চাঁদপুরের ফরিদগঞ্জে রাস্তার জায়গা নিয়ে বিরোধের জেরে ছোট ভাইয়ের হাতুড়ির আঘাতে খাজা আহমেদ (৫৫) নামের এক ব্যক্তি নিহত হয়েছেন বলে অভিযোগ উঠেছে। এ ঘটনায় তিনজনকে আটক করেছে পুলিশ।
বৃহস্পতিবার সকালে এ তথ্য নিশ্চিত করেন ফরিদগঞ্জ থানা ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. শাহআলম। এর আগে গতকাল বুধবার রাতে উপজেলার গোবিন্দপুর উত্তর ইউনিয়নের চির্কা চাঁদপুর গ্রামে এই ঘটনা ঘটে।
আটক ব্যক্তিরা হলেন- নিহত খাজা আহমেদের ছোট ভাই নুর মোহাম্মদ খান (৫০), ভাই শাহজালাল (৪০) ও শাহজালালের স্ত্রী আসমা বেগমকে (৩৩)।
ভাই ওয়ালী উল্লাহ জানান, বাড়ির রাস্তার জায়গা নিয়ে দীর্ঘদিন ধরে বিরোধ চলছিল। রাতে এ নিয়ে তর্ক-বিতর্কের একপর্যায়ে ছোট ভাই নুর মোহাম্মদ খান হাতুড়ি দিয়ে বড় ভাই খাজা আহমেদকে আঘাত করেন। গুরুতর আহত অবস্থায় তাকে উদ্ধার করে স্বজনেরা চাঁদপুর ২৫০ শয্যাবিশিষ্ট জেনারেল হাসপাতালে নিলে চিকিৎসকরা মৃত ঘোষণা করেন।
নিহত খাজা আহমেদের স্ত্রী ও পরিবারের সদস্যরা হামলাকারীদের সর্বোচ্চ শাস্তি দাবি করেন।
ফরিদগঞ্জ থানার ওসি মোঃ শাহ্ আলম বলেন, সম্পত্তি সংক্রান্ত বিরোধের জেরে এই হত্যাকাণ্ড। এ ঘটনায় মূল আসামি নুর মোহাম্মদ খানসহ তিনজনকে আটক করা হয়েছে।
এ ঘটনায় নিহতের স্ত্রী রুবি বেগম বাদী হয়ে একটি হত্যা মামলা প্রক্রিয়াধীন।
বৃহস্পতিবার সকালে এ তথ্য নিশ্চিত করেন ফরিদগঞ্জ থানা ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. শাহআলম। এর আগে গতকাল বুধবার রাতে উপজেলার গোবিন্দপুর উত্তর ইউনিয়নের চির্কা চাঁদপুর গ্রামে এই ঘটনা ঘটে।
আটক ব্যক্তিরা হলেন- নিহত খাজা আহমেদের ছোট ভাই নুর মোহাম্মদ খান (৫০), ভাই শাহজালাল (৪০) ও শাহজালালের স্ত্রী আসমা বেগমকে (৩৩)।
ভাই ওয়ালী উল্লাহ জানান, বাড়ির রাস্তার জায়গা নিয়ে দীর্ঘদিন ধরে বিরোধ চলছিল। রাতে এ নিয়ে তর্ক-বিতর্কের একপর্যায়ে ছোট ভাই নুর মোহাম্মদ খান হাতুড়ি দিয়ে বড় ভাই খাজা আহমেদকে আঘাত করেন। গুরুতর আহত অবস্থায় তাকে উদ্ধার করে স্বজনেরা চাঁদপুর ২৫০ শয্যাবিশিষ্ট জেনারেল হাসপাতালে নিলে চিকিৎসকরা মৃত ঘোষণা করেন।
নিহত খাজা আহমেদের স্ত্রী ও পরিবারের সদস্যরা হামলাকারীদের সর্বোচ্চ শাস্তি দাবি করেন।
ফরিদগঞ্জ থানার ওসি মোঃ শাহ্ আলম বলেন, সম্পত্তি সংক্রান্ত বিরোধের জেরে এই হত্যাকাণ্ড। এ ঘটনায় মূল আসামি নুর মোহাম্মদ খানসহ তিনজনকে আটক করা হয়েছে।
এ ঘটনায় নিহতের স্ত্রী রুবি বেগম বাদী হয়ে একটি হত্যা মামলা প্রক্রিয়াধীন।