পাত্রীর বয়স ৭১, পাত্রের ৭৫। এক জন অনাবাসী ভারতীয়, অন্য জন ভারতীয় বংশোদ্ভূত মার্কিন নাগরিক। প্রেমের টানে সুদূর আমেরিকা থেকে ভারতে এসেছিলেন বৃদ্ধা। চলতি বছরেই বিয়ে হওয়ার কথা ছিল দু’জনের। কিন্তু তার আগেই খুন হয়ে গেলেন মার্কিন নাগরিক। মাসদুয়েক আগে পঞ্জাবে ঘটনাটি ঘটেছে। এত দিন পর, বৃদ্ধার পরিবার খোঁজাখুঁজি শুরু করতেই ঘটনার কথা প্রকাশ্যে এসেছে।
বুধবার পুলিশ জানিয়েছে, নিহত মহিলার নাম রূপিন্দর কৌর পন্ধের। আমেরিকার সিয়াটলের বাসিন্দা ওই মহিলা জন্মসূত্রে ভারতীয় বংশোদ্ভূত। সম্প্রতি চরণজিৎ সিংহ গ্রেওয়াল নামে ইংল্যান্ড-নিবাসী এক ভারতীয় বৃদ্ধের সঙ্গে পরিচয় হয়েছিল তাঁর। পঞ্জাবের লুধিয়ানার বাসিন্দা চরণজিতের আমন্ত্রণে চলতি বছরের শুরুতে ভারতে আসেন রূপিন্দর। অভিযোগ, তার পর থেকেই নিখোঁজ হয়ে যান তিনি।
সংবাদ সংস্থা পিটিআই সূত্রে খবর, গত ২৪ জুলাই থেকে দিদিকে টানা ফোন করতে থাকেন রূপিন্দরের বোন কমল। কিন্তু তাঁর মোবাইল বন্ধ ছিল। তখনই সন্দেহ হয় পরিজনদের। ২৮ জুলাই নয়াদিল্লিতে অবস্থিত মার্কিন দূতাবাসকে বিষয়টি জানান তাঁরা। সেখান থেকেই খবর দেওয়া হয় পুলিশে। শেষমেশ গত সপ্তাহে বৃদ্ধার মৃত্যুর খবর নিশ্চিত করেন তদন্তকারীরা। মার্কিন নাগরিককে খুনের অভিযোগে মালহাপট্টির বাসিন্দা সুখজিৎ সিংহ সোনু নামে এক যুবককে গ্রেফতার করেছে পুলিশ। জানা গিয়েছে, চরণজিতের নির্দেশেই এই কাজ করেছিলেন সোনু। এ জন্য তাঁকে ৫০ লক্ষ টাকা দেওয়ার প্রতিশ্রুতি দেওয়া হয়েছিল। সেই লোভে রূপিন্দরকে খুন করে তাঁর দেহটি পুড়িয়ে দেন ওই ভাড়াটে খুনি। জেরায় খুনের কথা স্বীকার করে নিয়েছেন অভিযুক্ত। তবে মূল অভিযুক্ত চরণজিতের এখনও খোঁজ মেলেনি।
নিহতের পরিবার সূত্রে জানা গিয়েছে, চরণজিতের সঙ্গে চলতি বছরেই বিয়ে হওয়ার কথা ছিল রূপিন্দরের। সে সবের বন্দোবস্ত করার জন্য ভারতে রওনা দেওয়ার আগে হবু স্বামীকে মোটা অঙ্কের টাকাও পাঠিয়েছিলেন ওই বৃদ্ধা। প্রাথমিক তদন্তে পুলিশের অনুমান, সেই টাকার জন্যই খুন করা হয়েছে বৃদ্ধাকে। লুধিয়ানা পুলিশের ডিআইজি সতীন্দ্র সিংহ জানিয়েছেন, অভিযুক্ত চরণজিত পলাতক। তাঁর খোঁজ চলছে। নিহতের দেহাবশেষ এবং অন্যান্য প্রমাণও খুঁজে বার করার চেষ্টা চলছে।
বুধবার পুলিশ জানিয়েছে, নিহত মহিলার নাম রূপিন্দর কৌর পন্ধের। আমেরিকার সিয়াটলের বাসিন্দা ওই মহিলা জন্মসূত্রে ভারতীয় বংশোদ্ভূত। সম্প্রতি চরণজিৎ সিংহ গ্রেওয়াল নামে ইংল্যান্ড-নিবাসী এক ভারতীয় বৃদ্ধের সঙ্গে পরিচয় হয়েছিল তাঁর। পঞ্জাবের লুধিয়ানার বাসিন্দা চরণজিতের আমন্ত্রণে চলতি বছরের শুরুতে ভারতে আসেন রূপিন্দর। অভিযোগ, তার পর থেকেই নিখোঁজ হয়ে যান তিনি।
সংবাদ সংস্থা পিটিআই সূত্রে খবর, গত ২৪ জুলাই থেকে দিদিকে টানা ফোন করতে থাকেন রূপিন্দরের বোন কমল। কিন্তু তাঁর মোবাইল বন্ধ ছিল। তখনই সন্দেহ হয় পরিজনদের। ২৮ জুলাই নয়াদিল্লিতে অবস্থিত মার্কিন দূতাবাসকে বিষয়টি জানান তাঁরা। সেখান থেকেই খবর দেওয়া হয় পুলিশে। শেষমেশ গত সপ্তাহে বৃদ্ধার মৃত্যুর খবর নিশ্চিত করেন তদন্তকারীরা। মার্কিন নাগরিককে খুনের অভিযোগে মালহাপট্টির বাসিন্দা সুখজিৎ সিংহ সোনু নামে এক যুবককে গ্রেফতার করেছে পুলিশ। জানা গিয়েছে, চরণজিতের নির্দেশেই এই কাজ করেছিলেন সোনু। এ জন্য তাঁকে ৫০ লক্ষ টাকা দেওয়ার প্রতিশ্রুতি দেওয়া হয়েছিল। সেই লোভে রূপিন্দরকে খুন করে তাঁর দেহটি পুড়িয়ে দেন ওই ভাড়াটে খুনি। জেরায় খুনের কথা স্বীকার করে নিয়েছেন অভিযুক্ত। তবে মূল অভিযুক্ত চরণজিতের এখনও খোঁজ মেলেনি।
নিহতের পরিবার সূত্রে জানা গিয়েছে, চরণজিতের সঙ্গে চলতি বছরেই বিয়ে হওয়ার কথা ছিল রূপিন্দরের। সে সবের বন্দোবস্ত করার জন্য ভারতে রওনা দেওয়ার আগে হবু স্বামীকে মোটা অঙ্কের টাকাও পাঠিয়েছিলেন ওই বৃদ্ধা। প্রাথমিক তদন্তে পুলিশের অনুমান, সেই টাকার জন্যই খুন করা হয়েছে বৃদ্ধাকে। লুধিয়ানা পুলিশের ডিআইজি সতীন্দ্র সিংহ জানিয়েছেন, অভিযুক্ত চরণজিত পলাতক। তাঁর খোঁজ চলছে। নিহতের দেহাবশেষ এবং অন্যান্য প্রমাণও খুঁজে বার করার চেষ্টা চলছে।