চারঘাটে এক বিধবা নারীর কোলজুড়ে জন্ম নিলো ফুটফুটে এক পুত্রসন্তান। রোববার সন্ধ্যায় সন্তান প্রসবের ঘটনা জানাজানি হতেই এলাকায় ব্যাপক চাঞ্চল্যের সৃষ্টি হয়। শিশুটিকে দেখতে স্থানীয়রা ভিড় জমান ওই নারীর বাড়িতে।
সোমবার (২২ সেপ্টেম্বর) ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করেছেন চারঘাট মডেল থানার ওসি মিজানুর রহমান।
পরবর্তীতে নবজাতকের পিতৃপরিচয় প্রকাশ করেন ওই নারী কারিমন বেগম (৩৫)। তিনি অভিযোগ করেন, প্রতিবেশী সাবেক ইউপি সদস্য শুকচান্দ আলীর ছেলে সাইফুল ইসলাম বিয়ের প্রলোভন দেখিয়ে একাধিকবার শারীরিক সম্পর্কে লিপ্ত হন। এর জেরেই তিনি গর্ভবতী হন। সন্তান গর্ভপাত করাতে ব্যর্থ হয়ে শেষ পর্যন্ত রোববার সন্ধ্যায় নিজ বাড়িতেই একটি ছেলেসন্তানের জন্ম দেন তিনি।
এ খবর ছড়িয়ে পড়লে উত্তাল হয়ে ওঠে উপজেলার নিমপাড়া ইউনিয়নের কালুহাটি পশ্চিমপাড়া এলাকা। ক্ষুব্ধ এলাকাবাসী দ্রুত বিচার দাবি করেন। তবে অভিযুক্ত সাইফুল ইসলাম আত্মগোপনে চলে যান।
কারিমন বেগম বলেন, ২০১৬ সালে স্বামী আকছেদ আলী মারা যাওয়ার পর দুই ছেলে ও এক মেয়েকে নিয়ে কষ্টে সংসার চালাচ্ছিলাম। এরমধ্যে সাইফুল বিয়ের আশ্বাস দিয়ে আমার সঙ্গে সম্পর্ক গড়ে তোলে। এখন সে মুখ ফিরিয়ে নিয়েছে। আমি আমার সন্তানের পিতৃপরিচয় চাই এবং তার বিচার দাবি করছি।
স্থানীয়দের বরাত দিয়ে জানা গেছে, আকছেদ আলীর মৃত্যুর পর সাইফুল ইসলাম প্রায়ই কারিমনের বাড়ির আশপাশে যাতায়াত করতেন।
অভিযুক্ত সাইফুল ইসলামের স্ত্রী অবশ্য অভিযোগ অস্বীকার করে বলেন, আমার স্বামী নির্দোষ। তাকে ফাঁসানোর জন্য মিথ্যা অপবাদ দেওয়া হচ্ছে। কারিমনের চরিত্র নিয়েও প্রশ্ন রয়েছে।
ইউপি সদস্য শামীম সরদার বলেন, বিধবা নারী কারিমনের ঘরে সন্তান জন্মের খবর ছড়িয়ে পড়তেই এলাকায় তোলপাড় শুরু হয়েছে।
কারিমনের ভাসুরের ছেলে মাসুদ রানা জানান, চাচা মারা যাওয়ার পর প্রায় প্রতিদিন রাতেই চাচির বাড়ির আশপাশে সাইফুলকে ঘোরাফেরা করতে দেখা গেছে। এখন নবজাতকের পিতৃপরিচয় নিশ্চিত করে বিচার চাই।
এ বিষয়ে চারঘাট মডেল থানার ওসি মিজানুর রহমান বলেন, ঘটনার খবর আমরা পেয়েছি। তবে এ বিষয়ে এখনও কোনো লিখিত অভিযোগ পাওয়া যায়নি। অভিযোগ পেলে তদন্ত করে আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
সোমবার (২২ সেপ্টেম্বর) ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করেছেন চারঘাট মডেল থানার ওসি মিজানুর রহমান।
পরবর্তীতে নবজাতকের পিতৃপরিচয় প্রকাশ করেন ওই নারী কারিমন বেগম (৩৫)। তিনি অভিযোগ করেন, প্রতিবেশী সাবেক ইউপি সদস্য শুকচান্দ আলীর ছেলে সাইফুল ইসলাম বিয়ের প্রলোভন দেখিয়ে একাধিকবার শারীরিক সম্পর্কে লিপ্ত হন। এর জেরেই তিনি গর্ভবতী হন। সন্তান গর্ভপাত করাতে ব্যর্থ হয়ে শেষ পর্যন্ত রোববার সন্ধ্যায় নিজ বাড়িতেই একটি ছেলেসন্তানের জন্ম দেন তিনি।
এ খবর ছড়িয়ে পড়লে উত্তাল হয়ে ওঠে উপজেলার নিমপাড়া ইউনিয়নের কালুহাটি পশ্চিমপাড়া এলাকা। ক্ষুব্ধ এলাকাবাসী দ্রুত বিচার দাবি করেন। তবে অভিযুক্ত সাইফুল ইসলাম আত্মগোপনে চলে যান।
কারিমন বেগম বলেন, ২০১৬ সালে স্বামী আকছেদ আলী মারা যাওয়ার পর দুই ছেলে ও এক মেয়েকে নিয়ে কষ্টে সংসার চালাচ্ছিলাম। এরমধ্যে সাইফুল বিয়ের আশ্বাস দিয়ে আমার সঙ্গে সম্পর্ক গড়ে তোলে। এখন সে মুখ ফিরিয়ে নিয়েছে। আমি আমার সন্তানের পিতৃপরিচয় চাই এবং তার বিচার দাবি করছি।
স্থানীয়দের বরাত দিয়ে জানা গেছে, আকছেদ আলীর মৃত্যুর পর সাইফুল ইসলাম প্রায়ই কারিমনের বাড়ির আশপাশে যাতায়াত করতেন।
অভিযুক্ত সাইফুল ইসলামের স্ত্রী অবশ্য অভিযোগ অস্বীকার করে বলেন, আমার স্বামী নির্দোষ। তাকে ফাঁসানোর জন্য মিথ্যা অপবাদ দেওয়া হচ্ছে। কারিমনের চরিত্র নিয়েও প্রশ্ন রয়েছে।
ইউপি সদস্য শামীম সরদার বলেন, বিধবা নারী কারিমনের ঘরে সন্তান জন্মের খবর ছড়িয়ে পড়তেই এলাকায় তোলপাড় শুরু হয়েছে।
কারিমনের ভাসুরের ছেলে মাসুদ রানা জানান, চাচা মারা যাওয়ার পর প্রায় প্রতিদিন রাতেই চাচির বাড়ির আশপাশে সাইফুলকে ঘোরাফেরা করতে দেখা গেছে। এখন নবজাতকের পিতৃপরিচয় নিশ্চিত করে বিচার চাই।
এ বিষয়ে চারঘাট মডেল থানার ওসি মিজানুর রহমান বলেন, ঘটনার খবর আমরা পেয়েছি। তবে এ বিষয়ে এখনও কোনো লিখিত অভিযোগ পাওয়া যায়নি। অভিযোগ পেলে তদন্ত করে আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়া হবে।