নওগাঁ–রাজশাহী মহাসড়কের জলিল চত্বরে চেকপোস্টে তল্লাশির সময় পুলিশের হাতে ভুয়া ইউনিফর্ম ও অস্ত্রসহ চারজন ধরা পড়েছেন। গত ১৭ সেপ্টেম্বর রাত সাড়ে ১২টার দিকে বগুড়া থেকে আসা একটি হাইস মাইক্রোবাস থামিয়ে তল্লাশি চালালে এসব উদ্ধার করা হয়। গাড়ি থেকে ডিএমপি পুলিশের ইউনিফর্ম, হ্যান্ডকাপ, ডেমো শর্টগান ও ডেমো পিস্তল পাওয়া যায়।
আজ দুপুরে জেলা পুলিশ সুপার সাফিউল সারোয়ার এক সংবাদ সম্মেলনে এসব তথ্য জানান।
আটক ব্যক্তিরা হলেন— সাবরিনা (৩৩), স্বপ্নীল, বৌবাজার, রামপুরা, ঢাকা, মো. সাইফুল ইসলাম জিন্নাত (৪৫), পূর্বাচল, রূপগঞ্জ, নারায়ণগঞ্জ, দ্বীন ইসলাম (৩৮), পূর্বাচল, রূপগঞ্জ, নারায়ণগঞ্জ ও মো. ফুল মিয়া (৪২), বড় মগবাজার, রমনা, ঢাকা।
প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে তাঁরা দাবি করেন, ঢাকা এফডিসি থেকে পোশাক ও সরঞ্জাম ভাড়া করে মান্দা উপজেলার গোবিন্দপুর গ্রামে শুটিংয়ে যাচ্ছিলেন। তবে গভীর রাতে সেখানে গিয়ে কোথায় অবস্থান করবেন—এ ব্যাপারে সন্তোষজনক জবাব দিতে পারেননি।
পরে জিজ্ঞাসাবাদ ও মোবাইল ফোন বিশ্লেষণে ভিন্ন তথ্য মেলে। আসামি সাবরিনা স্বীকার করেন, তাঁর কর্মচারী সোহেল রানা (গোবিন্দপুর গ্রামের বাসিন্দা) তাঁর টাকা ও কাগজপত্র আত্মসাৎ করায় তিনি ঢাকার আদালতে মামলা করেছেন। মামলাটি তদন্ত করছে পিবিআই। এ কারণে সাবরিনা পরিকল্পনা করেন, পুলিশের ভুয়া ইউনিফর্ম, ডিবি জ্যাকেট, হ্যান্ডকাপ ও ডেমো অস্ত্র ব্যবহার করে সোহেল রানা ও তাঁর বাবা–মাকে পুলিশ পরিচয়ে অপহরণ করবেন।
এ ঘটনায় চারজনের বিরুদ্ধে নিয়মিত মামলা দায়ের করেছে পুলিশ।
আজ দুপুরে জেলা পুলিশ সুপার সাফিউল সারোয়ার এক সংবাদ সম্মেলনে এসব তথ্য জানান।
আটক ব্যক্তিরা হলেন— সাবরিনা (৩৩), স্বপ্নীল, বৌবাজার, রামপুরা, ঢাকা, মো. সাইফুল ইসলাম জিন্নাত (৪৫), পূর্বাচল, রূপগঞ্জ, নারায়ণগঞ্জ, দ্বীন ইসলাম (৩৮), পূর্বাচল, রূপগঞ্জ, নারায়ণগঞ্জ ও মো. ফুল মিয়া (৪২), বড় মগবাজার, রমনা, ঢাকা।
প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে তাঁরা দাবি করেন, ঢাকা এফডিসি থেকে পোশাক ও সরঞ্জাম ভাড়া করে মান্দা উপজেলার গোবিন্দপুর গ্রামে শুটিংয়ে যাচ্ছিলেন। তবে গভীর রাতে সেখানে গিয়ে কোথায় অবস্থান করবেন—এ ব্যাপারে সন্তোষজনক জবাব দিতে পারেননি।
পরে জিজ্ঞাসাবাদ ও মোবাইল ফোন বিশ্লেষণে ভিন্ন তথ্য মেলে। আসামি সাবরিনা স্বীকার করেন, তাঁর কর্মচারী সোহেল রানা (গোবিন্দপুর গ্রামের বাসিন্দা) তাঁর টাকা ও কাগজপত্র আত্মসাৎ করায় তিনি ঢাকার আদালতে মামলা করেছেন। মামলাটি তদন্ত করছে পিবিআই। এ কারণে সাবরিনা পরিকল্পনা করেন, পুলিশের ভুয়া ইউনিফর্ম, ডিবি জ্যাকেট, হ্যান্ডকাপ ও ডেমো অস্ত্র ব্যবহার করে সোহেল রানা ও তাঁর বাবা–মাকে পুলিশ পরিচয়ে অপহরণ করবেন।
এ ঘটনায় চারজনের বিরুদ্ধে নিয়মিত মামলা দায়ের করেছে পুলিশ।