রাবিতে শিক্ষক লাঞ্ছিতের ঘটনায় ক্যাম্পাসে ‘কমপ্লিট শাটডাউন’ এবং শিক্ষার্থীদের হল ও মেস ছেড়ে চলে যাওয়ার কারণে রাকসু নির্বাচন পেছানোর দাবি জানিয়েছেন ছাত্রদল সমর্থিত প্রার্থীরা।
সোমবার (২২ সেপ্টেম্বর) সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে ‘ঐক্যবদ্ধ নতুন প্রজন্ম’ প্যানেলের ভিপি প্রার্থী শেখ নুর উদ্দিন আবীর বলেন, আমাদের নির্বাচনের তারিখ নিয়ে কোনো সমস্যা নেই। তবে শতভাগ শিক্ষার্থী উপস্থিতি আমাদের জন্য গুরুত্বপূর্ণ। ভোটার ছাড়া নির্বাচন কোনোভাবেই সুষ্ঠু হতে পারে না। তাই দরকার হলে ভোট দুর্গা পূজার পরে অনুষ্ঠিত হোক—আমরা সেটিই চাই।
অভিযোগ করেছেন, ক্যাম্পাসের অস্থিতিশীল পরিবেশ, ‘কমপ্লিট শাটডাউন’, ক্লাস ও পরীক্ষা বন্ধ এবং পূজার ছুটি সামনে থাকায় শিক্ষার্থীরা হল ও মেস ছেড়ে চলে যাচ্ছেন। এই পরিস্থিতিতে ভোটার উপস্থিতি কম থাকায় রাকসু নির্বাচন ‘প্রশ্নবিদ্ধ ও প্রহসনের’ রূপ নিতে পারে বলে আশঙ্কা প্রকাশ করেছেন অন্তত অর্ধশতাধিক প্রার্থী।
সোমবার বিশ্ববিদ্যালয়ের পরিবহন মার্কেট চত্বরে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে ছাত্রদল সমর্থিত ‘ঐক্যবদ্ধ নতুন প্রজন্ম’ প্যানেলের পাশাপাশি ‘সচেতন শিক্ষার্থী সংসদ’, ‘রাকসু ফর র্যাডিকাল চেঞ্জ’, ‘সর্বজনীন শিক্ষার্থী সংসদ’, ‘ইউনাইটেড ফর রাইটস’ এবং স্বতন্ত্র প্রার্থীরা অংশ নেন।
প্রার্থীরা দ্রুত ‘পোষ্য কোটা’ ইস্যু সমাধানের মাধ্যমে নির্বাচনকে অংশগ্রহণমূলক করার আহ্বান জানান। তাদের দাবিগুলোর মধ্যে রয়েছে—লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড রেখে রাকসু নির্বাচন সম্পন্ন করা, ক্যাম্পাসের অস্থিতিশীল পরিবেশ ও কমপ্লিট শাটডাউন এবং পূজার ছুটির বিষয়গুলো বিবেচনা করে রাকসু নির্বাচন কমিশনারকে দ্রুত পদক্ষেপ নিতে বলা, এবং বিশ্ববিদ্যালয়ের পরিবেশ স্থিতিশীল করে সুষ্ঠু রাকসু নির্বাচন নিশ্চিত করা।
রাকসু নির্বাচনের ইতিহাসে একমাত্র নারী ভিপি প্রার্থী তাসিন বলেন, শিক্ষার্থীরা ইতিমধ্যেই বাসায় যাওয়া শুরু করেছে। সনাতন ধর্মাবলম্বীদের বড় পূজা এবং বিশ্ববিদ্যালয়ের সাধারণ ছুটির সঙ্গে ‘কমপ্লিট শাটডাউন’ জড়িত হওয়ায় আমাদের সকল প্রচারণায় বাধা সৃষ্টি হয়েছে। দীর্ঘ ৩৫ বছর পর অনুষ্ঠিত হতে যাওয়া রাকসু নির্বাচন এ কারণে সরাসরি প্রশ্নবিদ্ধ হতে পারে।
সোমবার (২২ সেপ্টেম্বর) সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে ‘ঐক্যবদ্ধ নতুন প্রজন্ম’ প্যানেলের ভিপি প্রার্থী শেখ নুর উদ্দিন আবীর বলেন, আমাদের নির্বাচনের তারিখ নিয়ে কোনো সমস্যা নেই। তবে শতভাগ শিক্ষার্থী উপস্থিতি আমাদের জন্য গুরুত্বপূর্ণ। ভোটার ছাড়া নির্বাচন কোনোভাবেই সুষ্ঠু হতে পারে না। তাই দরকার হলে ভোট দুর্গা পূজার পরে অনুষ্ঠিত হোক—আমরা সেটিই চাই।
অভিযোগ করেছেন, ক্যাম্পাসের অস্থিতিশীল পরিবেশ, ‘কমপ্লিট শাটডাউন’, ক্লাস ও পরীক্ষা বন্ধ এবং পূজার ছুটি সামনে থাকায় শিক্ষার্থীরা হল ও মেস ছেড়ে চলে যাচ্ছেন। এই পরিস্থিতিতে ভোটার উপস্থিতি কম থাকায় রাকসু নির্বাচন ‘প্রশ্নবিদ্ধ ও প্রহসনের’ রূপ নিতে পারে বলে আশঙ্কা প্রকাশ করেছেন অন্তত অর্ধশতাধিক প্রার্থী।
সোমবার বিশ্ববিদ্যালয়ের পরিবহন মার্কেট চত্বরে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে ছাত্রদল সমর্থিত ‘ঐক্যবদ্ধ নতুন প্রজন্ম’ প্যানেলের পাশাপাশি ‘সচেতন শিক্ষার্থী সংসদ’, ‘রাকসু ফর র্যাডিকাল চেঞ্জ’, ‘সর্বজনীন শিক্ষার্থী সংসদ’, ‘ইউনাইটেড ফর রাইটস’ এবং স্বতন্ত্র প্রার্থীরা অংশ নেন।
প্রার্থীরা দ্রুত ‘পোষ্য কোটা’ ইস্যু সমাধানের মাধ্যমে নির্বাচনকে অংশগ্রহণমূলক করার আহ্বান জানান। তাদের দাবিগুলোর মধ্যে রয়েছে—লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড রেখে রাকসু নির্বাচন সম্পন্ন করা, ক্যাম্পাসের অস্থিতিশীল পরিবেশ ও কমপ্লিট শাটডাউন এবং পূজার ছুটির বিষয়গুলো বিবেচনা করে রাকসু নির্বাচন কমিশনারকে দ্রুত পদক্ষেপ নিতে বলা, এবং বিশ্ববিদ্যালয়ের পরিবেশ স্থিতিশীল করে সুষ্ঠু রাকসু নির্বাচন নিশ্চিত করা।
রাকসু নির্বাচনের ইতিহাসে একমাত্র নারী ভিপি প্রার্থী তাসিন বলেন, শিক্ষার্থীরা ইতিমধ্যেই বাসায় যাওয়া শুরু করেছে। সনাতন ধর্মাবলম্বীদের বড় পূজা এবং বিশ্ববিদ্যালয়ের সাধারণ ছুটির সঙ্গে ‘কমপ্লিট শাটডাউন’ জড়িত হওয়ায় আমাদের সকল প্রচারণায় বাধা সৃষ্টি হয়েছে। দীর্ঘ ৩৫ বছর পর অনুষ্ঠিত হতে যাওয়া রাকসু নির্বাচন এ কারণে সরাসরি প্রশ্নবিদ্ধ হতে পারে।