গাজীপুর সদর উপজেলায় ডাকাত সন্দেহে গণপিটুনিতে হায়দার ইসলাম (৫১) নামে এক ব্যক্তি নিহত হয়েছেন। এ ঘটনায় আলামিন (২৫) নামে আরও একজন গুরুতর আহত হয়ে শহীদ তাজউদ্দীন আহমদ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রয়েছেন। মঙ্গলবার (২৩ সেপ্টেম্বর) দিবাগত রাত সাড়ে ৩ টার দিকে এ ঘটনা ঘটে।
নিহত হায়দার ইসলাম রাঙামাটির লাংগদু উপজেলার জালালাবাদ গ্রামের সোলেমান বেপারীর ছেলে। আহত আলামিনের বাড়ি ফেনী জেলার মহিরহাট গ্রামের মহন দালালের ছেলে।
পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, বুধবার (২৪ সেপ্টেম্বর) ভোর সাড়ে ৩টার দিকে সদর উপজেলার নয়াপাড়া এলাকায় ৭-৮ জন ডাকাতির প্রস্তুতি নিচ্ছিল। এ সময় স্থানীয়রা টের পেয়ে ধাওয়া দেন। এক পর্যায়ে দুজনকে ডাকাত সন্দেহে আটক করে বেধড়ক মারধর করা হয়। খবর পেয়ে জয়দেবপুর থানা পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে হায়দার ইসলাম ও আলামিনকে উদ্ধার করে হাসপাতালে নিয়ে যায়। সেখানে কর্তব্যরত চিকিৎসক হায়দার ইসলামকে মৃত ঘোষণা করেন।
স্থানীয়রা জানান, নয়াপাড়া এলাকায় সম্প্রতি একাধিক ডাকাতির ঘটনার পর এলাকাবাসী মিলে বিভিন্ন পয়েন্টে পাহারা দিচ্ছিলেন। এ সময় সন্দেহজনকভাবে ঘোরাফেরা করতে দেখে একজনকে আটক করা হয়। তখন তার সঙ্গে থাকা আরও পাঁচ থেকে সাতজন পালিয়ে যান। পরে ভৌরাগাটা এলাকায় আরেকজনকে আটক করে স্থানীয়রা গণপিটুনি দেন। খবর পেয়ে পুলিশ এসে দুজনকেই উদ্ধার করে হাসপাতালে নিয়ে যায়।
জয়দেবপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) তৌহিদ আহমেদ জানান, নয়াপাড়া এলাকায় ডাকাতি করতে এলে স্থানীয় লোকজন দুজনকে আটক করে গণপিটুনি দেয়। এতে একজন নিহত হন। এসময় তাদের কাছ থেকে দেশীয় অস্ত্র উদ্ধার করা হয়। নিহত হায়দার ইসলামের বিরুদ্ধে দেশের বিভিন্ন থানায় একাধিক ডাকাতি মামলা রয়েছে। এ বিষয়ে আইনগত ব্যবস্থা প্রক্রিয়াধীন।
নিহত হায়দার ইসলাম রাঙামাটির লাংগদু উপজেলার জালালাবাদ গ্রামের সোলেমান বেপারীর ছেলে। আহত আলামিনের বাড়ি ফেনী জেলার মহিরহাট গ্রামের মহন দালালের ছেলে।
পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, বুধবার (২৪ সেপ্টেম্বর) ভোর সাড়ে ৩টার দিকে সদর উপজেলার নয়াপাড়া এলাকায় ৭-৮ জন ডাকাতির প্রস্তুতি নিচ্ছিল। এ সময় স্থানীয়রা টের পেয়ে ধাওয়া দেন। এক পর্যায়ে দুজনকে ডাকাত সন্দেহে আটক করে বেধড়ক মারধর করা হয়। খবর পেয়ে জয়দেবপুর থানা পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে হায়দার ইসলাম ও আলামিনকে উদ্ধার করে হাসপাতালে নিয়ে যায়। সেখানে কর্তব্যরত চিকিৎসক হায়দার ইসলামকে মৃত ঘোষণা করেন।
স্থানীয়রা জানান, নয়াপাড়া এলাকায় সম্প্রতি একাধিক ডাকাতির ঘটনার পর এলাকাবাসী মিলে বিভিন্ন পয়েন্টে পাহারা দিচ্ছিলেন। এ সময় সন্দেহজনকভাবে ঘোরাফেরা করতে দেখে একজনকে আটক করা হয়। তখন তার সঙ্গে থাকা আরও পাঁচ থেকে সাতজন পালিয়ে যান। পরে ভৌরাগাটা এলাকায় আরেকজনকে আটক করে স্থানীয়রা গণপিটুনি দেন। খবর পেয়ে পুলিশ এসে দুজনকেই উদ্ধার করে হাসপাতালে নিয়ে যায়।
জয়দেবপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) তৌহিদ আহমেদ জানান, নয়াপাড়া এলাকায় ডাকাতি করতে এলে স্থানীয় লোকজন দুজনকে আটক করে গণপিটুনি দেয়। এতে একজন নিহত হন। এসময় তাদের কাছ থেকে দেশীয় অস্ত্র উদ্ধার করা হয়। নিহত হায়দার ইসলামের বিরুদ্ধে দেশের বিভিন্ন থানায় একাধিক ডাকাতি মামলা রয়েছে। এ বিষয়ে আইনগত ব্যবস্থা প্রক্রিয়াধীন।