রাজশাহীতে অস্ত্র হাতে এক ছাত্রলীগ নেতার ছবি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ছড়িয়ে পড়ায় জেলার রাজনৈতিক অঙ্গনে ব্যাপক তোলপাড় শুরু হয়েছে।
ছবিতে দেখা যাচ্ছে, কালো পাঞ্জাবি ও মাস্ক পরিহিত অবস্থায় ইয়াসির আরাফাত আপন নামে এক ব্যক্তি পিস্তল হাতে সেটির কার্যকারিতা পরীক্ষা করছেন। ছবিটি ভাইরাল হওয়ার পর থেকেই অস্ত্র উদ্ধার ও আপনের দ্রুত গ্রেফতারের দাবি উঠেছে। তবে পুলিশের দাবি, ছবিটি তাদের নজরে আসেনি।
সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়া ছবিটি রাজশাহী মহানগর ছাত্রলীগের সাবেক মানবসম্পদ উন্নয়নবিষয়ক উপসম্পাদক ইয়াসির আরাফাত আপনের। তিনি নগরীর ৫ নম্বর ওয়ার্ডের রাজপাড়া এলাকার বাসিন্দা। তিনি ২০২২ সালের ১১ মার্চ অনুমোদিত রাজশাহী মহানগর ছাত্রলীগ কমিটির নেতা ছিলেন। তৎকালীন কমিটির সভাপতি রকি কুমার ঘোষের আস্থাভাজন এবং পরবর্তী কমিটির নেতাদেরও ঘনিষ্ঠ ছিলেন আপন।
স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, আপন রাজশাহীতে ইয়াবা ব্যবসার ডিলার হিসেবে পরিচিত। তিনি বিলাসবহুল জীবনযাপন করেন, যার মধ্যে রয়েছে প্রাইভেট কার, দামি ব্র্যান্ডের মোবাইল ফোন এবং মোটরসাইকেল।
ভাইরাল হওয়া ছবিতে দেখা যায়, আপন রাতের বেলায় একটি নির্জন রাস্তায় দাঁড়িয়ে পিস্তল হাতে পরীক্ষা করছেন। তার মুখ মাস্কে ঢাকা এবং তিনি কালো পাঞ্জাবি পরিহিত। ছবিটি ছড়িয়ে পড়ার পর থেকে আপনের ব্যবহৃত মোবাইল ফোনে যোগাযোগের চেষ্টা করা হলেও তাকে পাওয়া যায়নি।
২০২২ সালের জুলাই মাসে ক্ষমতার দাপটে আপন রাজশাহী বিভাগীয় খাদ্য পরিবহন (সড়কপথ) ঠিকাদার কর্মচারী ইউনিয়নের ভোটে বিনা প্রতিদ্বন্দিতায় সাধারণ সম্পাদক পদটি দখল করেন। এই ক্ষেত্রে তাকে সহযোগিতা করেন তার বাবা শাহ আলম, যিনি আওয়ামী লীগ নেতাদের ঘনিষ্ঠ। শাহ আলম ওই নির্বাচন পরিচালনা কমিটির চেয়ারম্যানের দায়িত্বে ছিলেন এবং ছেলের বিনা প্রতিদ্বন্দিতায় নির্বাচিত হওয়ার পেছনে গুরুত্বপূর্ণ ভ‚মিকা পালন করেন।
আপনের এলাকার এক বাসিন্দা নাম প্রকাশ না করার শর্তে জানান, আওয়ামী লীগ ক্ষমতাচ্যুত হলেও আপন প্রকাশ্যে ছিলেন। সম্প্রতি ছবিটি ছড়িয়ে পড়লে তিনি আত্মগোপন করেন এবং বর্তমানে ঢাকার বারিধারায় অবস্থান করছেন বলে জানা গেছে। এলাকার লোকজন আপনের বিরুদ্ধে ভয়ে মুখ খুলতে পারেন না, কারণ তার বিরুদ্ধে এখন পর্যন্ত কোনো মামলা হয়নি।
ছবিতে দেখা যাচ্ছে, কালো পাঞ্জাবি ও মাস্ক পরিহিত অবস্থায় ইয়াসির আরাফাত আপন নামে এক ব্যক্তি পিস্তল হাতে সেটির কার্যকারিতা পরীক্ষা করছেন। ছবিটি ভাইরাল হওয়ার পর থেকেই অস্ত্র উদ্ধার ও আপনের দ্রুত গ্রেফতারের দাবি উঠেছে। তবে পুলিশের দাবি, ছবিটি তাদের নজরে আসেনি।
সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়া ছবিটি রাজশাহী মহানগর ছাত্রলীগের সাবেক মানবসম্পদ উন্নয়নবিষয়ক উপসম্পাদক ইয়াসির আরাফাত আপনের। তিনি নগরীর ৫ নম্বর ওয়ার্ডের রাজপাড়া এলাকার বাসিন্দা। তিনি ২০২২ সালের ১১ মার্চ অনুমোদিত রাজশাহী মহানগর ছাত্রলীগ কমিটির নেতা ছিলেন। তৎকালীন কমিটির সভাপতি রকি কুমার ঘোষের আস্থাভাজন এবং পরবর্তী কমিটির নেতাদেরও ঘনিষ্ঠ ছিলেন আপন।
স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, আপন রাজশাহীতে ইয়াবা ব্যবসার ডিলার হিসেবে পরিচিত। তিনি বিলাসবহুল জীবনযাপন করেন, যার মধ্যে রয়েছে প্রাইভেট কার, দামি ব্র্যান্ডের মোবাইল ফোন এবং মোটরসাইকেল।
ভাইরাল হওয়া ছবিতে দেখা যায়, আপন রাতের বেলায় একটি নির্জন রাস্তায় দাঁড়িয়ে পিস্তল হাতে পরীক্ষা করছেন। তার মুখ মাস্কে ঢাকা এবং তিনি কালো পাঞ্জাবি পরিহিত। ছবিটি ছড়িয়ে পড়ার পর থেকে আপনের ব্যবহৃত মোবাইল ফোনে যোগাযোগের চেষ্টা করা হলেও তাকে পাওয়া যায়নি।
২০২২ সালের জুলাই মাসে ক্ষমতার দাপটে আপন রাজশাহী বিভাগীয় খাদ্য পরিবহন (সড়কপথ) ঠিকাদার কর্মচারী ইউনিয়নের ভোটে বিনা প্রতিদ্বন্দিতায় সাধারণ সম্পাদক পদটি দখল করেন। এই ক্ষেত্রে তাকে সহযোগিতা করেন তার বাবা শাহ আলম, যিনি আওয়ামী লীগ নেতাদের ঘনিষ্ঠ। শাহ আলম ওই নির্বাচন পরিচালনা কমিটির চেয়ারম্যানের দায়িত্বে ছিলেন এবং ছেলের বিনা প্রতিদ্বন্দিতায় নির্বাচিত হওয়ার পেছনে গুরুত্বপূর্ণ ভ‚মিকা পালন করেন।
আপনের এলাকার এক বাসিন্দা নাম প্রকাশ না করার শর্তে জানান, আওয়ামী লীগ ক্ষমতাচ্যুত হলেও আপন প্রকাশ্যে ছিলেন। সম্প্রতি ছবিটি ছড়িয়ে পড়লে তিনি আত্মগোপন করেন এবং বর্তমানে ঢাকার বারিধারায় অবস্থান করছেন বলে জানা গেছে। এলাকার লোকজন আপনের বিরুদ্ধে ভয়ে মুখ খুলতে পারেন না, কারণ তার বিরুদ্ধে এখন পর্যন্ত কোনো মামলা হয়নি।