নারী ও শিশুদের জন্য একটি নিরাপদ সাইবারস্পেস গড়ে তোলার লক্ষ্যে নারী ও শিশুদের জন্য নিরাপদ সাইবারস্পেস, ‘বিদ্যমান প্রযুক্তিগত এবং আইনি দৃষ্টিভঙ্গির চ্যালেঞ্জ’ শীর্ষক গবেষণার ওপর ভিত্তি করে গবেষণা সরঞ্জাম যাচাইকরণ এবং স্টেকহোল্ডার ও নাগরিক সমাজের গঠনমূলক প্রতিক্রিয়া বিষয়ক একটি কর্মশালা অনুষ্ঠিত হয়েছে।
শনিবার সকালে নানকিং চাইনিজ রেস্তোরাঁর সভাকক্ষে এ অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হয়।
রাজশাহী মেট্রোপলিটন পুলিশের সহযোগিতায় এবং দোলা মহিলা উন্নয়ন সংস্থা (ডিএমইউএস)-এর আয়োজনে এই গুরুত্বপূর্ণ কর্মশালাটি সফলভাবে সম্পন্ন হয়।
কর্মশালায় সভাপতিত্ব করেন আরএমপি পুলিশের কমিশনার মোহাম্মদ আবু সুফিয়ান। তিনি তাঁর বক্তব্যে বলেন, ডিজিটাল যুগে নারী ও শিশুদের নিরাপদ সাইবারস্পেস নিশ্চিত করার অপরিহার্যতা তুলে ধরেন এবং গবেষণার মাধ্যমে কার্যকর সমাধান খুঁজে বের করাকে সময়ের দাবি হিসেবে উল্লেখ করেন। তিনি বলেন, নারী ও শিশুদের জন্য সাইবারস্পেসকে নিরাপদ করা আমাদের সবার দায়িত্ব। সময়োপযোগী এই গবেষণাটি বাংলাদেশ পুলিশের উদ্যোগে এবং আরএমপি পুলিশের সহযোগিতায় দোলা মহিলা উন্নয়ন সংস্থা বাস্তবায়ন করছে। কমিশনার পরিবার, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান, আইনশৃঙ্খলা বাহিনী এবং সমাজের প্রতিটি স্তরে সচেতনতা তৈরির ওপর জোর দেন।
তিনি আরও উল্লেখ করেন, সাইবারস্পেসে শুধু নারী ও শিশুরাই নয়, পুরুষরাও প্রতারণা ও ব্ল্যাকমেইলের শিকার হচ্ছেন, তাই প্রযুক্তি ব্যবহারকারীদের নিজেদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করার কৌশল জানা প্রয়োজন। তিনি আশাবাদ ব্যক্ত করেন, গবেষণার ফলাফল ভবিষ্যতে আইন প্রণয়ন ও বাস্তবায়নে সহায়ক হবে এবং সবার জন্য নিরাপদ সাইবারস্পেস নিশ্চিত করবে। তিনি দোলা মহিলা উন্নয়ন সংস্থাকে গবেষণায় সহযোগিতার জন্য ধন্যবাদ জানান।
কর্মশালায় বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক, আরএমপি’র ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাগণ, সমাজের বিভিন্ন স্তরের সম্মানিত নাগরিক, সাংবাদিক এবং শিক্ষার্থীরা অংশগ্রহণ করেন। তাঁরা গবেষণার পদ্ধতি, জরিপের ফলাফল এবং কর্মপরিকল্পনা সম্পর্কে আলোচনা করেন এবং মুক্ত আলোচনায় নিজেদের অভিজ্ঞতা ও গঠনমুলক মতামত প্রদান করেন। অংশগ্রহণকারীরা নারী ও শিশুদের জন্য নিরাপদ সাইবারস্পেস নিশ্চিত করতে আইন প্রয়োগকারী সংস্থার দক্ষতা বৃদ্ধি, প্রযুক্তিগত সক্ষমতা উন্নয়ন, ভুক্তভোগীদের অভিযোগ জানানোর প্রক্রিয়া সহজ করা এবং সামাজিক সচেতনতা বৃদ্ধির ওপর গুরুত্বারোপ করেন।
সম্মানিত অতিথি হিসেবে কর্মশালায় বক্তব্য দেন আরএমপি’র উপ-পুলিশ কমিশনার (সদর) ও অতিরিক্ত ডিআইজি পদে পদোন্নতিপ্রাপ্ত মোহাম্মদ খোরশেদ আলম, পিপিএম; রাজশাহী বারের সাধারণ সম্পাদক জমশেদ আলী; দোলা মহিলা উন্নয়ন সংস্থার ভাইস প্রেসিডেন্ট প্রফেসর ড. শহিদুল্লাহ আনসারী এবং বরেন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয়ের সমাজ বিজ্ঞান বিভাগের সহকারী অধ্যাপক রওনক আরা পারভীন। অতিথিরা সবাই একমত পোষণ করেন, নারী ও শিশুদের জন্য নিরাপদ সাইবারস্পেস তৈরি করতে গবেষণা, সচেতনতা এবং আইন প্রয়োগকারী সংস্থার সমন্বিত উদ্যোগ অপরিহার্য।
কর্মশালাটি যৌথভাবে সঞ্চালনা করেন দোলা মহিলা উন্নয়ন সংস্থার রিসার্চ টিম লিডার মোহাম্মদ বেলাল উদ্দিন এবং অতিরিক্ত উপ-পুলিশ কমিশনার (শাহমখদুম) সাবিনা ইয়াসমিন।
অনুষ্ঠানে অংশগ্রহণকারীদের মধ্যে একটি ইতিবাচক আলোচনা এবং গুরুত্বপূর্ণ মতামত আদান প্রদান হয়।#
শনিবার সকালে নানকিং চাইনিজ রেস্তোরাঁর সভাকক্ষে এ অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হয়।
রাজশাহী মেট্রোপলিটন পুলিশের সহযোগিতায় এবং দোলা মহিলা উন্নয়ন সংস্থা (ডিএমইউএস)-এর আয়োজনে এই গুরুত্বপূর্ণ কর্মশালাটি সফলভাবে সম্পন্ন হয়।
কর্মশালায় সভাপতিত্ব করেন আরএমপি পুলিশের কমিশনার মোহাম্মদ আবু সুফিয়ান। তিনি তাঁর বক্তব্যে বলেন, ডিজিটাল যুগে নারী ও শিশুদের নিরাপদ সাইবারস্পেস নিশ্চিত করার অপরিহার্যতা তুলে ধরেন এবং গবেষণার মাধ্যমে কার্যকর সমাধান খুঁজে বের করাকে সময়ের দাবি হিসেবে উল্লেখ করেন। তিনি বলেন, নারী ও শিশুদের জন্য সাইবারস্পেসকে নিরাপদ করা আমাদের সবার দায়িত্ব। সময়োপযোগী এই গবেষণাটি বাংলাদেশ পুলিশের উদ্যোগে এবং আরএমপি পুলিশের সহযোগিতায় দোলা মহিলা উন্নয়ন সংস্থা বাস্তবায়ন করছে। কমিশনার পরিবার, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান, আইনশৃঙ্খলা বাহিনী এবং সমাজের প্রতিটি স্তরে সচেতনতা তৈরির ওপর জোর দেন।
তিনি আরও উল্লেখ করেন, সাইবারস্পেসে শুধু নারী ও শিশুরাই নয়, পুরুষরাও প্রতারণা ও ব্ল্যাকমেইলের শিকার হচ্ছেন, তাই প্রযুক্তি ব্যবহারকারীদের নিজেদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করার কৌশল জানা প্রয়োজন। তিনি আশাবাদ ব্যক্ত করেন, গবেষণার ফলাফল ভবিষ্যতে আইন প্রণয়ন ও বাস্তবায়নে সহায়ক হবে এবং সবার জন্য নিরাপদ সাইবারস্পেস নিশ্চিত করবে। তিনি দোলা মহিলা উন্নয়ন সংস্থাকে গবেষণায় সহযোগিতার জন্য ধন্যবাদ জানান।
কর্মশালায় বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক, আরএমপি’র ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাগণ, সমাজের বিভিন্ন স্তরের সম্মানিত নাগরিক, সাংবাদিক এবং শিক্ষার্থীরা অংশগ্রহণ করেন। তাঁরা গবেষণার পদ্ধতি, জরিপের ফলাফল এবং কর্মপরিকল্পনা সম্পর্কে আলোচনা করেন এবং মুক্ত আলোচনায় নিজেদের অভিজ্ঞতা ও গঠনমুলক মতামত প্রদান করেন। অংশগ্রহণকারীরা নারী ও শিশুদের জন্য নিরাপদ সাইবারস্পেস নিশ্চিত করতে আইন প্রয়োগকারী সংস্থার দক্ষতা বৃদ্ধি, প্রযুক্তিগত সক্ষমতা উন্নয়ন, ভুক্তভোগীদের অভিযোগ জানানোর প্রক্রিয়া সহজ করা এবং সামাজিক সচেতনতা বৃদ্ধির ওপর গুরুত্বারোপ করেন।
সম্মানিত অতিথি হিসেবে কর্মশালায় বক্তব্য দেন আরএমপি’র উপ-পুলিশ কমিশনার (সদর) ও অতিরিক্ত ডিআইজি পদে পদোন্নতিপ্রাপ্ত মোহাম্মদ খোরশেদ আলম, পিপিএম; রাজশাহী বারের সাধারণ সম্পাদক জমশেদ আলী; দোলা মহিলা উন্নয়ন সংস্থার ভাইস প্রেসিডেন্ট প্রফেসর ড. শহিদুল্লাহ আনসারী এবং বরেন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয়ের সমাজ বিজ্ঞান বিভাগের সহকারী অধ্যাপক রওনক আরা পারভীন। অতিথিরা সবাই একমত পোষণ করেন, নারী ও শিশুদের জন্য নিরাপদ সাইবারস্পেস তৈরি করতে গবেষণা, সচেতনতা এবং আইন প্রয়োগকারী সংস্থার সমন্বিত উদ্যোগ অপরিহার্য।
কর্মশালাটি যৌথভাবে সঞ্চালনা করেন দোলা মহিলা উন্নয়ন সংস্থার রিসার্চ টিম লিডার মোহাম্মদ বেলাল উদ্দিন এবং অতিরিক্ত উপ-পুলিশ কমিশনার (শাহমখদুম) সাবিনা ইয়াসমিন।
অনুষ্ঠানে অংশগ্রহণকারীদের মধ্যে একটি ইতিবাচক আলোচনা এবং গুরুত্বপূর্ণ মতামত আদান প্রদান হয়।#