‘সনী সংস্কারী কী তুলসী কুমারী’ ছবির প্রচার-ঝলক প্রকাশ অনুষ্ঠানে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার (এআই) প্রসঙ্গ ওঠে। বরুণ ধবন ও জাহ্নবী কপূর, দু’জনেই এই বিষয়ে দুশ্চিন্তা প্রকাশ করেন। বিশেষত সৃজনশীলতার উপর এর খারাপ প্রভাব পড়ছে বলেই দাবি তাঁদের। এই প্রসঙ্গে জাহ্নবী ‘এআই’ ব্যবহার করে ভুয়ো ছবি তৈরির কথা বলতেই মাঝপথে তাঁকে থামিয়ে দেন বরুণ। কেন?
অনুষ্ঠানে জাহ্নবী বলেন, “যখন সমাজমাধ্যম ঘাঁটি, দেখি আমার অনুমতি ছাড়াই এআই দিয়ে তৈরি করা আমার কত ছবি ঘুরে বেড়াচ্ছে। আমি বা আপনি দেখলেই বলতে পারব যে, ওটা এআই দিয়ে তৈরি। কিন্তু, সাধারণ মানুষ ভাববেন, ‘আরে, মেয়েটা এই পোশাক পরেই বাইরে বেরিয়ে পড়েছে’! আমি জানি না, এ সব আটকানোর কী নিয়ম আছে…।’’ কথা থেমে যায় মাঝপথেই। কারণ, জাহ্নবীকে কথা শেষ করতে না দিয়েই হঠাৎ বরুণ বলে ওঠেন, “শশাঙ্ক (পরিচালক শশাঙ্ক খৈতান), এই ছবিতে এআই-এর ব্যবহার করোনি তো?” বরুণের প্রশ্নের ফলে জাহ্নবীর কথার খেই হারিয়ে যায়। ওই মুহূর্তের ভিডিয়ো ভাইরাল হয়েছে। বরুণের এই ব্যবহার দেখে যথেষ্ট বিরক্ত নেটাগরিকেরা।
এই ভিডিয়ো সমাজমাধ্যমে শেয়ার করে এক ‘এক্স’ ব্যবহারকারী লেখেন, “এক দিকে জাহ্নবী গুরুত্বপূর্ণ বিষয়ে সচেতনতা বৃদ্ধির চেষ্টা করছেন, অন্য দিকে বরুণ অনুষ্ঠানটাকে সার্কাস বানিয়ে ফেলছেন। একজন তথ্যসমৃদ্ধ, অন্যজন অসহ্য।” বরুণের সহকর্মীকে কথা বলার সুযোগ দেওয়া উচিত, একমত অনেকেই। সব পরিস্থিতিতে ঠাট্টা মানায় না, স্পষ্ট কটাক্ষ নেটাগরিকদের।
অনুষ্ঠানে জাহ্নবী বলেন, “যখন সমাজমাধ্যম ঘাঁটি, দেখি আমার অনুমতি ছাড়াই এআই দিয়ে তৈরি করা আমার কত ছবি ঘুরে বেড়াচ্ছে। আমি বা আপনি দেখলেই বলতে পারব যে, ওটা এআই দিয়ে তৈরি। কিন্তু, সাধারণ মানুষ ভাববেন, ‘আরে, মেয়েটা এই পোশাক পরেই বাইরে বেরিয়ে পড়েছে’! আমি জানি না, এ সব আটকানোর কী নিয়ম আছে…।’’ কথা থেমে যায় মাঝপথেই। কারণ, জাহ্নবীকে কথা শেষ করতে না দিয়েই হঠাৎ বরুণ বলে ওঠেন, “শশাঙ্ক (পরিচালক শশাঙ্ক খৈতান), এই ছবিতে এআই-এর ব্যবহার করোনি তো?” বরুণের প্রশ্নের ফলে জাহ্নবীর কথার খেই হারিয়ে যায়। ওই মুহূর্তের ভিডিয়ো ভাইরাল হয়েছে। বরুণের এই ব্যবহার দেখে যথেষ্ট বিরক্ত নেটাগরিকেরা।
এই ভিডিয়ো সমাজমাধ্যমে শেয়ার করে এক ‘এক্স’ ব্যবহারকারী লেখেন, “এক দিকে জাহ্নবী গুরুত্বপূর্ণ বিষয়ে সচেতনতা বৃদ্ধির চেষ্টা করছেন, অন্য দিকে বরুণ অনুষ্ঠানটাকে সার্কাস বানিয়ে ফেলছেন। একজন তথ্যসমৃদ্ধ, অন্যজন অসহ্য।” বরুণের সহকর্মীকে কথা বলার সুযোগ দেওয়া উচিত, একমত অনেকেই। সব পরিস্থিতিতে ঠাট্টা মানায় না, স্পষ্ট কটাক্ষ নেটাগরিকদের।