রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে (রাবি) পোষ্য কোটা পুনর্বহাল এবং শিক্ষক লাঞ্ছনার সুষ্ঠু বিচারের দাবিতে শুরু হয়েছে পূর্ণাঙ্গ শাটডাউন। এর ফলে বিশ্ববিদ্যালয়ের সমস্ত একাডেমিক ও প্রশাসনিক কার্যক্রম সম্পূর্ণভাবে বন্ধ হয়ে গেছে।
সোমবার সকাল ১১টা থেকে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক, কর্মকর্তা ও কর্মচারীবৃন্দ প্যারিস রোডে অবস্থান কর্মসূচি ও মানববন্ধন পালন করছেন। তাদের মূল দাবিগুলোর মধ্যে রয়েছে শিক্ষার্থী কর্তৃক শিক্ষক লাঞ্ছনার বিচার এবং প্রাতিষ্ঠানিক সুবিধা হিসেবে পোষ্য কোটা পুনর্বহাল।
শিক্ষক লাঞ্ছনার সঙ্গে জড়িত শিক্ষার্থীদের ছাত্রত্ব বাতিল এবং আসন্ন রাকসু নির্বাচনে জড়িত প্রার্থীদের প্রার্থিতা বাতিলেরও দাবি তুলেছেন আন্দোলনকারীরা। তাদের দাবি পূরণ না হওয়া পর্যন্ত এই আন্দোলন অব্যাহত থাকবে বলে ঘোষণা দিয়েছেন তারা।
মানববন্ধনে বক্তারা প্রশাসনের উপর ক্ষোভ প্রকাশ করে বলেন, গত নয় মাসে প্রশাসন অনেক তদন্ত কমিটি গঠন করলেও কোনোটির ফলপ্রসূ হয়নি। অফিসার্স সমিতির সভাপতি মোক্তার হোসেন বলেন, আমরা আর তদন্ত কমিটিতে সীমাবদ্ধ থাকতে চাই না। বিচার নিশ্চিত না হওয়া পর্যন্ত ঘরে ফিরব না।
ইউট্যাব রাবি শাখার সাধারণ সম্পাদক অধ্যাপক জাহাঙ্গীর আলম শিক্ষক লাঞ্ছনার ঘটনার সুষ্ঠু বিচার না হলে ভবিষ্যতে আরও ভয়াবহ পরিস্থিতির আশঙ্কা প্রকাশ করেন। তিনি বলেন, আমাদের দাবি হলো চিহ্নিত এই সন্ত্রাসীদের স্থায়ী বহিষ্কার এবং যাদের ছাত্রত্ব শেষ হয়েছে, তাদের সনদ বাতিল করতে হবে। এছাড়াও, রাকসু নির্বাচনে যারা প্রার্থী আছে, তাদের প্রার্থিতা বাতিল করতে হবে।
শারীরিক শিক্ষা ও ক্রীড়াবিজ্ঞান বিভাগের পরিচালক রোকসানা বেগম বলেন, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার পর উপ-উপাচার্যসহ শিক্ষক-কর্মকর্তাদের উপর এমন হামলার ঘটনা ঘটেনি। এই ঘটনার সুষ্ঠু তদন্ত করে বিচার নিশ্চিত করতে হবে, অন্যথায় আরও ভয়াবহ কিছু ঘটবে। পোষ্য কোটা প্রসঙ্গে তিনি বলেন, দেশের সব জায়গায় যদি এই সুবিধা থাকে, তাহলে আমাদের এখানেও কেন থাকবে না?
সরেজমিনে দেখা গেছে, প্রশাসন ভবনে উপাচার্য, উপ-উপাচার্য (শিক্ষা) ও উপ-উপাচার্য (প্রশাসন)-এর দপ্তরসহ সকল দপ্তর তালাবদ্ধ। এতে বিশ্ববিদ্যালয়ের যাবতীয় কার্যক্রম স্থবির হয়ে পড়েছে। তবে, চিকিৎসা, পরিবহনসহ জরুরি সেবাসমূহ এই কর্মসূচির আওতামুক্ত রাখা হয়েছে।
উল্লেখ্য, গতকাল রোববার পূর্ণদিবস কর্মবিরতি পালনের পর জাতীয়তাবাদী শিক্ষক ফোরাম ও অফিসার্স সমিতি এই কমপ্লিট শাটডাউন' ঘোষণা করে। পূর্বঘোষিত কর্মসূচি অনুযায়ীই আজ সোমবার এই অবস্থান ও মানববন্ধন পালিত হয়েছে।
সোমবার সকাল ১১টা থেকে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক, কর্মকর্তা ও কর্মচারীবৃন্দ প্যারিস রোডে অবস্থান কর্মসূচি ও মানববন্ধন পালন করছেন। তাদের মূল দাবিগুলোর মধ্যে রয়েছে শিক্ষার্থী কর্তৃক শিক্ষক লাঞ্ছনার বিচার এবং প্রাতিষ্ঠানিক সুবিধা হিসেবে পোষ্য কোটা পুনর্বহাল।
শিক্ষক লাঞ্ছনার সঙ্গে জড়িত শিক্ষার্থীদের ছাত্রত্ব বাতিল এবং আসন্ন রাকসু নির্বাচনে জড়িত প্রার্থীদের প্রার্থিতা বাতিলেরও দাবি তুলেছেন আন্দোলনকারীরা। তাদের দাবি পূরণ না হওয়া পর্যন্ত এই আন্দোলন অব্যাহত থাকবে বলে ঘোষণা দিয়েছেন তারা।
মানববন্ধনে বক্তারা প্রশাসনের উপর ক্ষোভ প্রকাশ করে বলেন, গত নয় মাসে প্রশাসন অনেক তদন্ত কমিটি গঠন করলেও কোনোটির ফলপ্রসূ হয়নি। অফিসার্স সমিতির সভাপতি মোক্তার হোসেন বলেন, আমরা আর তদন্ত কমিটিতে সীমাবদ্ধ থাকতে চাই না। বিচার নিশ্চিত না হওয়া পর্যন্ত ঘরে ফিরব না।
ইউট্যাব রাবি শাখার সাধারণ সম্পাদক অধ্যাপক জাহাঙ্গীর আলম শিক্ষক লাঞ্ছনার ঘটনার সুষ্ঠু বিচার না হলে ভবিষ্যতে আরও ভয়াবহ পরিস্থিতির আশঙ্কা প্রকাশ করেন। তিনি বলেন, আমাদের দাবি হলো চিহ্নিত এই সন্ত্রাসীদের স্থায়ী বহিষ্কার এবং যাদের ছাত্রত্ব শেষ হয়েছে, তাদের সনদ বাতিল করতে হবে। এছাড়াও, রাকসু নির্বাচনে যারা প্রার্থী আছে, তাদের প্রার্থিতা বাতিল করতে হবে।
শারীরিক শিক্ষা ও ক্রীড়াবিজ্ঞান বিভাগের পরিচালক রোকসানা বেগম বলেন, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার পর উপ-উপাচার্যসহ শিক্ষক-কর্মকর্তাদের উপর এমন হামলার ঘটনা ঘটেনি। এই ঘটনার সুষ্ঠু তদন্ত করে বিচার নিশ্চিত করতে হবে, অন্যথায় আরও ভয়াবহ কিছু ঘটবে। পোষ্য কোটা প্রসঙ্গে তিনি বলেন, দেশের সব জায়গায় যদি এই সুবিধা থাকে, তাহলে আমাদের এখানেও কেন থাকবে না?
সরেজমিনে দেখা গেছে, প্রশাসন ভবনে উপাচার্য, উপ-উপাচার্য (শিক্ষা) ও উপ-উপাচার্য (প্রশাসন)-এর দপ্তরসহ সকল দপ্তর তালাবদ্ধ। এতে বিশ্ববিদ্যালয়ের যাবতীয় কার্যক্রম স্থবির হয়ে পড়েছে। তবে, চিকিৎসা, পরিবহনসহ জরুরি সেবাসমূহ এই কর্মসূচির আওতামুক্ত রাখা হয়েছে।
উল্লেখ্য, গতকাল রোববার পূর্ণদিবস কর্মবিরতি পালনের পর জাতীয়তাবাদী শিক্ষক ফোরাম ও অফিসার্স সমিতি এই কমপ্লিট শাটডাউন' ঘোষণা করে। পূর্বঘোষিত কর্মসূচি অনুযায়ীই আজ সোমবার এই অবস্থান ও মানববন্ধন পালিত হয়েছে।