি এমন মন্তব্য করেন।
জেলা প্রশাসক বলেন, বিভিন্ন টিকা গ্রহণের সময় আমাদের মাঝে মাঝে একটু সমস্যা হয় কিন্তু টাইফয়েড টিকা গ্রহণ করলে তেমন কোনো অসুবিধা হবে না। কাজেই বাচ্চাদের মধ্যে যেন ভীতি কাজ না করে সেই দিকে লক্ষ্য রাখতে হবে।
কর্মশালায় অংশগ্রহণকারী স্কাউট ও গার্লস গাইডদের উদ্দেশে তিনি বলেন, এখানে তোমরা যারা এসেছ, তোমরাই আমাদের প্রাণ। তোমরা অন্যদের উদ্বুদ্ধ করবে যেন সবাই এই টিকা গ্রহণের মাধ্যমে নিজেদেরকে টাইফয়েড থেকে সুরক্ষিত রাখতে পারে। আমাদের লক্ষ্য হলো, ৯ মাস থেকে ১৫ বছরের কম বয়সী সব বাচ্চাকে এ টিকার আওতায় আনা।
অপপ্রচারে কান না দিতে সকলের প্রতি আহবান জানিয়ে তিনি বলেন, কেউ যেন অপপ্রচার না চালায়। আমরা ভীত হবো না, কোনো গুজবে কান দিব না। আমরা চাঁপাইনবাবগঞ্জ জেলার প্রায় ৫ লক্ষ বাচ্চাকে আমাদের কার্যক্রমের আওতায় আনতে চাই। বাচ্চারা এই টিকা নিলে টাইফয়েড জ্বরে আক্রান্ত হবে না। আগামী দিনে ইপিআই কার্যক্রমের আওতায় নিয়মিত টিকা হিসেবে টাইফয়েড এর টিকা দেওয়া হবে।
সকলের ঐকান্তিক প্রচেষ্টায় শতভাগ রেজিস্ট্রেশন সম্পন্ন হবে বলে এসময় তিনি আশাবাদ ব্যক্ত করেন। জেলা তথ্য অফিসার রূপ কুমার বর্মণ এর সঞ্চালনায় কর্মশালায় উপস্থিত ছিলেন গণযোগাযোগ অধিদপ্তরের পরিচালক অনসূয়া বড়ুয়া, সিভিল সার্জন ডা. এ. কে. এম. শাহাব উদ্দীন, স্থানীয় সরকারের উপপরিচালক উজ্জ্বল কুমার ঘোষ, পরিবার পরিকল্পনা অধিদপ্তরের উপপরিচালক শুকলাল বৈদ্য এবং জেলা শিক্ষা অফিসার মো. আব্দুল মতিন।
কর্মশালায় স্কাউট ও গার্লস গাইডের প্রশিক্ষক ও সদস্যবৃন্দ অংশগ্রহণ করেন।