মাগুরা জেলা জামায়াতে ইসলামীর আমির এমবি বাকেরকে তার দলীয় পদ থেকে অপসারণ দাবিতে সংবাদ সম্মেলন করা হয়েছে। এসময় ২৪ ঘণ্টার মধ্যে তাকে অপসারণ না করলে কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি দেওয়া হয়।
বৃহস্পতিবার (১৮ সেপ্টেম্বর) সকালে মহম্মদপুর প্রেসক্লাবে ‘জুলাই অভ্যুত্থানে শহীদ-আহত পরিবার’ ব্যানারে সংবাদ সম্মেলন করা হয়।
সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্যে বলা হয়, মাগুরা জেলা জামায়াতের আমির অধ্যাপক এমবি বাকের পলাশবাড়িয়া ইউনিয়ন আওয়ামী লীগ ও অঙ্গসংগঠনের পদধারী নেতা এবং জুলাই আন্দোলনে আহাদ-সুমন হত্যা মামলার আসামিদের জামিনপ্রাপ্তিতে সহায়তা করতে নিজ দলের কর্মী হিসেবে প্রত্যয়নপত্র দিয়েছেন। যে কারণে হত্যাকাণ্ডের সঙ্গে জড়িত বেশ কয়েকজন আসামি জামিনে মুক্তি পান। এটা শহীদদের আত্মত্যাগের সঙ্গে বেইমানি।
প্রত্যয়নপত্রের মাধ্যমে শহীদদের লাশ বিক্রি করে দেওয়া হয়েছে মন্তব্য করে লিখিত বক্তব্যে আরও বলা হয়, এটি জামায়াতে ইসলামীর দলীয় কর্মকাণ্ড নয়, বরং একজন ব্যক্তির রাজনৈতিক দ্বিচারিতা। এ ঘটনায় জেলা জামায়াতের আমিরের অপসারণের দাবি জানান তারা। ২৪ ঘণ্টার মধ্যে তাকে অপসারণ না করা হলে কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি দেওয়া হয়।
সংবাদ সম্মেলনে উপস্থিত শহীদ সুমনের মা অঝোরে কাঁদতে কাঁদতে বলেন, ‘আন্দোলনে নিহত আমি এক সন্তানহারা মা। আমার সন্তান হত্যার বিচার আজও পেলাম না। অথচ জামায়াতের আমির হত্যাকারীদের মামলা থেকে জামিন পেতে প্রত্যয়নপত্র দিয়ে তাদের জামিন করিয়েছেন। যেটা আমার সন্তানের লাশের সঙ্গে বেইমানি। আমি তার অপসারণ চাই।’
এ বিষয়ে মাগুরা জেলা জামায়াতের আমির এমবি বাকের হোসেন বলেন, ‘আমার কাছে অনেকেই প্রত্যয়ন নিতে আসে। বেশ কয়েকজন তাদের তথ্য গোপন করে প্রত্যয়নপত্র নিয়েছেন। প্রত্যয়নপত্র নেওয়া কয়েকজন আওয়ামী পরিবার ও দলীয় পদধারী নেতা এবং আহাদ-সুমন হত্যা মামলার আসামি আমার জানা ছিল না। ওটা আমার অনাকাঙ্ক্ষিত ভুল হয়েছে।’
বৃহস্পতিবার (১৮ সেপ্টেম্বর) সকালে মহম্মদপুর প্রেসক্লাবে ‘জুলাই অভ্যুত্থানে শহীদ-আহত পরিবার’ ব্যানারে সংবাদ সম্মেলন করা হয়।
সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্যে বলা হয়, মাগুরা জেলা জামায়াতের আমির অধ্যাপক এমবি বাকের পলাশবাড়িয়া ইউনিয়ন আওয়ামী লীগ ও অঙ্গসংগঠনের পদধারী নেতা এবং জুলাই আন্দোলনে আহাদ-সুমন হত্যা মামলার আসামিদের জামিনপ্রাপ্তিতে সহায়তা করতে নিজ দলের কর্মী হিসেবে প্রত্যয়নপত্র দিয়েছেন। যে কারণে হত্যাকাণ্ডের সঙ্গে জড়িত বেশ কয়েকজন আসামি জামিনে মুক্তি পান। এটা শহীদদের আত্মত্যাগের সঙ্গে বেইমানি।
প্রত্যয়নপত্রের মাধ্যমে শহীদদের লাশ বিক্রি করে দেওয়া হয়েছে মন্তব্য করে লিখিত বক্তব্যে আরও বলা হয়, এটি জামায়াতে ইসলামীর দলীয় কর্মকাণ্ড নয়, বরং একজন ব্যক্তির রাজনৈতিক দ্বিচারিতা। এ ঘটনায় জেলা জামায়াতের আমিরের অপসারণের দাবি জানান তারা। ২৪ ঘণ্টার মধ্যে তাকে অপসারণ না করা হলে কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি দেওয়া হয়।
সংবাদ সম্মেলনে উপস্থিত শহীদ সুমনের মা অঝোরে কাঁদতে কাঁদতে বলেন, ‘আন্দোলনে নিহত আমি এক সন্তানহারা মা। আমার সন্তান হত্যার বিচার আজও পেলাম না। অথচ জামায়াতের আমির হত্যাকারীদের মামলা থেকে জামিন পেতে প্রত্যয়নপত্র দিয়ে তাদের জামিন করিয়েছেন। যেটা আমার সন্তানের লাশের সঙ্গে বেইমানি। আমি তার অপসারণ চাই।’
এ বিষয়ে মাগুরা জেলা জামায়াতের আমির এমবি বাকের হোসেন বলেন, ‘আমার কাছে অনেকেই প্রত্যয়ন নিতে আসে। বেশ কয়েকজন তাদের তথ্য গোপন করে প্রত্যয়নপত্র নিয়েছেন। প্রত্যয়নপত্র নেওয়া কয়েকজন আওয়ামী পরিবার ও দলীয় পদধারী নেতা এবং আহাদ-সুমন হত্যা মামলার আসামি আমার জানা ছিল না। ওটা আমার অনাকাঙ্ক্ষিত ভুল হয়েছে।’