চাঁপাইনবাবগঞ্জের গোমস্তাপুর উপজেলার রহনপুর-আড্ডা সড়কে ডাকাতির চেষ্টার একটি ভিডিও সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ভাইরাল হয়েছে। ভিডিওটি প্রথমে পাবলিক হয় সাংবাদিক শাহিন ও তুহিনের আইডি থেকে ,ভিডিওতে দেখা যায়, সড়কে গাছ ফেলে গাড়ি থামানোর পর মুখোশধারী কয়েকজন রামদা হাতে দৌড়ে আসছে।
বৃহস্পতিবার (১৮ সেপ্টেম্বর) সকালে বিষয়টি নিশ্চিত করেন গোমস্তাপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. ওয়াদুদ আলম। তবে এ ঘটনায় থানায় এখনো কোনো অভিযোগ দায়ের হয়নি বলে জানান তিনি।
ভিডিও ফুটেজে দেখা যায়, একটি প্রাইভেট কার নজরপুর এলাকায় পৌঁছালে চালক রাস্তায় পড়ে থাকা গাছ দেখতে পান। গাড়িটি রিভার্স করার সঙ্গে সঙ্গেই কয়েকজন ব্যক্তি মুখ ঢাকা অবস্থায় রামদা হাতে গাড়ির দিকে ছুটে আসে। চালক তৎক্ষণাৎ দ্রুত রিভার্স গিয়ার ব্যবহার করে গাড়ি পেছনে নিতে থাকেন। প্রায় এক মিনিট ৪০ সেকেন্ডের ভিডিওটি এভাবেই শেষ হয়।
স্থানীয়দের অভিযোগ, রহনপুর-আড্ডা সড়কে প্রায়ই ডাকাতির ঘটনা ঘটে। রাত ১০টার পর থেকে ভোর পর্যন্ত সড়কটি আতঙ্কের এলাকায় পরিণত হয়। কিছুদিন আগে একটি বিয়ের গাড়িতে ডাকাতি চালিয়ে স্বর্ণালংকার লুট করা হয়েছিল বলেও জানান তারা। এ পরিস্থিতি মোকাবিলায় এলাকাবাসীর দাবি—সড়কে একটি স্থায়ী পুলিশ বক্স ও চেকপোস্ট স্থাপন করা হোক।
রফিকুল ইসলাম নামে এক স্থানীয় বলেন, রাতে এই সড়কে চলাচল করা ঝুঁকিপূর্ণ। পুলিশ নামমাত্র টহল দেয়। তাই একটি চেকপোস্ট হলে অনেকটা নিরাপত্তা পাওয়া যেত।
আরেকজন স্থানীয় বাসিন্দা বলেন, গোমস্তাপুর থানার মাত্র একটি টহল গাড়ি আছে। যে রাস্তায় টহল দেয়, তার বিপরীত সড়কে ডাকাতি ঘটে। এজন্য রহনপুর-আড্ডা সড়কে দ্রুত পুলিশ বক্স চাই।
চাঁপাইনবাবগঞ্জের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (প্রশাসন ও অর্থ) এ এন এম ওয়াসিম ফিরোজ বলেন, ওই সড়কে পুলিশের টহল জোরদার করা হয়েছে। সিভিল পোশাকেও পুলিশ মোতায়েন আছে। পাশাপাশি পুলিশ বক্স স্থাপনের প্রক্রিয়া চলছে।
গোমস্তাপুর থানার ওসি মো. ওয়াদুদ আলম বলেন, ঘটনাটি ১৭ সেপ্টেম্বর রাতে ঘটেছে। অভিযোগ না পেলেও ঘটনাটি জানাজানির পর ওই সড়কে পুলিশের ডিউটির সময় বাড়ানো হয়েছে। এখন ভোর ৫টা পর্যন্ত টহল দেওয়া হচ্ছে।
বৃহস্পতিবার (১৮ সেপ্টেম্বর) সকালে বিষয়টি নিশ্চিত করেন গোমস্তাপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. ওয়াদুদ আলম। তবে এ ঘটনায় থানায় এখনো কোনো অভিযোগ দায়ের হয়নি বলে জানান তিনি।
ভিডিও ফুটেজে দেখা যায়, একটি প্রাইভেট কার নজরপুর এলাকায় পৌঁছালে চালক রাস্তায় পড়ে থাকা গাছ দেখতে পান। গাড়িটি রিভার্স করার সঙ্গে সঙ্গেই কয়েকজন ব্যক্তি মুখ ঢাকা অবস্থায় রামদা হাতে গাড়ির দিকে ছুটে আসে। চালক তৎক্ষণাৎ দ্রুত রিভার্স গিয়ার ব্যবহার করে গাড়ি পেছনে নিতে থাকেন। প্রায় এক মিনিট ৪০ সেকেন্ডের ভিডিওটি এভাবেই শেষ হয়।
স্থানীয়দের অভিযোগ, রহনপুর-আড্ডা সড়কে প্রায়ই ডাকাতির ঘটনা ঘটে। রাত ১০টার পর থেকে ভোর পর্যন্ত সড়কটি আতঙ্কের এলাকায় পরিণত হয়। কিছুদিন আগে একটি বিয়ের গাড়িতে ডাকাতি চালিয়ে স্বর্ণালংকার লুট করা হয়েছিল বলেও জানান তারা। এ পরিস্থিতি মোকাবিলায় এলাকাবাসীর দাবি—সড়কে একটি স্থায়ী পুলিশ বক্স ও চেকপোস্ট স্থাপন করা হোক।
রফিকুল ইসলাম নামে এক স্থানীয় বলেন, রাতে এই সড়কে চলাচল করা ঝুঁকিপূর্ণ। পুলিশ নামমাত্র টহল দেয়। তাই একটি চেকপোস্ট হলে অনেকটা নিরাপত্তা পাওয়া যেত।
আরেকজন স্থানীয় বাসিন্দা বলেন, গোমস্তাপুর থানার মাত্র একটি টহল গাড়ি আছে। যে রাস্তায় টহল দেয়, তার বিপরীত সড়কে ডাকাতি ঘটে। এজন্য রহনপুর-আড্ডা সড়কে দ্রুত পুলিশ বক্স চাই।
চাঁপাইনবাবগঞ্জের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (প্রশাসন ও অর্থ) এ এন এম ওয়াসিম ফিরোজ বলেন, ওই সড়কে পুলিশের টহল জোরদার করা হয়েছে। সিভিল পোশাকেও পুলিশ মোতায়েন আছে। পাশাপাশি পুলিশ বক্স স্থাপনের প্রক্রিয়া চলছে।
গোমস্তাপুর থানার ওসি মো. ওয়াদুদ আলম বলেন, ঘটনাটি ১৭ সেপ্টেম্বর রাতে ঘটেছে। অভিযোগ না পেলেও ঘটনাটি জানাজানির পর ওই সড়কে পুলিশের ডিউটির সময় বাড়ানো হয়েছে। এখন ভোর ৫টা পর্যন্ত টহল দেওয়া হচ্ছে।