বুদ্ধিমানের কদর সর্বত্রই বেশি। সব বাবা-মা চান তাঁদের সন্তান মেধাবী ও বুদ্ধিমান হবে। বাবা-মা অঙ্কে ভাল নন বলে খুদেও অঙ্কে পারদর্শী হবে না, বিষয়টা মোটেও সে রকম নয়। সৃজনশীল মনোভাবে জিনের ভূমিকা থাকলেও ছোটবেলা থেকে শিশুর জীবনযাত্রায় কয়েকটি পরিবর্তন আনলেই কিন্তু তার বুদ্ধির বিকাশ সম্ভব। এই বদলটা আনতে পারেন অভিভাবকেরাই। সাধারণত পাঁচ বছর বয়সের মধ্যেই শিশুর মস্তিষ্কের প্রায় সার্বিক গঠন ও বিকাশ হয়। এই বয়স থেকেই শিশুকে এমন কিছু অভ্যাস রপ্ত করাতে হবে, যাতে তার বুদ্ধির বিকাশ হবে দ্রুত। স্মৃতিশক্তিও বৃদ্ধি পাবে।
গল্প বলুন: এখনকার ছেলেমেয়েদের মধ্যে গল্প শোনার ধৈর্য কম। অভিভাবকেরাও সে ভাবে সময় দিতে পারেন না। কিন্তু যদি শিশুর মধ্যে পড়ার আগ্রহ তৈরি করতে হয়, তা হলে ছোট থেকেই গল্প শোনার অভ্যাস তৈরি করুন। রাতে শোয়ার আগে হাতে মোবাইল দেবেন না। মোবাইল বা ট্যাবের নীল রশ্মি শিশুর চোখের ক্ষতি তো করেই, প্রভাব পড়ে মস্তিষ্কেও। ওই সময়টাতে নানা রকম গল্প শোনার অভ্যাস তৈরি হলে শিশু আর মোবাইল নিতেও চাইবে না।
মেমরি গেম খেলান: খাওয়ার অন্তত ঘণ্টা তিনেক পরে শোয়া উচিত। এই সময়টাতে টিভি না দেখে বরং মেমরি গেম খেলার অভ্যাস করান। আপনারাও যোগ দিন তাতে। এতে সারা দিনের কাজের চাপ, উদ্বেগ যেমন কমবে, তেমনই মনও ভাল হবে। ছোটরা নিয়মিত এমন খেলা খেললে তাদের স্মৃতিশক্তিও অনেক উন্নত হবে।
বই পড়ার অভ্যাস: মোবাইল, ট্যাবের বদলে শিশুর হাতে বই ধরিয়ে দিন। এই বিষয়ে মনোবিদ অনিন্দিতা মুখোপাধ্যায় জানাচ্ছেন, ছোট থেকেই বই পড়ার অভ্যাস করালে স্মৃতিশক্তি ও চিন্তাশক্তি দুই-ই প্রখর হবে। রাতে শোয়ার আগে অন্তত আধ ঘণ্টাও যদি নানা রকম গল্পের বই পড়ার অভ্যাস তৈরি হয়, তা হলে শিশুর মেধা যেমন বাড়বে, তেমনই মোবাইল, ল্যাপটপের প্রতি অতিরিক্ত আসক্তিও কমে যাবে।
মেডিটেশন: রাতে শোয়ার আগে অন্তত ১০ মিনিট ধ্যান বা মেডিটেশনের অভ্যাস করাতে পারলে ভাল হয়। শিশুরা এমনিতেই চঞ্চল হয়। প্রথম প্রথম এক জায়গায় বসতে চাইবে না। কিন্তু ধীরে ধীরে অভ্যাস করালে অন্তত ১০ মিনিট শান্ত হয়ে বসা শিখে যাবে। নিয়মিত ধ্যানে মনোযোগ, একাগ্রতা বাড়বে। বুদ্ধিরও বিকাশ হবে। পড়াশোনায় মন বসবে। নিজের লক্ষ্য স্থির করতে পারবে।
গল্প বলুন: এখনকার ছেলেমেয়েদের মধ্যে গল্প শোনার ধৈর্য কম। অভিভাবকেরাও সে ভাবে সময় দিতে পারেন না। কিন্তু যদি শিশুর মধ্যে পড়ার আগ্রহ তৈরি করতে হয়, তা হলে ছোট থেকেই গল্প শোনার অভ্যাস তৈরি করুন। রাতে শোয়ার আগে হাতে মোবাইল দেবেন না। মোবাইল বা ট্যাবের নীল রশ্মি শিশুর চোখের ক্ষতি তো করেই, প্রভাব পড়ে মস্তিষ্কেও। ওই সময়টাতে নানা রকম গল্প শোনার অভ্যাস তৈরি হলে শিশু আর মোবাইল নিতেও চাইবে না।
মেমরি গেম খেলান: খাওয়ার অন্তত ঘণ্টা তিনেক পরে শোয়া উচিত। এই সময়টাতে টিভি না দেখে বরং মেমরি গেম খেলার অভ্যাস করান। আপনারাও যোগ দিন তাতে। এতে সারা দিনের কাজের চাপ, উদ্বেগ যেমন কমবে, তেমনই মনও ভাল হবে। ছোটরা নিয়মিত এমন খেলা খেললে তাদের স্মৃতিশক্তিও অনেক উন্নত হবে।
বই পড়ার অভ্যাস: মোবাইল, ট্যাবের বদলে শিশুর হাতে বই ধরিয়ে দিন। এই বিষয়ে মনোবিদ অনিন্দিতা মুখোপাধ্যায় জানাচ্ছেন, ছোট থেকেই বই পড়ার অভ্যাস করালে স্মৃতিশক্তি ও চিন্তাশক্তি দুই-ই প্রখর হবে। রাতে শোয়ার আগে অন্তত আধ ঘণ্টাও যদি নানা রকম গল্পের বই পড়ার অভ্যাস তৈরি হয়, তা হলে শিশুর মেধা যেমন বাড়বে, তেমনই মোবাইল, ল্যাপটপের প্রতি অতিরিক্ত আসক্তিও কমে যাবে।
মেডিটেশন: রাতে শোয়ার আগে অন্তত ১০ মিনিট ধ্যান বা মেডিটেশনের অভ্যাস করাতে পারলে ভাল হয়। শিশুরা এমনিতেই চঞ্চল হয়। প্রথম প্রথম এক জায়গায় বসতে চাইবে না। কিন্তু ধীরে ধীরে অভ্যাস করালে অন্তত ১০ মিনিট শান্ত হয়ে বসা শিখে যাবে। নিয়মিত ধ্যানে মনোযোগ, একাগ্রতা বাড়বে। বুদ্ধিরও বিকাশ হবে। পড়াশোনায় মন বসবে। নিজের লক্ষ্য স্থির করতে পারবে।